যথাযোগ্য মর্যাদায় অমর একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক

শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হচ্ছে।

যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগম্ভীর পরিবেশে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খলভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনায় কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপিত হয়েছে।

একুশের প্রথম প্রহরে ভাষা শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসা অতিথিদের স্বাগত জানান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। সর্বপ্রথম শহিদ বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী শহিদ বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের পক্ষে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান শহিদ বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এ সময় উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূইয়া, সহ-সভাপতি অধ্যাপক মো. লুৎফর রহমান, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী, সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, বিভিন্ন হলের প্রভোস্টের নেতৃত্বে ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ, অফিসার্স এসোসিয়েশন, তৃতীয় শ্রেণি কর্মচারী সমিতি, কারিগরি কর্মচারী সমিতি, চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারী ইউনিয়ন, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন, প্রতিষ্ঠান ও সর্বস্তরের জনগণ একে একে শহিদ বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মসূচির অংশ হিসেবে ২১ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৬টায় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান-এর নেতৃত্বে উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল ও শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূইয়াসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের একটি প্রভাতফেরি অপরাজেয় বাংলার পাদদেশ থেকে শুরু হয়। প্রভাতফেরি সহকারে তারা আজিমপুর কবরস্থানে গমন করেন এবং ভাষা শহিদদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর ভাষা শহিদদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ করা হয়। পরে প্রভাতফেরি সহকারে তারা কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে গমন করেন এবং পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। বাদ জুম্মা মসজিদুল জামিয়াসহ সকল হলের মসজিদ এবং বিশ্ববিদ্যালয় আবাসিক এলাকার মসজিদে ভাষা শহিদদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এছাড়া, অন্যান্য ধর্মীয় উপাসনালয়ে শহিদদের আত্মার শান্তি কামনা করে বিশেষ প্রার্থনা করা হয় ।

এমবিএইচ/এসএস

যথাযোগ্য মর্যাদায় অমর একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক

শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হচ্ছে।

যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগম্ভীর পরিবেশে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খলভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনায় কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপিত হয়েছে।

একুশের প্রথম প্রহরে ভাষা শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসা অতিথিদের স্বাগত জানান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। সর্বপ্রথম শহিদ বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী শহিদ বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের পক্ষে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান শহিদ বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এ সময় উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূইয়া, সহ-সভাপতি অধ্যাপক মো. লুৎফর রহমান, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী, সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, বিভিন্ন হলের প্রভোস্টের নেতৃত্বে ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ, অফিসার্স এসোসিয়েশন, তৃতীয় শ্রেণি কর্মচারী সমিতি, কারিগরি কর্মচারী সমিতি, চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারী ইউনিয়ন, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন, প্রতিষ্ঠান ও সর্বস্তরের জনগণ একে একে শহিদ বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মসূচির অংশ হিসেবে ২১ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৬টায় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান-এর নেতৃত্বে উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল ও শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূইয়াসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের একটি প্রভাতফেরি অপরাজেয় বাংলার পাদদেশ থেকে শুরু হয়। প্রভাতফেরি সহকারে তারা আজিমপুর কবরস্থানে গমন করেন এবং ভাষা শহিদদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর ভাষা শহিদদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ করা হয়। পরে প্রভাতফেরি সহকারে তারা কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে গমন করেন এবং পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। বাদ জুম্মা মসজিদুল জামিয়াসহ সকল হলের মসজিদ এবং বিশ্ববিদ্যালয় আবাসিক এলাকার মসজিদে ভাষা শহিদদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এছাড়া, অন্যান্য ধর্মীয় উপাসনালয়ে শহিদদের আত্মার শান্তি কামনা করে বিশেষ প্রার্থনা করা হয় ।

এমবিএইচ/এসএস