ক্যাম্পাসে কুকুর হত্যা

যবিপ্রবির রেজিস্ট্রারসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা

যবিপ্রবি প্রতিনিধি

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) কুকুর হত্যার অভিযোগে রেজিস্ট্রারসহ চারজনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হয়েছে। সোমবার (২৪ অক্টোবর) পিপল ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের সদস্য যশোর শহরের ষষ্টিতলা বিপি রোডের বাসিন্দা পরিবেশবাদী সওগাত কামাল বাদী হয়ে এ মামলা করেন। জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক আরমান হোসেন অভিযোগের তদন্ত করে পিবিআইকে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদীর আইনজীবী মাহমুদ হাসান বুলু।

আসামিরা হলেন- যবিপ্রবির রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীব, স্টেট অফিসার এস এম হাসান আলী, নিরাপত্তা কর্মকর্তা মুন্সী মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান ও চুয়াডাঙ্গা আলমডাঙ্গার রাধিকাগঞ্জ গ্রামের আলম মিয়ার ছেলে জাকির মিয়া।

মামলার অভিযোগে জানা যায়, যবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন ও রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীবের নির্দেশনা ও পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী ক্যাম্পাসের কুকুরগুলোকে হত্যার সিদ্ধান্ত হয়। সে অনুযায়ী চুয়াডাঙ্গার জাকির মিয়াসহ আরো দুজনকে দুই হাজার টাকায় চুক্তি করা হয়। গত ২৮ সেপ্টেম্বর সকালে রেজিস্ট্রারের নির্দেশে অপর আসামিরা ক্যাম্পাসের ১৮টি কুকুরকে ইনজেকশনের মাধ্যমের বিষ প্রয়োগে হত্যা করেন। এরপর মৃত কুকুরগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ভ্যানে উঠিয়ে গর্ত করে পুঁতে ফেলা হয়।

ক্যাম্পাসে কুকুর হত্যার বিষয়টি জানাজানি হলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিন্দার ঝড় ওঠে। স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকায় ফলাও করে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ ব্যাপারে কোতয়ালী থানা ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে অভিযোগ দিলে তারা তা গ্রহণ না করায় তিনি আদালতে এ মামলা করেছেন।

ক্যাম্পাসে কুকুর হত্যা

যবিপ্রবির রেজিস্ট্রারসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা

যবিপ্রবি প্রতিনিধি

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) কুকুর হত্যার অভিযোগে রেজিস্ট্রারসহ চারজনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হয়েছে। সোমবার (২৪ অক্টোবর) পিপল ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের সদস্য যশোর শহরের ষষ্টিতলা বিপি রোডের বাসিন্দা পরিবেশবাদী সওগাত কামাল বাদী হয়ে এ মামলা করেন। জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক আরমান হোসেন অভিযোগের তদন্ত করে পিবিআইকে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদীর আইনজীবী মাহমুদ হাসান বুলু।

আসামিরা হলেন- যবিপ্রবির রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীব, স্টেট অফিসার এস এম হাসান আলী, নিরাপত্তা কর্মকর্তা মুন্সী মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান ও চুয়াডাঙ্গা আলমডাঙ্গার রাধিকাগঞ্জ গ্রামের আলম মিয়ার ছেলে জাকির মিয়া।

মামলার অভিযোগে জানা যায়, যবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন ও রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীবের নির্দেশনা ও পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী ক্যাম্পাসের কুকুরগুলোকে হত্যার সিদ্ধান্ত হয়। সে অনুযায়ী চুয়াডাঙ্গার জাকির মিয়াসহ আরো দুজনকে দুই হাজার টাকায় চুক্তি করা হয়। গত ২৮ সেপ্টেম্বর সকালে রেজিস্ট্রারের নির্দেশে অপর আসামিরা ক্যাম্পাসের ১৮টি কুকুরকে ইনজেকশনের মাধ্যমের বিষ প্রয়োগে হত্যা করেন। এরপর মৃত কুকুরগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ভ্যানে উঠিয়ে গর্ত করে পুঁতে ফেলা হয়।

ক্যাম্পাসে কুকুর হত্যার বিষয়টি জানাজানি হলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিন্দার ঝড় ওঠে। স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকায় ফলাও করে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ ব্যাপারে কোতয়ালী থানা ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে অভিযোগ দিলে তারা তা গ্রহণ না করায় তিনি আদালতে এ মামলা করেছেন।