রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টির প্রতিবাদ ঢাবি নীল দলের

কালবেলা প্রতিবেদক

প্রতীকী ছবি

বিজয়ের মাসে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনে এ ধরনের কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামীপন্থি শিক্ষকদের সংগঠন নীল দল। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়।

নীল দলের আহ্বায়ক ড. মো. আব্দুছ সামাদ, যুগ্ম আহ্বায়ক ড. মো. আবদুর রহিম ও অধ্যাপক ড. মো. আকরাম হোসেন বলেন, দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করে একটি মহল সরকার উৎখাতের অপতৎপরতা শুরু করেছে। প্রকাশ্যে তারা এই হুমকিও দিচ্ছে, যা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল।

বিবৃতিতে শিক্ষক নেতারা বলেন, অধিক মা-বোনের সর্বোচ্চ ত্যাগের মধ্য দিয়ে ডিসেম্বর মাসের ১৬ তারিখ বাংলাদেশ চূড়ান্ত বিজয় অর্জন হয়েছিল। এই ডিসেম্বর মাসেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের অনেক বুদ্ধিবৃত্তিক প্রতিষ্ঠান তাদের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হারিয়েছিল। পবিত্র এ মাসের মর্যাদাকে অসম্মানিত করার জন্য ’৭১-এর পরাজিত শক্তি ও তাদের দোসর নানা অপতৎপরতায় লিপ্ত রয়েছে।

২০০৯ সাল থেকে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সরকার টানা তিনবার রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকায় বাংলাদেশে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে উল্লেখ করে তারা বলেন, ২০১৪ সালে ২০০ জনের বেশি মানুষকে হত্যার জন্য দায়ী একটি মহল। তাদের নেতিবাচক রাজনীতি, জঙ্গিবাদের পৃষ্ঠপোষকতা, আগুন-সন্ত্রাস, হরতাল-ধর্মঘটের মতো কর্মকাণ্ড ছাড়া আগামী নির্বাচনে জনগণের কাছে উপস্থাপনের মতো রাজনৈতিক পুঁজি তাদের হাতে নেই।

বিবৃতিতে শিক্ষক নেতারা আশা প্রকাশ করে বলেন, জনস্বার্থে বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে রাষ্ট্রের বিধান অনুযায়ী কর্মসূচি পালনের অধিকার ভোগ করার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানাই। অন্যথায় গণতান্ত্রিক ধারা বাধাগ্রস্ত হলে তা কারও জন্যই মঙ্গলজনক হবে না।

রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টির প্রতিবাদ ঢাবি নীল দলের

কালবেলা প্রতিবেদক

প্রতীকী ছবি

বিজয়ের মাসে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনে এ ধরনের কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামীপন্থি শিক্ষকদের সংগঠন নীল দল। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়।

নীল দলের আহ্বায়ক ড. মো. আব্দুছ সামাদ, যুগ্ম আহ্বায়ক ড. মো. আবদুর রহিম ও অধ্যাপক ড. মো. আকরাম হোসেন বলেন, দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করে একটি মহল সরকার উৎখাতের অপতৎপরতা শুরু করেছে। প্রকাশ্যে তারা এই হুমকিও দিচ্ছে, যা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল।

বিবৃতিতে শিক্ষক নেতারা বলেন, অধিক মা-বোনের সর্বোচ্চ ত্যাগের মধ্য দিয়ে ডিসেম্বর মাসের ১৬ তারিখ বাংলাদেশ চূড়ান্ত বিজয় অর্জন হয়েছিল। এই ডিসেম্বর মাসেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের অনেক বুদ্ধিবৃত্তিক প্রতিষ্ঠান তাদের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হারিয়েছিল। পবিত্র এ মাসের মর্যাদাকে অসম্মানিত করার জন্য ’৭১-এর পরাজিত শক্তি ও তাদের দোসর নানা অপতৎপরতায় লিপ্ত রয়েছে।

২০০৯ সাল থেকে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সরকার টানা তিনবার রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকায় বাংলাদেশে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে উল্লেখ করে তারা বলেন, ২০১৪ সালে ২০০ জনের বেশি মানুষকে হত্যার জন্য দায়ী একটি মহল। তাদের নেতিবাচক রাজনীতি, জঙ্গিবাদের পৃষ্ঠপোষকতা, আগুন-সন্ত্রাস, হরতাল-ধর্মঘটের মতো কর্মকাণ্ড ছাড়া আগামী নির্বাচনে জনগণের কাছে উপস্থাপনের মতো রাজনৈতিক পুঁজি তাদের হাতে নেই।

বিবৃতিতে শিক্ষক নেতারা আশা প্রকাশ করে বলেন, জনস্বার্থে বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে রাষ্ট্রের বিধান অনুযায়ী কর্মসূচি পালনের অধিকার ভোগ করার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানাই। অন্যথায় গণতান্ত্রিক ধারা বাধাগ্রস্ত হলে তা কারও জন্যই মঙ্গলজনক হবে না।