রাবিতে পোষ্য কোটায় অকৃতকার্য শিক্ষার্থী ভর্তির প্রস্তাব
রাবি প্রতিনিধি
![](https://shikkha-shikkhangan.com/wp-content/uploads/2022/11/ru-1.jpg)
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথমবর্ষে ভর্তিতে পোষ্য কোটায় অধিকাংশ আসন ফাঁকা থাকায় ‘ন্যূনতম পাশ নাম্বার’ কমিয়ে অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের ভর্তির প্রস্তাবনা উঠেছে। কিন্তু কমিটির অধিকাংশ সদস্যের অসম্মতি থাকায় এখন পর্যন্ত এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে বিষয়টি নিয়ে আবারও সংশ্লিষ্টরা সভা ডেকেছেন বলে জানা গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ২৪ অক্টোবর উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তারের সভাপতিত্বে ভর্তি উপকমিটির একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় পোষ্য কোটায় ভর্তির ক্ষেত্রে ন্যূনতম পাশ নাম্বার ৪০ থেকে কমিয়ে ৩০ করার প্রস্তাবনা রাখা হয়। এমনকি সি ইউনিটে যারা ৪০ পেয়ে পাশ করেছেন কিন্তু শর্ত পূরণে আবশ্যিকে ২৫ ও ঐচ্ছিকে ১০ নাম্বার তুলতে না পারায় অকৃতকার্য হয়েছেন, এমন শিক্ষার্থীদের পোষ্য কোটায় ভর্তির জন্য বিবেচনার প্রস্তাবনা ওঠে। কিন্তু অধিকাংশ সদস্য এতে অসম্মতি জানালে প্রস্তাবটি সভায় পাশ হয়নি। এ বিষয়ে ভর্তি উপকমিটি আবারো সভা ডেকেছে।
এ বিষয়ে ভর্তি উপকমিটির একাধিক সদস্য জানান, পোষ্য কোটায় এখনো অধিকাংশ আসন ফাঁকা রয়েছে। নির্ধারিত আসন পূর্ণ না হওয়ায় ন্যূনতম পাশ নাম্বার কমিয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির প্রস্তাবনা উঠেছে। কিন্তু কমিটির অধিকাংশ সদস্য অসম্মতি জানালে এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
![](https://shikkha-shikkhangan.com/wp-content/uploads/2023/01/logo-removebg-preview-1.png)
রাবিতে পোষ্য কোটায় অকৃতকার্য শিক্ষার্থী ভর্তির প্রস্তাব
রাবি প্রতিনিধি
![](https://shikkha-shikkhangan.com/wp-content/uploads/2022/11/ru-1.jpg)
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথমবর্ষে ভর্তিতে পোষ্য কোটায় অধিকাংশ আসন ফাঁকা থাকায় ‘ন্যূনতম পাশ নাম্বার’ কমিয়ে অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের ভর্তির প্রস্তাবনা উঠেছে। কিন্তু কমিটির অধিকাংশ সদস্যের অসম্মতি থাকায় এখন পর্যন্ত এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে বিষয়টি নিয়ে আবারও সংশ্লিষ্টরা সভা ডেকেছেন বলে জানা গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ২৪ অক্টোবর উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তারের সভাপতিত্বে ভর্তি উপকমিটির একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় পোষ্য কোটায় ভর্তির ক্ষেত্রে ন্যূনতম পাশ নাম্বার ৪০ থেকে কমিয়ে ৩০ করার প্রস্তাবনা রাখা হয়। এমনকি সি ইউনিটে যারা ৪০ পেয়ে পাশ করেছেন কিন্তু শর্ত পূরণে আবশ্যিকে ২৫ ও ঐচ্ছিকে ১০ নাম্বার তুলতে না পারায় অকৃতকার্য হয়েছেন, এমন শিক্ষার্থীদের পোষ্য কোটায় ভর্তির জন্য বিবেচনার প্রস্তাবনা ওঠে। কিন্তু অধিকাংশ সদস্য এতে অসম্মতি জানালে প্রস্তাবটি সভায় পাশ হয়নি। এ বিষয়ে ভর্তি উপকমিটি আবারো সভা ডেকেছে।
এ বিষয়ে ভর্তি উপকমিটির একাধিক সদস্য জানান, পোষ্য কোটায় এখনো অধিকাংশ আসন ফাঁকা রয়েছে। নির্ধারিত আসন পূর্ণ না হওয়ায় ন্যূনতম পাশ নাম্বার কমিয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির প্রস্তাবনা উঠেছে। কিন্তু কমিটির অধিকাংশ সদস্য অসম্মতি জানালে এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।