রাবিতে বেড়েছে চোখ ওঠা রোগের প্রকোপ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে কনজাংটিভাইটিস বা চোখ ওঠা রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিদিন গড়ে ২০ জন শিক্ষার্থী এ সমস্যার জন্য মেডিকেল সেন্টারে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারের পরিচালক ডা. তবিবুর রহমান শেখ এসব তথ্য জানিয়েছেন।

এ চিকিৎসক বলেন, সম্প্রতি দেশজুড়ে চোখ ওঠার রোগের প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে। দ্উত বিস্তার লাভ করছে ছোঁয়াচে এই রোগ। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও আক্রান্ত হচ্ছে। প্রতিদিন গড়ে ২০ জন এবং সপ্তাহে প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী এ সমস্যার জন্য চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।

তবে এই রোগ নিয়ে আতঙ্কিত না হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, এই রোগ সাধারণত দুই সপ্তাহের মধ্যেই ঠিক হয়ে যায়। তাছাড়া এ রোগে দেহে জটিল কোন প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

চোখ ওঠা রোগে আক্রান্ত হলে করণীয় সম্পর্কে পরামর্শ দিয়ে ডা. শেখ বলেন, চোখ ওঠে মূলত এলার্জি অথবা ব্যাকটেরিয়ার কারণে। তাই জীবাণু অথবা ঘাম যেন চোখে না যায় সেই দিকে সতর্ক থাকা প্রয়োজন। কেননা রোদ ও ঘাম লাগলে এ সমস্যা বাড়ে।

রোগ থেকে সুরক্ষিত থাকার করণীয় সম্পর্কে তিনি বলেন, জনসমাগম এড়িয়ে চলা, অপরিস্কার হাতে বারবার চোখ স্পর্শ না করা, অন্যের ব্যবহৃত কোন জিনিস ব্যবহার না করাসহ ক্লাস কিংবা আবাসিক হলে পাশাপাশি অবস্থান করার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। চোখে ব্যথা কিংবা অন্য কোন জটিলতা দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

এই চিকিৎসক আরো বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থীর যদি চোখ লাল হয়, তবে দ্রুত মেডিকেল সেন্টারে এসে যেন ডাক্তার দেখায়। কেননা সেন্টারে যথাযথ চিকিৎসা ও পরামর্শের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় ঔষধ সরবরাহের ব্যবস্থা রয়েছে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

রাবিতে বেড়েছে চোখ ওঠা রোগের প্রকোপ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে কনজাংটিভাইটিস বা চোখ ওঠা রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিদিন গড়ে ২০ জন শিক্ষার্থী এ সমস্যার জন্য মেডিকেল সেন্টারে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারের পরিচালক ডা. তবিবুর রহমান শেখ এসব তথ্য জানিয়েছেন।

এ চিকিৎসক বলেন, সম্প্রতি দেশজুড়ে চোখ ওঠার রোগের প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে। দ্উত বিস্তার লাভ করছে ছোঁয়াচে এই রোগ। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও আক্রান্ত হচ্ছে। প্রতিদিন গড়ে ২০ জন এবং সপ্তাহে প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী এ সমস্যার জন্য চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।

তবে এই রোগ নিয়ে আতঙ্কিত না হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, এই রোগ সাধারণত দুই সপ্তাহের মধ্যেই ঠিক হয়ে যায়। তাছাড়া এ রোগে দেহে জটিল কোন প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

চোখ ওঠা রোগে আক্রান্ত হলে করণীয় সম্পর্কে পরামর্শ দিয়ে ডা. শেখ বলেন, চোখ ওঠে মূলত এলার্জি অথবা ব্যাকটেরিয়ার কারণে। তাই জীবাণু অথবা ঘাম যেন চোখে না যায় সেই দিকে সতর্ক থাকা প্রয়োজন। কেননা রোদ ও ঘাম লাগলে এ সমস্যা বাড়ে।

রোগ থেকে সুরক্ষিত থাকার করণীয় সম্পর্কে তিনি বলেন, জনসমাগম এড়িয়ে চলা, অপরিস্কার হাতে বারবার চোখ স্পর্শ না করা, অন্যের ব্যবহৃত কোন জিনিস ব্যবহার না করাসহ ক্লাস কিংবা আবাসিক হলে পাশাপাশি অবস্থান করার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। চোখে ব্যথা কিংবা অন্য কোন জটিলতা দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

এই চিকিৎসক আরো বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থীর যদি চোখ লাল হয়, তবে দ্রুত মেডিকেল সেন্টারে এসে যেন ডাক্তার দেখায়। কেননা সেন্টারে যথাযথ চিকিৎসা ও পরামর্শের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় ঔষধ সরবরাহের ব্যবস্থা রয়েছে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন