রাবির রোকেয়া হলের পুনর্মিলনী উদযাপন
রাবি প্রতিনিধি

বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ছয়টি ছাত্রী হলের মধ্যে প্রথমবারের মতো রোকেয়া হল আয়োজিত ‘প্রথম পুনর্মিলনী ২০২২’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার পুনর্মিলনী উপলক্ষ্যে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উদযাপন করা হয়। সকাল ৯টায় রোকেয়া হল প্রাঙ্গণে প্রদীপ জ্বালিয়ে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন রাবি উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার। শুরুতে হল প্রাঙ্গণে কোরাস দলের নেতৃত্বে সহস কণ্ঠে গাওয়া হয় উদ্বোধনী সংগীত। উদ্বোধনী পর্ব শেষে ঘোড়ার গাড়ি সহযোগে এক আনন্দ শোভাযাত্রা বের করেন হলের সাবেক ও বর্তমান আবাসিক শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা। শোভাযাত্রাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোড হয়ে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের বেদীতে হলের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
রাবি উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেন, যাকে ছাড়া এত বড় অনুষ্ঠান সম্পন্ন করা অসম্ভব ছিল তিনি হলেন এই পুনর্মিলনীর আহ্বায়ক নিশাত জাহান রানা। তার উপস্থিতি এই অনুষ্ঠানকে প্রাণবন্ত করেছে। আজকে রানার নেতৃত্বে রোকেয়া হলে যে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন গঠিত হয়েছে, আশা করি সংগঠনটি এই প্রতিষ্ঠানের প্রতি খেয়াল রাখবে। রোকেয়া হল প্রাধ্যক্ষ ড. জয়ন্তী রানী বসাক বলেন, নারী জাগরণের অগ্রদূত হওয়ার প্রেরণা আমরা বেগম রোকেয়ার কাছে পেয়েছি। রাবির ইতিহাসে সব হলকে পেছনে ফেলে প্রথম পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানটি আয়োজনের সাহস দেখিয়েছে এ রোকেয়া হলবাসী। হলের প্রাক্তন আবাসিক শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাধ্যক্ষ বলেন, আমি অভিভূত। প্রাক্তন ছাত্রীবৃন্দ দূরদূরান্ত থেকে এসে এ অনুষ্ঠান যেভাবে প্রাণবন্ত করে তুলেছেন, হলের বর্তমান ছাত্ররা তাদের বরণ করে নেওয়ার জন্য যে উদ্দীপনা দেখিয়েছে, এটা খুবই আনন্দের।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হলের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ফেরদৌস আখতারের সঞ্চলনায় স্বাগত বক্তব্য দেন ‘প্রথম পুনর্মিলনী ২০২২ এর আহ্বায়ক নিশাত জাহান রানা। দিনব্যাপী কর্মসূচিতে বেলা সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়ায় প্রাতরাশ, বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত সাবাস বাংলাদেশ প্রাঙ্গণে স্মৃতি উন্মোচন পর্ব, দুপুর দেড়টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়ায় মধ্যাহ্নভোজ এবং বিকাল সাড়ে ৩টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত সাবাস বাংলাদেশ প্রাঙ্গণে প্রান্তিক পর্ব।

রাবির রোকেয়া হলের পুনর্মিলনী উদযাপন
রাবি প্রতিনিধি

বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ছয়টি ছাত্রী হলের মধ্যে প্রথমবারের মতো রোকেয়া হল আয়োজিত ‘প্রথম পুনর্মিলনী ২০২২’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার পুনর্মিলনী উপলক্ষ্যে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উদযাপন করা হয়। সকাল ৯টায় রোকেয়া হল প্রাঙ্গণে প্রদীপ জ্বালিয়ে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন রাবি উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার। শুরুতে হল প্রাঙ্গণে কোরাস দলের নেতৃত্বে সহস কণ্ঠে গাওয়া হয় উদ্বোধনী সংগীত। উদ্বোধনী পর্ব শেষে ঘোড়ার গাড়ি সহযোগে এক আনন্দ শোভাযাত্রা বের করেন হলের সাবেক ও বর্তমান আবাসিক শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা। শোভাযাত্রাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোড হয়ে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের বেদীতে হলের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
রাবি উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেন, যাকে ছাড়া এত বড় অনুষ্ঠান সম্পন্ন করা অসম্ভব ছিল তিনি হলেন এই পুনর্মিলনীর আহ্বায়ক নিশাত জাহান রানা। তার উপস্থিতি এই অনুষ্ঠানকে প্রাণবন্ত করেছে। আজকে রানার নেতৃত্বে রোকেয়া হলে যে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন গঠিত হয়েছে, আশা করি সংগঠনটি এই প্রতিষ্ঠানের প্রতি খেয়াল রাখবে। রোকেয়া হল প্রাধ্যক্ষ ড. জয়ন্তী রানী বসাক বলেন, নারী জাগরণের অগ্রদূত হওয়ার প্রেরণা আমরা বেগম রোকেয়ার কাছে পেয়েছি। রাবির ইতিহাসে সব হলকে পেছনে ফেলে প্রথম পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানটি আয়োজনের সাহস দেখিয়েছে এ রোকেয়া হলবাসী। হলের প্রাক্তন আবাসিক শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাধ্যক্ষ বলেন, আমি অভিভূত। প্রাক্তন ছাত্রীবৃন্দ দূরদূরান্ত থেকে এসে এ অনুষ্ঠান যেভাবে প্রাণবন্ত করে তুলেছেন, হলের বর্তমান ছাত্ররা তাদের বরণ করে নেওয়ার জন্য যে উদ্দীপনা দেখিয়েছে, এটা খুবই আনন্দের।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হলের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ফেরদৌস আখতারের সঞ্চলনায় স্বাগত বক্তব্য দেন ‘প্রথম পুনর্মিলনী ২০২২ এর আহ্বায়ক নিশাত জাহান রানা। দিনব্যাপী কর্মসূচিতে বেলা সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়ায় প্রাতরাশ, বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত সাবাস বাংলাদেশ প্রাঙ্গণে স্মৃতি উন্মোচন পর্ব, দুপুর দেড়টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়ায় মধ্যাহ্নভোজ এবং বিকাল সাড়ে ৩টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত সাবাস বাংলাদেশ প্রাঙ্গণে প্রান্তিক পর্ব।