‘র্যাগিং’ বন্ধে পাবিপ্রবি প্রশাসন যা করবে
নাজমুল হুদা

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পাবিপ্রবি) র্যাগিং করলে বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে শাস্তির আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর ড. কামাল হোসেন। এছাড়া ক্যাম্পাসে র্যাগিং বিরোধী প্রচারণা ও সার্বক্ষণিক মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর ড. মো. কামাল হোসেন জানান, পাবিপ্রবিতে র্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এন্টি র্যাগিং কমিটি কাজ করবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ফটক ও ক্যাম্পাসের একাধিক স্থানে থাকবে র্যাগিং বিরোধী বোর্ড। এসব বোর্ডে র্যাগিং নিরুৎসাহমূলক কথা লেখা থাকবে। যা শিক্ষার্থীদের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করবে। তাছাড়া বিভিন্ন বিভাগে সহকারী ছাত্র উপদেষ্টা শিক্ষার্থীদের মনিটরিং করবেন। এ সময় তিনি আরও বলেন, ইতিমধ্যে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২২-২৩ সেশনের ক্লাস শুরু হয়েছে। কোনো শিক্ষার্থী যাতে এই অপসংস্কৃতির শিকার হয়ে ক্যারিয়ার বাধাগ্রস্থ না হয় সে লক্ষ্যে কাজ করব।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা দপ্তরের পরিচালক ড. মো. নাজমুল হোসেন জানান, নবাগত শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় আমরা সবাই হাত বাড়িয়ে দিব। র্যাগিংয়ের মতো কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে, যেদিকে নজর রাখব। র্যাগিং একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে মুক্তবুদ্ধি এবং জ্ঞানচর্চার অবাধ ও স্বাধীন জায়গা। এখানে শিক্ষার্থীরা বিশ্বমানের জ্ঞান ও প্রযুক্তির সাথে পরিচিত হয়ে নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলবে। এরূপ বিদ্যাপীঠে র্যাগিংয়ের মতো অপসংস্কৃতির কোনো জায়গা নেই। এই অপসংস্কৃতির চর্চা থেকে বেরিয়ে সুস্থ সংস্কৃতির চর্চা করতে হবে। র্যাগিং প্রতিরোধে শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।
ইবিহো/এসএস

‘র্যাগিং’ বন্ধে পাবিপ্রবি প্রশাসন যা করবে
নাজমুল হুদা

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পাবিপ্রবি) র্যাগিং করলে বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে শাস্তির আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর ড. কামাল হোসেন। এছাড়া ক্যাম্পাসে র্যাগিং বিরোধী প্রচারণা ও সার্বক্ষণিক মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর ড. মো. কামাল হোসেন জানান, পাবিপ্রবিতে র্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এন্টি র্যাগিং কমিটি কাজ করবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ফটক ও ক্যাম্পাসের একাধিক স্থানে থাকবে র্যাগিং বিরোধী বোর্ড। এসব বোর্ডে র্যাগিং নিরুৎসাহমূলক কথা লেখা থাকবে। যা শিক্ষার্থীদের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করবে। তাছাড়া বিভিন্ন বিভাগে সহকারী ছাত্র উপদেষ্টা শিক্ষার্থীদের মনিটরিং করবেন। এ সময় তিনি আরও বলেন, ইতিমধ্যে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২২-২৩ সেশনের ক্লাস শুরু হয়েছে। কোনো শিক্ষার্থী যাতে এই অপসংস্কৃতির শিকার হয়ে ক্যারিয়ার বাধাগ্রস্থ না হয় সে লক্ষ্যে কাজ করব।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা দপ্তরের পরিচালক ড. মো. নাজমুল হোসেন জানান, নবাগত শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় আমরা সবাই হাত বাড়িয়ে দিব। র্যাগিংয়ের মতো কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে, যেদিকে নজর রাখব। র্যাগিং একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে মুক্তবুদ্ধি এবং জ্ঞানচর্চার অবাধ ও স্বাধীন জায়গা। এখানে শিক্ষার্থীরা বিশ্বমানের জ্ঞান ও প্রযুক্তির সাথে পরিচিত হয়ে নিজেকে যোগ্য এবং দক্ষ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলবে। এরূপ বিদ্যাপীঠে র্যাগিংয়ের মতো অপসংস্কৃতির কোনো জায়গা নেই। এই অপসংস্কৃতির চর্চা থেকে বেরিয়ে সুস্থ সংস্কৃতির চর্চা করতে হবে। র্যাগিং প্রতিরোধে শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।
ইবিহো/এসএস