ইবি
‘র্যাগিং মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় গড়ি’
ফরহাদ খাদেম
‘র্যাগিং মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় গড়ি, শিক্ষার্থীবান্ধব ক্যাম্পাস নিশ্চিত করি’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে র্যাগিং বিরোধী র্যালি করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সোমবার (১৫ মে) বেলা সাড়ে ১০টায় প্রশাসন ভবন চত্বর থেকে উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালামের নেতৃত্বে র্যালিটি বের করা হয়।
এসময় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী হাসান, এন্টি র্যাগিং বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. শেলীনা নাসরিনসহ অন্যরাও অংশগ্রহণ করেন। একই সময়ে বিভিন্ন হল, অনুষদ ও বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ ব্যানারে র্যালিতে অংশগ্রহণ করে।
এসময় উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, ‘র্যাগিং শুধু শিক্ষার্থীদের সমস্যা নয়। এটি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের প্রতি কালিমা লেপন করে। ভালো হবে, আর যদি এভাবে রোদে পুড়ে এন্টি র্যাগিং স্লোগান দিয়ে জাগরিত না করে, আমরা এটা মনে ধারণ করি, এবং এটাকে মনের ভেতর আটকে রেখে যাতে সেটাকে লালন করি। ভবিষ্যতে যদি এরকম প্রোগ্রাম আর করতে না হয়, আমরা তখন বুঝবো যে, হ্যাঁ আমরা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি পাপমুক্ত অবস্থায় নিয়ে গেছি। শিক্ষার্থীরা র্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার যে স্লোগান দিয়েছেন, আমি আপনাদেরকে সেই যোদ্ধা হওয়ার আহবান জানাচ্ছি।’
ইবিহো/এসএস
ইবি
‘র্যাগিং মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় গড়ি’
ফরহাদ খাদেম
‘র্যাগিং মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় গড়ি, শিক্ষার্থীবান্ধব ক্যাম্পাস নিশ্চিত করি’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে র্যাগিং বিরোধী র্যালি করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সোমবার (১৫ মে) বেলা সাড়ে ১০টায় প্রশাসন ভবন চত্বর থেকে উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালামের নেতৃত্বে র্যালিটি বের করা হয়।
এসময় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী হাসান, এন্টি র্যাগিং বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. শেলীনা নাসরিনসহ অন্যরাও অংশগ্রহণ করেন। একই সময়ে বিভিন্ন হল, অনুষদ ও বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ ব্যানারে র্যালিতে অংশগ্রহণ করে।
এসময় উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, ‘র্যাগিং শুধু শিক্ষার্থীদের সমস্যা নয়। এটি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের প্রতি কালিমা লেপন করে। ভালো হবে, আর যদি এভাবে রোদে পুড়ে এন্টি র্যাগিং স্লোগান দিয়ে জাগরিত না করে, আমরা এটা মনে ধারণ করি, এবং এটাকে মনের ভেতর আটকে রেখে যাতে সেটাকে লালন করি। ভবিষ্যতে যদি এরকম প্রোগ্রাম আর করতে না হয়, আমরা তখন বুঝবো যে, হ্যাঁ আমরা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি পাপমুক্ত অবস্থায় নিয়ে গেছি। শিক্ষার্থীরা র্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার যে স্লোগান দিয়েছেন, আমি আপনাদেরকে সেই যোদ্ধা হওয়ার আহবান জানাচ্ছি।’
ইবিহো/এসএস