শান্তি নিকেতনে ‘বাংলাদেশ ভবন’ ভারতের মাঝে এক টুকরো বাংলাদেশ : রবি উপাচার্য

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

গত শনিবার (১৭ ডিসেম্বর) শান্তি নিকেতনে বাংলাদেশ ভবন পরিদর্শন করেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের উপাচার্য।ছবি : সংগৃহীত

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. শাহ আজম বলেছেন, শান্তি নিকেতনে ‘বাংলাদেশ ভবন’ যেন ভারতের মাঝে এক টুকরো বাংলাদেশ। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদূরপ্রসারী চিন্তার ফল এই বাংলাদেশ ভবন। বাংলাদেশের অর্থায়নে নির্মিত এই ভবন দুই দেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক, মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় জনগণের ত্যাগের স্মারক, সর্বোপরি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে বাংলাদেশের জনগণের আত্মিক সম্পর্কের স্মৃতিসৌধ। এটি দুই দেশের শিক্ষা-সংস্কৃতি বিনিময়ের অনন্য কেন্দ্র হয়ে উঠবে অচিরেই।

মঙ্গলবার বিকেলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. শাহ আলী জানান, গত শনিবার (১৭ ডিসেম্বর) ভারতে সফররত রবি উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. শাহ্ আজম শান্তি নিকেতনে পৌঁছালে তাকে স্বাগত জানান বাংলাদেশ ভবনের কিউরেটর মানবেন্দ্রনাথ চ্যাটার্জী।

এ সময় তিনি বাংলাদেশ ভবনের গ্রন্থাগার, জাদুঘর, শিক্ষাকেন্দ্রসহ অন্যান্য অংশ পরিদর্শন করেন। পরে তিনি সেখানে কর্মরত কর্মকর্তাগণসহ, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও সুধীজনের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

পরে তিনি রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে শিক্ষা-গবেষণা, সাংস্কৃতিক বিনিময়ের যেসব সুযোগ বিশ্বভারতীর রয়েছে, সে বিষয়ে আলোচনা করেন।

দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ও সংগীত বিভাগের মধ্যে শিক্ষা-গবেষণার পরস্পর বিনিময়ের ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণের আগ্রহ প্রকাশ করলে তা সাদরে গৃহীত হয়।

শান্তি নিকেতনে ‘বাংলাদেশ ভবন’ ভারতের মাঝে এক টুকরো বাংলাদেশ : রবি উপাচার্য

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

গত শনিবার (১৭ ডিসেম্বর) শান্তি নিকেতনে বাংলাদেশ ভবন পরিদর্শন করেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের উপাচার্য।ছবি : সংগৃহীত

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. শাহ আজম বলেছেন, শান্তি নিকেতনে ‘বাংলাদেশ ভবন’ যেন ভারতের মাঝে এক টুকরো বাংলাদেশ। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদূরপ্রসারী চিন্তার ফল এই বাংলাদেশ ভবন। বাংলাদেশের অর্থায়নে নির্মিত এই ভবন দুই দেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক, মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় জনগণের ত্যাগের স্মারক, সর্বোপরি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে বাংলাদেশের জনগণের আত্মিক সম্পর্কের স্মৃতিসৌধ। এটি দুই দেশের শিক্ষা-সংস্কৃতি বিনিময়ের অনন্য কেন্দ্র হয়ে উঠবে অচিরেই।

মঙ্গলবার বিকেলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. শাহ আলী জানান, গত শনিবার (১৭ ডিসেম্বর) ভারতে সফররত রবি উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. শাহ্ আজম শান্তি নিকেতনে পৌঁছালে তাকে স্বাগত জানান বাংলাদেশ ভবনের কিউরেটর মানবেন্দ্রনাথ চ্যাটার্জী।

এ সময় তিনি বাংলাদেশ ভবনের গ্রন্থাগার, জাদুঘর, শিক্ষাকেন্দ্রসহ অন্যান্য অংশ পরিদর্শন করেন। পরে তিনি সেখানে কর্মরত কর্মকর্তাগণসহ, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও সুধীজনের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

পরে তিনি রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে শিক্ষা-গবেষণা, সাংস্কৃতিক বিনিময়ের যেসব সুযোগ বিশ্বভারতীর রয়েছে, সে বিষয়ে আলোচনা করেন।

দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ও সংগীত বিভাগের মধ্যে শিক্ষা-গবেষণার পরস্পর বিনিময়ের ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণের আগ্রহ প্রকাশ করলে তা সাদরে গৃহীত হয়।