শিক্ষামন্ত্রীর উপস্থিতিতে ‘মহুয়া’ নাটকের সফল মঞ্চায়ন

কালবেলা প্রতিবেদক

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটমণ্ডলে মহুয়া নাটকের সফল মঞ্চায়নের পর শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনিকে ঘিরে সবাই। ছবি : কালবেলা

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির উপস্থিতিতে মহুয়া নাটকের সফল মঞ্চায়ন হয়েছে। শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটমণ্ডলে এই নাটকটি মঞ্চস্থ হয়। এতে অভিনয় করে বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরা।প্রধান অতিথির বক্তব্যে অসাম্প্রদায়িক মানবিক প্রণয়কে কেন্দ্র করে লেখা নাটকের মঞ্চায়নের জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানান শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নানা প্রতিবন্ধকতা থাকলেও শিল্পীদের সৃষ্টি দেখে মনে হয় সব প্রতিবন্ধকতা ছাপিয়ে সৃজনশীল সব কাজ করে যাচ্ছে। আমাদের সমাজের ধর্মান্ধতা, সাম্প্রদায়িকতা, সামরিক শাসনের যাতাকলের মতো খারাপ যা আছে সবকিছু হার মানবে শিল্পীদের এ সৌন্দর্যের কাছে।

অধ্যাপক ড. মশিউর রহমান, উপাচার্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

প্রসঙ্গত, মৈমনসিংহ গীতিকার প্রথম খণ্ডে যে ১০টি পালাগান প্রকাশিত হয়েছিল, তার মধ্যে একটি পালা ‘মহুয়া’। এই পালার প্রধান চরিত্র মহুয়ার নাম অনুসারে পালার নামকরণ করা হয়। এর রচয়িতা দ্বিজ কানাই।

মৈমনসিংহ গীতিকায় যে নারী চরিত্রগুলো দেখা যায়, ‘মহুয়া’ পালার মহুয়া চরিত্রটি তাদের মধ্যে অন্যতম। একদিকে ছয় মাস বয়সে চুরি হয়ে যাওয়া ও বেদে–সরদার হুমরার কাছে প্রতিপালিত হওয়া সুন্দরী মহুয়া এবং অন্যদিকে রাজাপুত্র নদের চাঁদের অদম্য প্রেমকাহিনিকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছে এ পালার কাহিনি। এখানে সব রোমান্টিকতার ওপরে মৃত্যুই ছিল অবধারিত।

শিক্ষামন্ত্রীর উপস্থিতিতে ‘মহুয়া’ নাটকের সফল মঞ্চায়ন

কালবেলা প্রতিবেদক

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটমণ্ডলে মহুয়া নাটকের সফল মঞ্চায়নের পর শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনিকে ঘিরে সবাই। ছবি : কালবেলা

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির উপস্থিতিতে মহুয়া নাটকের সফল মঞ্চায়ন হয়েছে। শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটমণ্ডলে এই নাটকটি মঞ্চস্থ হয়। এতে অভিনয় করে বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরা।প্রধান অতিথির বক্তব্যে অসাম্প্রদায়িক মানবিক প্রণয়কে কেন্দ্র করে লেখা নাটকের মঞ্চায়নের জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানান শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নানা প্রতিবন্ধকতা থাকলেও শিল্পীদের সৃষ্টি দেখে মনে হয় সব প্রতিবন্ধকতা ছাপিয়ে সৃজনশীল সব কাজ করে যাচ্ছে। আমাদের সমাজের ধর্মান্ধতা, সাম্প্রদায়িকতা, সামরিক শাসনের যাতাকলের মতো খারাপ যা আছে সবকিছু হার মানবে শিল্পীদের এ সৌন্দর্যের কাছে।

অধ্যাপক ড. মশিউর রহমান, উপাচার্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

প্রসঙ্গত, মৈমনসিংহ গীতিকার প্রথম খণ্ডে যে ১০টি পালাগান প্রকাশিত হয়েছিল, তার মধ্যে একটি পালা ‘মহুয়া’। এই পালার প্রধান চরিত্র মহুয়ার নাম অনুসারে পালার নামকরণ করা হয়। এর রচয়িতা দ্বিজ কানাই।

মৈমনসিংহ গীতিকায় যে নারী চরিত্রগুলো দেখা যায়, ‘মহুয়া’ পালার মহুয়া চরিত্রটি তাদের মধ্যে অন্যতম। একদিকে ছয় মাস বয়সে চুরি হয়ে যাওয়া ও বেদে–সরদার হুমরার কাছে প্রতিপালিত হওয়া সুন্দরী মহুয়া এবং অন্যদিকে রাজাপুত্র নদের চাঁদের অদম্য প্রেমকাহিনিকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছে এ পালার কাহিনি। এখানে সব রোমান্টিকতার ওপরে মৃত্যুই ছিল অবধারিত।