শিশু একাডেমিতে রবীন্দ্রনাথের ১৬২তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক
শিশু একাডেমিতে রবীন্দ্রনাথের ১৬২তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন করা হয়েছে।

মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ শিশু একাডেমিতে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬২তম জন্মবার্ষিকী গতকাল ৮ মে উদযাপিত হয়েছে। ‘হৃদয় আমার নাচেরে আজিকে’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা।

পারফর্ম করছেন ক্ষুদে শিল্পীরা।

‘হৃদয় আমার নাচেরে আজিকে’ গাওয়ার মাধ্যমে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬২তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠান শুরু হয়।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার জীবনকে দেখেছেন অত্যন্ত গভীরভাবে যা তার লেখা কবিতা, গান, ছোটগল্প, প্রবন্ধে ফুটে উঠেছে। তার গান, কবিতা, ছোটগল্প, প্রবন্ধ, উপন্যাস আমাদের প্রেরণার উৎস। যখন চারপাশে শুধুই অন্ধকার তখন পথের দিশারি হয়ে ওঠেন রবীন্দ্রনাথ।’

পুরস্কার নিচ্ছেন একজন শিশু।

তিনি আরও বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথ কেবলই কবি বা শিল্পীই ছিলেন না তিনি ছিলেন প্রকৃত দেশপ্রেমিক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মানব কল্যাণ এবং জনগণের উন্নয়ন এর যে দর্শন ছিল তা অনুসরণ করে কাজ করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’

পারফর্ম করা হচ্ছে।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত কবিতা আবৃত্তি ও রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিশুদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। পুরস্কার বিতরণ শেষে শিশু একাডেমির শিশুদের অংশগ্রহণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান মঞ্চস্থ হয়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী গান, কবিতা এবং নৃত্যের তালে তালে উদযাপিত হয় রবীন্দ্র জয়ন্তী।

পারফর্ম করা হচ্ছে।

এছাড়াও, অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হাসানুজ্জামান কল্লোল। সভাপতিত্ব করেন শিশু একাডেমির চেয়ারম্যান লাকী ইনাম। শিশু একাডেমির মহাপরিচালক আনজীর লিটন অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন।

ইবিহো/এসএস

শিশু একাডেমিতে রবীন্দ্রনাথের ১৬২তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক
শিশু একাডেমিতে রবীন্দ্রনাথের ১৬২তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন করা হয়েছে।

মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ শিশু একাডেমিতে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬২তম জন্মবার্ষিকী গতকাল ৮ মে উদযাপিত হয়েছে। ‘হৃদয় আমার নাচেরে আজিকে’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা।

পারফর্ম করছেন ক্ষুদে শিল্পীরা।

‘হৃদয় আমার নাচেরে আজিকে’ গাওয়ার মাধ্যমে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬২তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠান শুরু হয়।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার জীবনকে দেখেছেন অত্যন্ত গভীরভাবে যা তার লেখা কবিতা, গান, ছোটগল্প, প্রবন্ধে ফুটে উঠেছে। তার গান, কবিতা, ছোটগল্প, প্রবন্ধ, উপন্যাস আমাদের প্রেরণার উৎস। যখন চারপাশে শুধুই অন্ধকার তখন পথের দিশারি হয়ে ওঠেন রবীন্দ্রনাথ।’

পুরস্কার নিচ্ছেন একজন শিশু।

তিনি আরও বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথ কেবলই কবি বা শিল্পীই ছিলেন না তিনি ছিলেন প্রকৃত দেশপ্রেমিক। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মানব কল্যাণ এবং জনগণের উন্নয়ন এর যে দর্শন ছিল তা অনুসরণ করে কাজ করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’

পারফর্ম করা হচ্ছে।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত কবিতা আবৃত্তি ও রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিশুদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। পুরস্কার বিতরণ শেষে শিশু একাডেমির শিশুদের অংশগ্রহণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান মঞ্চস্থ হয়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী গান, কবিতা এবং নৃত্যের তালে তালে উদযাপিত হয় রবীন্দ্র জয়ন্তী।

পারফর্ম করা হচ্ছে।

এছাড়াও, অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হাসানুজ্জামান কল্লোল। সভাপতিত্ব করেন শিশু একাডেমির চেয়ারম্যান লাকী ইনাম। শিশু একাডেমির মহাপরিচালক আনজীর লিটন অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন।

ইবিহো/এসএস