সময়োপযোগী শিক্ষার লক্ষ্যে ভেরিটাস একাডেমি

জাকারিয়া সোহান

উচ্চশিক্ষা শেষে প্রত্যাশিত চাকরি না পেয়ে নতুন প্রজন্মের মাঝে হতাশা নতুন কিছু নয়। চাকরির বাজারে নিজেকে দক্ষ করে গড়ে তুলতে না পারাই এক্ষেত্রে মূল সংকট। আর এ সমস্যা দূর করতে ও দেশের শিক্ষাকে একবিংশ শতাব্দীতে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে সম্প্রতি যাত্রা শুরু করেছে ভেরিটাস একাডেমি। বিভিন্ন ধরনের ট্রেনিং প্রদানে কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি। যেখানে দেশের স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষা গবেষণায় নিয়োজিত শিক্ষাবিদগণ কাজ করছেন।ভেরিটাস একটি ল্যাটিন শব্দ। যার অর্থ ‘সত্য’। শিক্ষা হলো জ্ঞানের সাধনা আর জ্ঞান হলো চূড়ান্ত সত্য। মূলত সত্যকে অন্বেষণ করার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির নাম রাখা হয়েছে ভেরিটাস একাডেমি। এই একাডেমিতে ফিজিক্যাল ও অনলাইন দু’ভাবেই পরিচালিত হয়। আর তাই যারা এই একাডেমিতে ভর্তি হবেন তারা চাইলে ঘরে বসেও ট্রেনিং ও ক্লাস করতে পারবেন। সম্প্রতি গুলশানে ভেরিটাসের ক্যাম্পাসে এমন একটি মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে আড্ডায় নিজেদের মত জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় সহ দেশের স্বনামধন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং শিক্ষা গবেষণায় নিয়োজিত শিক্ষাবিদরা। বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে একবিংশ শতাব্দীতে সময়োপযোগী ও কর্মবান্ধব শিক্ষার উপায় সম্পর্কে তারা তাদের মতামত উপস্থাপন করেন।

অনুষ্ঠানের শুরুতে ভেরিটাস অ্যাকাডেমির প্রতিষ্ঠাতা ব্যারিস্টার জুবি বিন মুসা বলেন, ‘বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় একটি মডেল হিসেবে গড়ে ওঠতে চায় ভেরিটাস একাডেমি। আমাদের একাডেমির মূল লক্ষ্য দেশের সব অভিজ্ঞ, সমাদৃত শিক্ষাবিদ ও প্রশিক্ষকদের একত্রিত করা। যারা শুধুমাত্র তাদের জ্ঞান ও দক্ষতার জন্য আলোকিত নয় বরং শিক্ষার্থীদের জন্য সহানুভূতিও ধারণ করবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণে শিক্ষা ও কর্পোরেট সেক্টরের এই যাত্রা দেশের নতুন প্রজন্মের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে শিক্ষাখাতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে ভেরিটাস একাডেমি অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।’অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন অক্সফোর্ড স্কলার ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার সঙ্গে সম্পৃক্ত  ববি হাজ্জাজ, সিন্দাবাদ ডট কমের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক সিইও জিসান কিংশুক হক, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রাশনা ইমাম, কর্পোরেট ট্রেইনার ও লেখক ডন সামদানি।

ইত্তেফাক/এসটিএম

সময়োপযোগী শিক্ষার লক্ষ্যে ভেরিটাস একাডেমি

জাকারিয়া সোহান

উচ্চশিক্ষা শেষে প্রত্যাশিত চাকরি না পেয়ে নতুন প্রজন্মের মাঝে হতাশা নতুন কিছু নয়। চাকরির বাজারে নিজেকে দক্ষ করে গড়ে তুলতে না পারাই এক্ষেত্রে মূল সংকট। আর এ সমস্যা দূর করতে ও দেশের শিক্ষাকে একবিংশ শতাব্দীতে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে সম্প্রতি যাত্রা শুরু করেছে ভেরিটাস একাডেমি। বিভিন্ন ধরনের ট্রেনিং প্রদানে কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি। যেখানে দেশের স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষা গবেষণায় নিয়োজিত শিক্ষাবিদগণ কাজ করছেন।ভেরিটাস একটি ল্যাটিন শব্দ। যার অর্থ ‘সত্য’। শিক্ষা হলো জ্ঞানের সাধনা আর জ্ঞান হলো চূড়ান্ত সত্য। মূলত সত্যকে অন্বেষণ করার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির নাম রাখা হয়েছে ভেরিটাস একাডেমি। এই একাডেমিতে ফিজিক্যাল ও অনলাইন দু’ভাবেই পরিচালিত হয়। আর তাই যারা এই একাডেমিতে ভর্তি হবেন তারা চাইলে ঘরে বসেও ট্রেনিং ও ক্লাস করতে পারবেন। সম্প্রতি গুলশানে ভেরিটাসের ক্যাম্পাসে এমন একটি মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে আড্ডায় নিজেদের মত জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় সহ দেশের স্বনামধন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং শিক্ষা গবেষণায় নিয়োজিত শিক্ষাবিদরা। বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে একবিংশ শতাব্দীতে সময়োপযোগী ও কর্মবান্ধব শিক্ষার উপায় সম্পর্কে তারা তাদের মতামত উপস্থাপন করেন।

অনুষ্ঠানের শুরুতে ভেরিটাস অ্যাকাডেমির প্রতিষ্ঠাতা ব্যারিস্টার জুবি বিন মুসা বলেন, ‘বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় একটি মডেল হিসেবে গড়ে ওঠতে চায় ভেরিটাস একাডেমি। আমাদের একাডেমির মূল লক্ষ্য দেশের সব অভিজ্ঞ, সমাদৃত শিক্ষাবিদ ও প্রশিক্ষকদের একত্রিত করা। যারা শুধুমাত্র তাদের জ্ঞান ও দক্ষতার জন্য আলোকিত নয় বরং শিক্ষার্থীদের জন্য সহানুভূতিও ধারণ করবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণে শিক্ষা ও কর্পোরেট সেক্টরের এই যাত্রা দেশের নতুন প্রজন্মের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে শিক্ষাখাতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে ভেরিটাস একাডেমি অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।’অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন অক্সফোর্ড স্কলার ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার সঙ্গে সম্পৃক্ত  ববি হাজ্জাজ, সিন্দাবাদ ডট কমের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক সিইও জিসান কিংশুক হক, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রাশনা ইমাম, কর্পোরেট ট্রেইনার ও লেখক ডন সামদানি।

ইত্তেফাক/এসটিএম