সরকারি কলেজে ‘সহযোগী অধ্যাপক’ অন্তর্ভুক্তিতে রুল

কালবেলা প্রতিবেদক

সরকারিকৃত কলেজ শিক্ষক ও কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালায় ‘সহযোগী অধ্যাপক’ পদ অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত মঙ্গলবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি বিশ্বজিৎ দেবনাথের বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন মো. মাসুদ রানা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়।

চার সপ্তাহের মধ্যে শিক্ষা সচিব (মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ), জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (বেসরকারি শাখা) ও উপসচিবকে (অতিরিক্ত দায়িত্ব) রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ ২০১৮ সালের ৩১ জুলাই ‘সরকারিকৃত কলেজ শিক্ষক ও কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালা, ২০১৮’ শিরোনামে গেজেট জারি করে। বিধিমালার ৫ নম্বর বিধিতে বলা হয়, ‘(১) নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক কোনো নির্বাচিত বেসরকারি কলেজে নিয়োগের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের তারিখে সংশ্লিষ্ট কলেজের—(ক) অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, সহকারী অধ্যাপক ও প্রভাষক পদে কর্মরত প্রয়োজনীয় যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষকদের যথাক্রমে অধ্যক্ষ (নন-ক্যাডার), উপাধ্যক্ষ (নন-ক্যাডার), সহকারী অধ্যাপক (নন-ক্যাডার) ও প্রভাষক (নন-ক্যাডার) হিসেবে এবং (খ) কর্মচারীদের নিজ নিজ পদে ওই কলেজে সরকারিকরণের তারিখ হতে, বিধি-৬-এর বিধান সাপেক্ষে, আত্তীকরণের উদ্দেশ্যে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ প্রদান করিবে।’

রিটকারীদের আইনজীবী মাসুদ রানা জানান, এ বিধিতে সব পদের কথা থাকলেও সহযোগী অধ্যাপক পদের কথা নেই। এখন যেসব শিক্ষক বেসরকারি কলেজে এ পদে কর্মরত আছেন তাদের কী হবে? তাই সরকারীকরণের প্রক্রিয়ায় থাকা রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজের ছয়জন শিক্ষক ‘সরকারিকৃত কলেজ শিক্ষক ও কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালা, ২০১৮’ বিধি-৫-এ সহযোগী অধ্যাপক পদ অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশনা চেয়ে রিট করেন। ছয় শিক্ষক হলেন সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ এমরান হোসেন, মনোজ কুমার পাল, রুহুল কুদ্দুস মোহাম্মদ ফরহাদ, মোহাম্মদ সাদেকিন রহমান ভূঁইয়া, মো. হোসেন আলী ও মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান। এ রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুল জারি করেন।

সরকারি কলেজে ‘সহযোগী অধ্যাপক’ অন্তর্ভুক্তিতে রুল

কালবেলা প্রতিবেদক

সরকারিকৃত কলেজ শিক্ষক ও কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালায় ‘সহযোগী অধ্যাপক’ পদ অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত মঙ্গলবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি বিশ্বজিৎ দেবনাথের বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন মো. মাসুদ রানা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়।

চার সপ্তাহের মধ্যে শিক্ষা সচিব (মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ), জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (বেসরকারি শাখা) ও উপসচিবকে (অতিরিক্ত দায়িত্ব) রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ ২০১৮ সালের ৩১ জুলাই ‘সরকারিকৃত কলেজ শিক্ষক ও কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালা, ২০১৮’ শিরোনামে গেজেট জারি করে। বিধিমালার ৫ নম্বর বিধিতে বলা হয়, ‘(১) নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক কোনো নির্বাচিত বেসরকারি কলেজে নিয়োগের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের তারিখে সংশ্লিষ্ট কলেজের—(ক) অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, সহকারী অধ্যাপক ও প্রভাষক পদে কর্মরত প্রয়োজনীয় যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষকদের যথাক্রমে অধ্যক্ষ (নন-ক্যাডার), উপাধ্যক্ষ (নন-ক্যাডার), সহকারী অধ্যাপক (নন-ক্যাডার) ও প্রভাষক (নন-ক্যাডার) হিসেবে এবং (খ) কর্মচারীদের নিজ নিজ পদে ওই কলেজে সরকারিকরণের তারিখ হতে, বিধি-৬-এর বিধান সাপেক্ষে, আত্তীকরণের উদ্দেশ্যে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ প্রদান করিবে।’

রিটকারীদের আইনজীবী মাসুদ রানা জানান, এ বিধিতে সব পদের কথা থাকলেও সহযোগী অধ্যাপক পদের কথা নেই। এখন যেসব শিক্ষক বেসরকারি কলেজে এ পদে কর্মরত আছেন তাদের কী হবে? তাই সরকারীকরণের প্রক্রিয়ায় থাকা রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজের ছয়জন শিক্ষক ‘সরকারিকৃত কলেজ শিক্ষক ও কর্মচারী আত্তীকরণ বিধিমালা, ২০১৮’ বিধি-৫-এ সহযোগী অধ্যাপক পদ অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশনা চেয়ে রিট করেন। ছয় শিক্ষক হলেন সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ এমরান হোসেন, মনোজ কুমার পাল, রুহুল কুদ্দুস মোহাম্মদ ফরহাদ, মোহাম্মদ সাদেকিন রহমান ভূঁইয়া, মো. হোসেন আলী ও মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান। এ রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুল জারি করেন।