সুইজারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা: ইপিএফএল স্কলারশিপ
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য সুইজারল্যান্ড এখন অনেকেরই পছন্দের তালিকার শীর্ষে। সুইজারল্যান্ডে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় স্বায়ত্তশাসিত, অর্থাৎ প্রতিটি ভার্সিটিতেই ভর্তির মানদণ্ড ভিন্ন ভিন্ন। কিন্তু শিক্ষার্থীদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর করা শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা খরচে ফেলোশিপের সুযোগ দিচ্ছে সুইজারল্যান্ডের ইকোলে পলিটেকনিক ফেডারেল ডি লাউসেন (ইপিএফএল)। বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীরা এ ফেলোশিপ করতে পারবেন।
যে যে বিষয়ে অধ্যয়ন করা যাবে
চারুকলা; স্থাপত্যবিদ্যা; জেনারেল ইঞ্জিনিয়ারিং; কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং;
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং; মেকানিক্যাল অ্যান্ড অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং;
রসায়ন; গণিত ও পরিসংখ্যান; পদার্থবিজ্ঞান; জ্যোতির্বিজ্ঞান; কম্পিউটার সায়েন্স; লাইফ সায়েন্স; বায়োলজিক্যাল সায়েন্স; ব্যবসায় শিক্ষা; অর্থনীতি।
অর্থাৎ বিএসসি, বিটেক, এমএসসি, এমটেক, বা কম্পিউটার সায়েন্স, কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং, টেলিকমিউনিকেশনস বা ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা এখানে আবেদন করতে পারবেন।
সুযোগ-সুবিধাগুলো
- মাসিক ১ হাজার ৬০০ সুইস ফ্রাংক (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা) ভাতা দেওয়া হবে।
- আবাসনের সুবিধা প্রদান।
- ভ্রমণ ভাতা দেওয়া হবে।
- ফ্রি এয়ার টিকিটের সুবিধা প্রদান (ইকোনমি ক্লাস)।
- গবেষণা ভাতা ৩ হাজার ২০০ সুইস ফ্রাঙ্ক (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩ লাখ টাকা) প্রদান করা হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
- স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে।
- অথবা স্নাতক প্রোগ্রামের কমপক্ষে প্রথম বছর শেষ করতে হবে।
- পিএইচডি প্রোগ্রামে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা এই ফেলোশিপে আবেদন করতে পারবেন না।
- একাডেমিক ফলাফল ভালো হতে হবে।
- ইংরেজি ভাষায় দক্ষ থাকতে হবে। তবে এই ফেলোশিপের জন্য আইইএলটিএস বা টোয়েফল স্কোরের প্রয়োজনীয়তা নেই।
- কাজের অভিজ্ঞতা আছে, এমন শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
- সিভি বা জীবনবৃত্তান্ত (দুই পৃষ্ঠা সর্বাধিক)।
- একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট।
- স্নাতক পর্যায়ের সার্টিফিকেট ও মার্কশিট।
- দুইটি রেফারেন্স লেটার।
- মোটিভেশন লেটার।
- আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্টের স্ক্যানকপি।
আবেদনের শেষ সময়: ১ ডিসেম্বর, ২০২২।
অনুবাদ: মুসাররাত আবির

সুইজারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা: ইপিএফএল স্কলারশিপ
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য সুইজারল্যান্ড এখন অনেকেরই পছন্দের তালিকার শীর্ষে। সুইজারল্যান্ডে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় স্বায়ত্তশাসিত, অর্থাৎ প্রতিটি ভার্সিটিতেই ভর্তির মানদণ্ড ভিন্ন ভিন্ন। কিন্তু শিক্ষার্থীদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর করা শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা খরচে ফেলোশিপের সুযোগ দিচ্ছে সুইজারল্যান্ডের ইকোলে পলিটেকনিক ফেডারেল ডি লাউসেন (ইপিএফএল)। বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীরা এ ফেলোশিপ করতে পারবেন।
যে যে বিষয়ে অধ্যয়ন করা যাবে
চারুকলা; স্থাপত্যবিদ্যা; জেনারেল ইঞ্জিনিয়ারিং; কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং;
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং; মেকানিক্যাল অ্যান্ড অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং;
রসায়ন; গণিত ও পরিসংখ্যান; পদার্থবিজ্ঞান; জ্যোতির্বিজ্ঞান; কম্পিউটার সায়েন্স; লাইফ সায়েন্স; বায়োলজিক্যাল সায়েন্স; ব্যবসায় শিক্ষা; অর্থনীতি।
অর্থাৎ বিএসসি, বিটেক, এমএসসি, এমটেক, বা কম্পিউটার সায়েন্স, কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং, টেলিকমিউনিকেশনস বা ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা এখানে আবেদন করতে পারবেন।
সুযোগ-সুবিধাগুলো
- মাসিক ১ হাজার ৬০০ সুইস ফ্রাংক (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা) ভাতা দেওয়া হবে।
- আবাসনের সুবিধা প্রদান।
- ভ্রমণ ভাতা দেওয়া হবে।
- ফ্রি এয়ার টিকিটের সুবিধা প্রদান (ইকোনমি ক্লাস)।
- গবেষণা ভাতা ৩ হাজার ২০০ সুইস ফ্রাঙ্ক (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩ লাখ টাকা) প্রদান করা হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
- স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে।
- অথবা স্নাতক প্রোগ্রামের কমপক্ষে প্রথম বছর শেষ করতে হবে।
- পিএইচডি প্রোগ্রামে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা এই ফেলোশিপে আবেদন করতে পারবেন না।
- একাডেমিক ফলাফল ভালো হতে হবে।
- ইংরেজি ভাষায় দক্ষ থাকতে হবে। তবে এই ফেলোশিপের জন্য আইইএলটিএস বা টোয়েফল স্কোরের প্রয়োজনীয়তা নেই।
- কাজের অভিজ্ঞতা আছে, এমন শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
- সিভি বা জীবনবৃত্তান্ত (দুই পৃষ্ঠা সর্বাধিক)।
- একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট।
- স্নাতক পর্যায়ের সার্টিফিকেট ও মার্কশিট।
- দুইটি রেফারেন্স লেটার।
- মোটিভেশন লেটার।
- আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্টের স্ক্যানকপি।
আবেদনের শেষ সময়: ১ ডিসেম্বর, ২০২২।
অনুবাদ: মুসাররাত আবির