সড়কে ববি ছাত্র নিহত, ক্যাম্পাসে গায়েবানা জানাজা
বরিশাল ব্যুরো

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ছাত্রের জানাজা। ছবি : কালবেলা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ছাত্রের গায়েবানা জানাজা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল গেটে জানাজা হয়।
এতে অংশ নেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. সাদেকুল আরেফিন, প্রক্টর ড. খোরশেদ আলম, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. আব্দুল কাইউম, বন্দর থানার ওসি আসাদুজ্জামান, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা।
এর আগে গত ৫ অক্টোবর রাত ৩টার দিকে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে ফরিদপুরের ভাঙ্গার মাধবপুর এলাকায় গাছের সঙ্গে বাসের ধাক্কায় চারজন নিহত হন। আহত হন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের ছাত্র ইসমাইল ইমনসহ ১০ জন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইমনের মৃত্যু হয়।
ইমনের মৃত্যুর পর রাতে বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়ক অবরোধ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা পাঁচ দফা দাবি জানান।
দাবিগুলো হলো—
১. সাকুরা বাস কর্তৃপক্ষকে ১ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
২. ইমনের চিকিৎসায় গাফিলতির কারণ তদন্ত করে জড়িদের আইনের আওতায় আনতে হবে।
৩. সাকুরা বাসের রুট পারমিট সাময়িকভাবে বাতিল করতে হবে।
৪. প্রতিটি বাসকে জিপিএস ট্র্যাকিংয়ের আওতায় এনে অতিরিক্ত গতির জন্য স্বয়ংক্রিয় জরিমানার ব্যবস্থা করতে হবে
৫. স্পিড লক ব্যবস্থা কার্যকর করতে হবে।

সড়কে ববি ছাত্র নিহত, ক্যাম্পাসে গায়েবানা জানাজা
বরিশাল ব্যুরো

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ছাত্রের জানাজা। ছবি : কালবেলা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ছাত্রের গায়েবানা জানাজা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল গেটে জানাজা হয়।
এতে অংশ নেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. সাদেকুল আরেফিন, প্রক্টর ড. খোরশেদ আলম, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. আব্দুল কাইউম, বন্দর থানার ওসি আসাদুজ্জামান, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা।
এর আগে গত ৫ অক্টোবর রাত ৩টার দিকে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে ফরিদপুরের ভাঙ্গার মাধবপুর এলাকায় গাছের সঙ্গে বাসের ধাক্কায় চারজন নিহত হন। আহত হন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের ছাত্র ইসমাইল ইমনসহ ১০ জন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইমনের মৃত্যু হয়।
ইমনের মৃত্যুর পর রাতে বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়ক অবরোধ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা পাঁচ দফা দাবি জানান।
দাবিগুলো হলো—
১. সাকুরা বাস কর্তৃপক্ষকে ১ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
২. ইমনের চিকিৎসায় গাফিলতির কারণ তদন্ত করে জড়িদের আইনের আওতায় আনতে হবে।
৩. সাকুরা বাসের রুট পারমিট সাময়িকভাবে বাতিল করতে হবে।
৪. প্রতিটি বাসকে জিপিএস ট্র্যাকিংয়ের আওতায় এনে অতিরিক্ত গতির জন্য স্বয়ংক্রিয় জরিমানার ব্যবস্থা করতে হবে
৫. স্পিড লক ব্যবস্থা কার্যকর করতে হবে।