হাবিপ্রবিতে অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থাপনা নিয়ে সভা

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক 

হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আজ (হাবিপ্রবি) জাতীয় শুদ্ধাচার এর “অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থাপনা” সংক্রান্ত স্টেকহোল্ডারগণের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হাবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম কামরুজ্জামান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ও বিকল্প অভিযোগ নিষ্পত্তি কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মো. সাইফুর রহমান এবং প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. মামুনুর রশীদ, সভাপতিত্ব করেন ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের পরিচালক ও অভিযোগ নিষ্পত্তি কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. ইমরান পারভেজ।উপস্থাপনা করেন ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের সহকারী পরিচালক মো. মিজানুর রহমান।

এ সময় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম কামরুজ্জামান প্রধান অতিথির বক্তব্যের শুরুতে বিজয়ের মাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিবসহ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত সকল শহীদ ও মহান মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষ শহীদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টেকহোল্ডার বলতে শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী সকলকে বুঝায়। প্রত্যেক স্টেকহোল্ডারই খুব গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাজ হচ্ছে স্টেকহোল্ডার তথা শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সেবা নিশ্চিত করা। তারা যে সেবাগুলো পাওয়ার অধিকার রাখে, সেই সেবাগুলোতকে আমরা যতো সুন্দরভাবে ও নির্ধারিত সময়ের মাঝে যেন সেবা প্রদান করতে পারি সেটাই হচ্ছে মুখ্য উদ্দেশ্য। তিনি বলেন, আমাদের এই কাজগুলোর মূল শক্তি হচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বঙ্গবন্ধু যে স্বপ্ন নিয়ে ত্যাগ, তিতিক্ষা, জেল, জুলুম সহ্য করেছিলেন, তার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে কাজ করে যাচ্ছেন তারই রক্ত ও আদর্শের যোগ্য উত্তরসূরি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিশেষ করে ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পরই তিনি শুদ্ধাচারের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। সোনার বাংলা বিনির্মাণে প্রয়োজন একটি স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও অংশগ্রহণমূলক প্রশাসনিক ব্যবস্থা। প্রশাসনিক ব্যবস্থায় যদি স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও অংশগ্রহণ থাকে তবে যেকোন ধরণের অন্যায় অবিচার রোধ করা সম্ভব। পরিশেষে তিনি এ ধরণের সভা আয়োজনের জন্য ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগ সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

উক্ত সভায় বিভিন্ন হলের সহকারী হল সুপার, সহকারী প্রক্টর, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের সহকারী পরিচালক, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি ডিগ্রীর প্রতি ব্যাচ হতে একজন করে শিক্ষার্থী তথা শ্রেণী প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।

এমবিএইচ/এসএস

হাবিপ্রবিতে অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থাপনা নিয়ে সভা

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক 

হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আজ (হাবিপ্রবি) জাতীয় শুদ্ধাচার এর “অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থাপনা” সংক্রান্ত স্টেকহোল্ডারগণের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হাবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম কামরুজ্জামান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ও বিকল্প অভিযোগ নিষ্পত্তি কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মো. সাইফুর রহমান এবং প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. মামুনুর রশীদ, সভাপতিত্ব করেন ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের পরিচালক ও অভিযোগ নিষ্পত্তি কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. ইমরান পারভেজ।উপস্থাপনা করেন ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের সহকারী পরিচালক মো. মিজানুর রহমান।

এ সময় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম কামরুজ্জামান প্রধান অতিথির বক্তব্যের শুরুতে বিজয়ের মাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিবসহ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত সকল শহীদ ও মহান মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষ শহীদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টেকহোল্ডার বলতে শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী সকলকে বুঝায়। প্রত্যেক স্টেকহোল্ডারই খুব গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাজ হচ্ছে স্টেকহোল্ডার তথা শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সেবা নিশ্চিত করা। তারা যে সেবাগুলো পাওয়ার অধিকার রাখে, সেই সেবাগুলোতকে আমরা যতো সুন্দরভাবে ও নির্ধারিত সময়ের মাঝে যেন সেবা প্রদান করতে পারি সেটাই হচ্ছে মুখ্য উদ্দেশ্য। তিনি বলেন, আমাদের এই কাজগুলোর মূল শক্তি হচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বঙ্গবন্ধু যে স্বপ্ন নিয়ে ত্যাগ, তিতিক্ষা, জেল, জুলুম সহ্য করেছিলেন, তার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে কাজ করে যাচ্ছেন তারই রক্ত ও আদর্শের যোগ্য উত্তরসূরি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিশেষ করে ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পরই তিনি শুদ্ধাচারের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। সোনার বাংলা বিনির্মাণে প্রয়োজন একটি স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও অংশগ্রহণমূলক প্রশাসনিক ব্যবস্থা। প্রশাসনিক ব্যবস্থায় যদি স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও অংশগ্রহণ থাকে তবে যেকোন ধরণের অন্যায় অবিচার রোধ করা সম্ভব। পরিশেষে তিনি এ ধরণের সভা আয়োজনের জন্য ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগ সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

উক্ত সভায় বিভিন্ন হলের সহকারী হল সুপার, সহকারী প্রক্টর, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের সহকারী পরিচালক, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি ডিগ্রীর প্রতি ব্যাচ হতে একজন করে শিক্ষার্থী তথা শ্রেণী প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।

এমবিএইচ/এসএস