হাবিপ্রবির সাথে সুইডিশ বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মশালা ও চুক্তি স্বাক্ষর

নাঈম ইসলাম সংগ্রাম

হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) কৃষি অনুষদের বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বিভাগ ও সুইডেনের ইউনিভার্সিটি অব গোথেনবার্গ-এর বায়োলজিক্যাল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের যৌথ আয়োজনে ট্রেনিং ফ্রম এ বায়োলজিস্ট টু বি এ বায়োইনফরমেশন উইথ এম্ফাসিস অন প্লান্ট এ বায়োটিক স্ট্রেস’ ট্রান্সি’র ওপর একটি কর্মশালার আয়োজন এবং সাসটেইনেবল স্যালাইন ফার্মিং ইউজিং হুইট’ শিরোনামে প্রকল্পের এর চুক্তি স্বাক্ষরিত  করা হয়েছে।

বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোছা. নুর-ই-নাজমুন নাহারের সভাপতিত্বে আজ হাবিপ্রবি’র আইকিউএসি’র সম্মেলন কক্ষে কর্মশালা ও একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রকল্পের প্রজেক্ট লিডার এবং ইউনিভার্সিটি অব হোথেনবার্গ’র বায়োলজিক্যাল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক হেনরিক অ্যারোনসন হাবিপ্রবি অংশের প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর এবং বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবু সাঈদ এবং পরিচালক, অধ্যাপক ড. এস. এম. হারুন-উর-রশিদ।

এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের  দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত উপাচার্য এবং কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. বিধান চন্দ্র হালদার ও সন্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউনিভার্সিটি অব গোথেনবার্গ, সুইডেনের বায়োলজিক্যাল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক অধ্যাপক হেনরিক অ্যারোনসন। এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইআরটি’র পরিচালক অধ্যাপক ড. এস এম হারুন-উর-রশীদ, বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের শিক্ষক প্রফেসর ড. মো. আবু সাইদ, সহযোগী অধ্যাপক ড. ইয়াসিন প্রধান, সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আজিজুল হক।

কর্মশালার স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন উক্ত প্রকল্পের প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর অধ্যাপক ড. মো. আবু সাঈদ।

বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের শিক্ষক প্রফেসর ড. মো. আবু সাঈদ জানান,  বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চল বিশেষ করে কোস্টাল অঞ্চলে লবণাক্ততার জন্য শত শত হেক্টর জমি অনাবাদী থাকে শুষ্ক মৌসুমে। সমুদ্র তীরবর্তী যে সব জায়গা অব্যবহৃত রয়েছে, সেখানে লবণাক্ত সহিষ্ণু গমের জাত উৎপন্ন করে অনাবাদি জমিকে আবাদের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। এরই ধারাবাহিকতায় এই প্রকল্পের অধীনে লবণাক্ত সহিষ্ণ একটি ভ্যারাইটি ডেভেলপ করার পরিকল্পনা রয়েছে। পাশাপাশি বায়োইনফরমেটিকস বিষয়ে কম্পিউটারে তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে স্নাতকোত্তর অধ্যয়নকারী শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে।”

এমবিএইচ/এসএস

হাবিপ্রবির সাথে সুইডিশ বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মশালা ও চুক্তি স্বাক্ষর

নাঈম ইসলাম সংগ্রাম

হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) কৃষি অনুষদের বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বিভাগ ও সুইডেনের ইউনিভার্সিটি অব গোথেনবার্গ-এর বায়োলজিক্যাল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের যৌথ আয়োজনে ট্রেনিং ফ্রম এ বায়োলজিস্ট টু বি এ বায়োইনফরমেশন উইথ এম্ফাসিস অন প্লান্ট এ বায়োটিক স্ট্রেস’ ট্রান্সি’র ওপর একটি কর্মশালার আয়োজন এবং সাসটেইনেবল স্যালাইন ফার্মিং ইউজিং হুইট’ শিরোনামে প্রকল্পের এর চুক্তি স্বাক্ষরিত  করা হয়েছে।

বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোছা. নুর-ই-নাজমুন নাহারের সভাপতিত্বে আজ হাবিপ্রবি’র আইকিউএসি’র সম্মেলন কক্ষে কর্মশালা ও একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রকল্পের প্রজেক্ট লিডার এবং ইউনিভার্সিটি অব হোথেনবার্গ’র বায়োলজিক্যাল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক হেনরিক অ্যারোনসন হাবিপ্রবি অংশের প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর এবং বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবু সাঈদ এবং পরিচালক, অধ্যাপক ড. এস. এম. হারুন-উর-রশিদ।

এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের  দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত উপাচার্য এবং কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. বিধান চন্দ্র হালদার ও সন্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউনিভার্সিটি অব গোথেনবার্গ, সুইডেনের বায়োলজিক্যাল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক অধ্যাপক হেনরিক অ্যারোনসন। এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইআরটি’র পরিচালক অধ্যাপক ড. এস এম হারুন-উর-রশীদ, বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের শিক্ষক প্রফেসর ড. মো. আবু সাইদ, সহযোগী অধ্যাপক ড. ইয়াসিন প্রধান, সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আজিজুল হক।

কর্মশালার স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন উক্ত প্রকল্পের প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর অধ্যাপক ড. মো. আবু সাঈদ।

বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের শিক্ষক প্রফেসর ড. মো. আবু সাঈদ জানান,  বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চল বিশেষ করে কোস্টাল অঞ্চলে লবণাক্ততার জন্য শত শত হেক্টর জমি অনাবাদী থাকে শুষ্ক মৌসুমে। সমুদ্র তীরবর্তী যে সব জায়গা অব্যবহৃত রয়েছে, সেখানে লবণাক্ত সহিষ্ণু গমের জাত উৎপন্ন করে অনাবাদি জমিকে আবাদের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। এরই ধারাবাহিকতায় এই প্রকল্পের অধীনে লবণাক্ত সহিষ্ণ একটি ভ্যারাইটি ডেভেলপ করার পরিকল্পনা রয়েছে। পাশাপাশি বায়োইনফরমেটিকস বিষয়ে কম্পিউটারে তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে স্নাতকোত্তর অধ্যয়নকারী শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে।”

এমবিএইচ/এসএস