হেঁটে যাতায়াতের ‘নিরাপদ’ পরিবেশের দাবি শিক্ষার্থীদের

ঢাকা আইডিয়াল ক্যাডেট স্কুল আয়োজিত র‌্যালি। ছবি: দৈনিক বাংলা

প্রতিবেদক, দৈনিক বাংলা

বিদ্যালয়ে হেঁটে যাতায়াতের উপকারিতা অপরিসীম। এতে যেমন শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে, তেমনি বন্ধুদের সাথে গল্প করতে করতে যাওয়া যায় বলে মনও ভালো থাকে। আবার যানবাহন ব্যবহার হয় না বলে পরিবেশ দূষণেরও আশঙ্কা নেই। কিন্তু নিরাপদ পরিবেশ না থাকায় হেঁটে যাতায়াতের ক্ষেত্রে প্রতিদিন শিক্ষার্থীদের নানাবিধ বাঁধার সম্মুখীন হতে হয়। এসব সমস্যার সমাধান করে হেঁটে বিদ্যালয়ে যাতায়াতের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা।

আজ রোববার ‘সুস্থতার জন্য হেঁটে যাই, স্কুলে হেঁটে যাতায়াতের নিরাপদ পরিবেশ চাই’ শীর্ষক স্লোগানে রায়ের বাজার হাই স্কুলে অবস্থান কর্মসূচি এবং ঢাকা আইডিয়াল ক্যাডেট স্কুল আয়োজিত র‌্যালি থেকে শিক্ষার্থীরা এ দাবি জানায়।

বক্তারা বলেন, ঢাকা আরবান ট্রান্সপোর্ট নেটওয়ার্ক ডেভেলপমেন্ট স্টাডি ২০১০ অনুযায়ী, ঢাকা শহরে ৩০ শতাংশ স্কুল ট্রিপ হয় হেঁটে। যাতায়াতের নানা প্রতিবন্ধকতা স্বত্ত্বেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ হেঁটে যাতায়াত করেন। শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে হেঁটে যাতায়াতের পরিবেশ নিশ্চিত হলে সামগ্রিকভাবে সকল বয়স ও সামর্থ্যের মানুষ উপকৃত হবেন। ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক একটি পথচারী নিরাপত্তা প্রবিধানমালা খসড়া করা হয়েছে। ড্যাপের পাশাপাশি এটিও দ্রুত প্রণয়ন সম্পন্ন করে বাস্তবায়ন করা জরুরি।

ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ ট্রাস্টের একটি গবেষণার বরাত দিয়ে বক্তারা জানান, রায়ের বাজার এলাকার ৯৫ শতাংশ শিক্ষার্থী হেঁটে যাতায়াত করে। ৬৯.৬৯ শতাংশ শিক্ষার্থী ভাঙাচোড়া রাস্তা, ৭৩.২১ শতাংশ শিক্ষার্থী আবর্জনা, এবং ৭৬.১৯ শতাংশ শিক্ষার্থী দুর্বল ড্রেনেজ ব্যবস্থার কারণে সমস্যার মুখোমুখি হয়।

রায়ের বাজার হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক মেহেরুন্নেসা, শিক্ষক মাহমুদুল হাসান, ঢাকা আইডিয়াল ক্যাডেট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা এম এ মান্নান মনির, ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ ট্রাস্টের কমিউনিকেশন অফিসার শানজিদা আক্তার, প্রকল্প কর্মকর্তা প্রমা সাহা, সহকারী প্রকল্প কর্মকর্তা মো মিঠুন, সহকারী প্রকল্প কর্মকর্তা বাঁধন ঘোষ এবং রায়ের বাজার হাই স্কুল ও ঢাকা আইডিয়াল ক্যাডেট স্কুলের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলো।

হেঁটে যাতায়াতের ‘নিরাপদ’ পরিবেশের দাবি শিক্ষার্থীদের

ঢাকা আইডিয়াল ক্যাডেট স্কুল আয়োজিত র‌্যালি। ছবি: দৈনিক বাংলা

প্রতিবেদক, দৈনিক বাংলা

বিদ্যালয়ে হেঁটে যাতায়াতের উপকারিতা অপরিসীম। এতে যেমন শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে, তেমনি বন্ধুদের সাথে গল্প করতে করতে যাওয়া যায় বলে মনও ভালো থাকে। আবার যানবাহন ব্যবহার হয় না বলে পরিবেশ দূষণেরও আশঙ্কা নেই। কিন্তু নিরাপদ পরিবেশ না থাকায় হেঁটে যাতায়াতের ক্ষেত্রে প্রতিদিন শিক্ষার্থীদের নানাবিধ বাঁধার সম্মুখীন হতে হয়। এসব সমস্যার সমাধান করে হেঁটে বিদ্যালয়ে যাতায়াতের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা।

আজ রোববার ‘সুস্থতার জন্য হেঁটে যাই, স্কুলে হেঁটে যাতায়াতের নিরাপদ পরিবেশ চাই’ শীর্ষক স্লোগানে রায়ের বাজার হাই স্কুলে অবস্থান কর্মসূচি এবং ঢাকা আইডিয়াল ক্যাডেট স্কুল আয়োজিত র‌্যালি থেকে শিক্ষার্থীরা এ দাবি জানায়।

বক্তারা বলেন, ঢাকা আরবান ট্রান্সপোর্ট নেটওয়ার্ক ডেভেলপমেন্ট স্টাডি ২০১০ অনুযায়ী, ঢাকা শহরে ৩০ শতাংশ স্কুল ট্রিপ হয় হেঁটে। যাতায়াতের নানা প্রতিবন্ধকতা স্বত্ত্বেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ হেঁটে যাতায়াত করেন। শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে হেঁটে যাতায়াতের পরিবেশ নিশ্চিত হলে সামগ্রিকভাবে সকল বয়স ও সামর্থ্যের মানুষ উপকৃত হবেন। ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক একটি পথচারী নিরাপত্তা প্রবিধানমালা খসড়া করা হয়েছে। ড্যাপের পাশাপাশি এটিও দ্রুত প্রণয়ন সম্পন্ন করে বাস্তবায়ন করা জরুরি।

ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ ট্রাস্টের একটি গবেষণার বরাত দিয়ে বক্তারা জানান, রায়ের বাজার এলাকার ৯৫ শতাংশ শিক্ষার্থী হেঁটে যাতায়াত করে। ৬৯.৬৯ শতাংশ শিক্ষার্থী ভাঙাচোড়া রাস্তা, ৭৩.২১ শতাংশ শিক্ষার্থী আবর্জনা, এবং ৭৬.১৯ শতাংশ শিক্ষার্থী দুর্বল ড্রেনেজ ব্যবস্থার কারণে সমস্যার মুখোমুখি হয়।

রায়ের বাজার হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক মেহেরুন্নেসা, শিক্ষক মাহমুদুল হাসান, ঢাকা আইডিয়াল ক্যাডেট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা এম এ মান্নান মনির, ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ ট্রাস্টের কমিউনিকেশন অফিসার শানজিদা আক্তার, প্রকল্প কর্মকর্তা প্রমা সাহা, সহকারী প্রকল্প কর্মকর্তা মো মিঠুন, সহকারী প্রকল্প কর্মকর্তা বাঁধন ঘোষ এবং রায়ের বাজার হাই স্কুল ও ঢাকা আইডিয়াল ক্যাডেট স্কুলের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলো।