ইবিতে দুইদিনব্যাপী সামার সিম্পোজিয়াম শুরু, যেসব দেশ অংশগ্রহণ করছে

ফরহাদ খাদেম

ইবিতে দুই দিনব্যাপী সামার সিম্পোজিয়াম শুরু হয়েছে। 

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) দুইদিনব্যাপী সামার সিম্পোজিয়াম শুরু হয়েছে। আই-ইইই কম্পিউটার সোসাইটি বাংলাদেশ চ্যাপ্টার ও ইবির ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগের যৌথ আয়োজনে এটি অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার (৯ জুন) বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে প্রথমদিনের অনুষ্ঠান শুরু হয়। এতে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, প্রকৌশলী ও গবেষকগণ অংশগ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন ছাত্র-উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. শেলীনা নাসরীন।

আইসিটি বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের মুস্তাকিম মুসুল্লি পিয়াস ও মারুফা মিশুর যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে মুল বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন বুয়েটের অধ্যাপক ড. সাইদুর রহমান।

এসময় আইসিটি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন, অধ্যাপক ড. পরেশ চন্দ্র বর্মণ, অধ্যাপক ড. তপন কুমার জোদ্দার, অধ্যাপক ড. জাহিদুল ইসলাম ও সহযোগী অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেনসহ অন্য শিক্ষকরা বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে বিশ্বের ৯টি দেশ থেকে ৪৪৮ জন গবেষক তাদের ২৭৩টি গবেষণাপত্রের অ্যাবস্ট্রাক্ট জমা দেন। যা তারা অনুষ্ঠানে আজ ও আগামীকাল উপস্থাপন করবেন। অংশগ্রহণকারীদের উপস্থাপনা ও কাজের ভিত্তিতে সেরা ১০ জনকে পুরস্কৃত করা হবে। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশসহ অংশগ্রহণকারী দেশগুলো হলো যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, জাপান, মালয়েশিয়া, নেদারল্যান্ড ও দক্ষিণ কোরিয়া।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, প্রযুক্তি হচ্ছে আমাদের জীবনের গতি পরিবর্তনকারী উদ্ভাবনসমূহের চালিকাশক্তি। কম্পিউটার বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তির জগতে আমরা শুধু স্রষ্টাই নই, সমস্যার সমাধানকারীও বটে। নতুন টেকনোলজিই পারে আমাদের বিশ্বকে দ্রুত পরিবর্তন করতে।

উল্লেখ্য, বিশ্বের ইঞ্জিনিয়ারদের সর্ববৃহৎ সংগঠন ইনস্টিটিউট অব ইলেকট্রিক অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার্স (আই-ইইই) ১৯৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। সংগঠনটি বিশ্বব্যাপী প্রকৌশল ও প্রযুক্তির উন্নতি সাধনে নানাবিধ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। প্রকৌশল পেশায় নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গের পাশাপাশি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রকৌশল শিক্ষায় অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের জন্য স্টুডেন্ট ব্রাঞ্চের মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে সংগঠনটি। ২০১৯ সালে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আই-ইইই স্টুডেন্ট ব্রাঞ্চ যাত্রা শুরু করে।

ইবিহো/এসএস

ইবিতে দুইদিনব্যাপী সামার সিম্পোজিয়াম শুরু, যেসব দেশ অংশগ্রহণ করছে

ফরহাদ খাদেম

ইবিতে দুই দিনব্যাপী সামার সিম্পোজিয়াম শুরু হয়েছে। 

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) দুইদিনব্যাপী সামার সিম্পোজিয়াম শুরু হয়েছে। আই-ইইই কম্পিউটার সোসাইটি বাংলাদেশ চ্যাপ্টার ও ইবির ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগের যৌথ আয়োজনে এটি অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার (৯ জুন) বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে প্রথমদিনের অনুষ্ঠান শুরু হয়। এতে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, প্রকৌশলী ও গবেষকগণ অংশগ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন ছাত্র-উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. শেলীনা নাসরীন।

আইসিটি বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের মুস্তাকিম মুসুল্লি পিয়াস ও মারুফা মিশুর যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে মুল বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন বুয়েটের অধ্যাপক ড. সাইদুর রহমান।

এসময় আইসিটি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন, অধ্যাপক ড. পরেশ চন্দ্র বর্মণ, অধ্যাপক ড. তপন কুমার জোদ্দার, অধ্যাপক ড. জাহিদুল ইসলাম ও সহযোগী অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেনসহ অন্য শিক্ষকরা বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে বিশ্বের ৯টি দেশ থেকে ৪৪৮ জন গবেষক তাদের ২৭৩টি গবেষণাপত্রের অ্যাবস্ট্রাক্ট জমা দেন। যা তারা অনুষ্ঠানে আজ ও আগামীকাল উপস্থাপন করবেন। অংশগ্রহণকারীদের উপস্থাপনা ও কাজের ভিত্তিতে সেরা ১০ জনকে পুরস্কৃত করা হবে। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশসহ অংশগ্রহণকারী দেশগুলো হলো যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, জাপান, মালয়েশিয়া, নেদারল্যান্ড ও দক্ষিণ কোরিয়া।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, প্রযুক্তি হচ্ছে আমাদের জীবনের গতি পরিবর্তনকারী উদ্ভাবনসমূহের চালিকাশক্তি। কম্পিউটার বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তির জগতে আমরা শুধু স্রষ্টাই নই, সমস্যার সমাধানকারীও বটে। নতুন টেকনোলজিই পারে আমাদের বিশ্বকে দ্রুত পরিবর্তন করতে।

উল্লেখ্য, বিশ্বের ইঞ্জিনিয়ারদের সর্ববৃহৎ সংগঠন ইনস্টিটিউট অব ইলেকট্রিক অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার্স (আই-ইইই) ১৯৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। সংগঠনটি বিশ্বব্যাপী প্রকৌশল ও প্রযুক্তির উন্নতি সাধনে নানাবিধ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। প্রকৌশল পেশায় নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গের পাশাপাশি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রকৌশল শিক্ষায় অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের জন্য স্টুডেন্ট ব্রাঞ্চের মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে সংগঠনটি। ২০১৯ সালে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আই-ইইই স্টুডেন্ট ব্রাঞ্চ যাত্রা শুরু করে।

ইবিহো/এসএস