বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. হানিফ ৪৩ শিক্ষার্থী ফেল করার কথা স্বীকার করে বলেন, নবম শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট পরীক্ষার কাগজপত্র করোনার কারণে সময়মতো না পৌঁছায় ওই বিষয়ের ফল প্রকাশিত হয়নি। ফলে তারা ফেল করেছে। আগামী দুই মাস পর নবম শ্রেণির ফল প্রকাশিত হলে ওই সময় এসএসসি পূর্ণ ফল প্রকাশিত হবে। এতে শিক্ষার্থীদের ফল পাওয়া যাবে বলে জানান।
সেনবাগ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুন নাহার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, স্কুলের শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ও শিক্ষকদের অবরুদ্ধ করার বিষয়টি জানার পর পরই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের সমস্যা নিয়ে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে কথা বলেছি। বোর্ড কর্তৃপক্ষ বলেছে, আগামী দুই মাস পর ওই ৪৩ শিক্ষার্থীর ফল প্রকাশিত হবে।