কিউ-ওয়ান, কিউ-টু মানের জার্নালে আর্টিকেল প্রকাশিত হলে অ্যাওয়ার্ড দিব: চবি উপাচার্য

রেফায়েত উল্যাহ রুপক

দায়িত্ব গ্রহণের ২য় দিনেই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (চবিসাস) সদস্যদের সাথে মতবিনিময় করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের(চবি) নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) উপাচার্যের কার্যালয়ে সিন্ডিকেট সভা কক্ষে এ মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়।

এরআগে বুধবার (২০ মার্চ) চবির ১৯ তম উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব গ্রহন করেন ইউজিসির সদস্য ও চবির ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো.আবু তাহের।

দায়িত্ব গ্রহনের পর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক ব্যবস্থা পরিবর্তনের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন তিনি। মতবিনিময়কালে চবি উপাচার্য বলেন,বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক অবকাঠামোগত উন্নয়ন, র‍্যাংকিং উন্নয়ন এবং গবেষণা বৃদ্ধির উপর জোর দিব। অ্যাকাডেমিক এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য একটি মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করবো যা দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলবে। সমগ্রকাজ তিনটি ভাগে করবো। এগুলো হলো এডুকেশন,রিসার্চ এবং ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট। ২০৪০ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় যাবে সে পরিকল্পনা করতে হবে।

তিনি আরও বলেন,পৃথিবীর বেশির ভাগ উদ্ভাবণ হয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। অথচ আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণার উপর জোর দেওয়া হয়না। আর হলেও তার কোন প্রভাব সমাজে পড়ে না। গবেষণা হতে হবে জনকল্যাণমুখী যেন গরীবের কাজে লাগে। আমি গবেষণায় সবাইকে উৎসাহিত করবো। বিশ্ববিদ্যালয়ের র‍্যাংকিং এর জন্য আবেদন করতে অন্তত ১৫০ টি গবেষণা থাকতে হয়। একহাজার শিক্ষকের মধ্যে ১৫০ টি ভালো গবেষণাপত্র না থাকাটা অত্যন্ত দূঃখজনক। যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন শিক্ষক-শিক্ষার্থী গবেষণা করেন এবং তাদের আর্টিকেল নেচারসহ কিউ-ওয়ান, কিউ-টু মানের জার্নালে প্রকাশিত হয় তাহলে আমি নিজে তাদেরকে অ্যাওয়ার্ড দিব।

ইবিহো/এসএস

কিউ-ওয়ান, কিউ-টু মানের জার্নালে আর্টিকেল প্রকাশিত হলে অ্যাওয়ার্ড দিব: চবি উপাচার্য

রেফায়েত উল্যাহ রুপক

দায়িত্ব গ্রহণের ২য় দিনেই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (চবিসাস) সদস্যদের সাথে মতবিনিময় করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের(চবি) নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) উপাচার্যের কার্যালয়ে সিন্ডিকেট সভা কক্ষে এ মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়।

এরআগে বুধবার (২০ মার্চ) চবির ১৯ তম উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব গ্রহন করেন ইউজিসির সদস্য ও চবির ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো.আবু তাহের।

দায়িত্ব গ্রহনের পর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক ব্যবস্থা পরিবর্তনের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন তিনি। মতবিনিময়কালে চবি উপাচার্য বলেন,বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক অবকাঠামোগত উন্নয়ন, র‍্যাংকিং উন্নয়ন এবং গবেষণা বৃদ্ধির উপর জোর দিব। অ্যাকাডেমিক এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য একটি মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করবো যা দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলবে। সমগ্রকাজ তিনটি ভাগে করবো। এগুলো হলো এডুকেশন,রিসার্চ এবং ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট। ২০৪০ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় যাবে সে পরিকল্পনা করতে হবে।

তিনি আরও বলেন,পৃথিবীর বেশির ভাগ উদ্ভাবণ হয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। অথচ আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণার উপর জোর দেওয়া হয়না। আর হলেও তার কোন প্রভাব সমাজে পড়ে না। গবেষণা হতে হবে জনকল্যাণমুখী যেন গরীবের কাজে লাগে। আমি গবেষণায় সবাইকে উৎসাহিত করবো। বিশ্ববিদ্যালয়ের র‍্যাংকিং এর জন্য আবেদন করতে অন্তত ১৫০ টি গবেষণা থাকতে হয়। একহাজার শিক্ষকের মধ্যে ১৫০ টি ভালো গবেষণাপত্র না থাকাটা অত্যন্ত দূঃখজনক। যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন শিক্ষক-শিক্ষার্থী গবেষণা করেন এবং তাদের আর্টিকেল নেচারসহ কিউ-ওয়ান, কিউ-টু মানের জার্নালে প্রকাশিত হয় তাহলে আমি নিজে তাদেরকে অ্যাওয়ার্ড দিব।

ইবিহো/এসএস