কেন পড়ব অ্যাকাউন্টিং

ড. মো. শফিকুল ইসলাম

অ্যাকাউন্টিং বা হিসাববিজ্ঞানের ইতিহাস প্রাচীন সভ্যতা থেকে চিহ্নিত করা হয়। হিসাবরক্ষণের প্রাথমিক বিকাশ প্রাচীন মেসোপটেমিয়া, প্রাচীন মিসরীয় এবং ব্যাবিলনীয়দের মধ্যে ছিল। এটি আর্থিক লেনদেন, অর্থ গণনা ও প্রাথমিক অডিটিং সিস্টেমের বিকাশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। রোমান সাম্রাজ্যের সময় সরকারের বিস্তারিত আর্থিক তথ্যের অ্যাকসেস ছিল। ইতালিয়ান লুকা প্যাসিওলি, যিনি অ্যাকাউন্টিংয়ের জনক হিসেবে স্বীকৃত। তিনিই প্রথম ডাবল-এন্ট্রি বুককিপিং প্রকাশ করেছিলেন এবং ইতালিতে এ বিষয়টি চালু করেছিলেন। বাংলাদেশে হিসাববিজ্ঞান পেশা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে গড়ে ওঠে।

কখন শুরু হয় এবং কারা পড়তে পারে
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ১৯৭০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হিসাববিজ্ঞান বিভাগ চালু হয়। যদিও অনেক কলেজে এর আগে হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনা শুরু হয়। এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ প্রায় সব পাবলিক ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে হিসাববিজ্ঞান কোর্সটি চালু রয়েছে। যদিও এটা ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের অন্তর্ভুক্ত বিষয়, কিন্তু সব শাখা অর্থাৎ বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করে এই বিষয়ে ভর্তি হতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি হওয়ার ক্ষেত্রে ন্যূনতম যোগ্যতা প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। উল্লেখ্য, প্রথমে হিসাববিজ্ঞান নামে চালু হলেও এখন প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগ নামে কোর্সটি চালু আছে।

কী কী বিষয়ে পড়ানো হয়
এই বিভাগের ছাত্রছাত্রীরা হিসাববিজ্ঞানের বেসিক নীতি, উৎপত্তি, ব্যয় হিসাববিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞান, হিসাববিজ্ঞানের বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ড, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের আর্থিক বিবরণী প্রস্তুতকরণ, অর্থনীতি, অ্যাকাউন্টিং তত্ত্বের নানা বিষয়, পরিসংখ্যান, নিরীক্ষা ব্যবস্থা ও পদ্ধতি, কর নির্ণয় ও করের নানা দিক, ব্যবস্থাপনা, বিমা পদ্ধতি, অর্থায়ন ও মার্কেটিং বিষয়ে পড়াশোনা করে থাকে। হিসাববিজ্ঞানে আর্থিক লেনদেন নিয়ে পড়ানো হয়। হিসাববিজ্ঞান বিভাগে ভালো ফলাফল করতে হলে গণিত বিষয়ে দক্ষ থাকতে হয়। হিসাববিজ্ঞান মানুষের নিত্যদিনের নানা বিষয়ে শিক্ষার্থীকে জ্ঞান দিয়ে থাকে। কীভাবে আমরা দৈনন্দিন জীবনে আর্থিক ব্যবস্থাপনা করব, সেই বিষয়ে সার্বিক দিক নির্দেশনা দেয়।

হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগের প্রয়োজনীয়তা
অ্যাকাউন্টিং ব্যবসা পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ, এটি আয় ও ব্যয় ট্র্যাক করতে, সংবিধিবদ্ধ সম্মতি নিশ্চিত করতে সহযোগিতা করে। এ ছাড়া এটি ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য বিনিয়োগকারী, ব্যবস্থাপনা ও সরকারকে প্রয়োজনীয় আর্থিক তথ্য দিয়ে থাকে। অ্যাকাউন্টিং হলো ব্যবসার ভাষা। যে কেউ ব্যবসায়িক ক্যারিয়ারের জন্য উচ্চাকাঙ্ক্ষী হলে, তাকে কিছুটা হলেও এ ভাষাটি শিখতে ও বলতে হবে। অ্যাকাউন্টিং ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। হিসাববিজ্ঞান নীতি এমনভাবে কার্যকর করতে হবে, যাতে সব পর্যায়ে শতভাগ জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়। দেশে যে দুর্নীতি হচ্ছে তার মূল কারণ হিসাবে গরমিল। আর হিসাব ঠিকমতো রেকর্ড ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে পারলে অধিকাংশ দুর্নীতি হ্রাস পাবে। গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে ম্যানেজমেন্ট টিমের অ্যাকাউন্টিংয়ের জ্ঞান থাকা প্রয়োজন।

চাকরির সুযোগ
অ্যাকাউন্টিংয়ে ক্যারিয়ারের অনেক সুযোগ রয়েছে। নির্বাহী, প্রশাসনিক ও ব্যবস্থাপক হিসেবে, হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে একজন গ্র্যাজুয়েট হিসাবরক্ষক ও নিরীক্ষকের চাকরি করার সুযোগ পান। একজন শিক্ষার্থী এই বিষয়ে পড়াশোনা শেষ করে হিসাব ব্যবস্থাপক, হিসাববিজ্ঞান বিশেষজ্ঞ, হিসাব নিরীক্ষক, বাজেট বিশ্লেষক, প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকর্তা, খরচ হিসাবরক্ষক, হিসাবরক্ষণ পরিচালক, আর্থিক প্রতিবেদনের পরিচালক, আর্থিক বিশ্লেষক, অভ্যন্তরীণ অডিটর, ব্যবস্থাপনা হিসাবরক্ষক, ব্যবস্থাপনা বিশ্লেষক, ব্যক্তিগত আর্থিক উপদেষ্টা, প্রকল্প ও সরকারি হিসাব বিশ্লেষক, কর হিসাবরক্ষক, কর পরীক্ষক ইত্যাদি পদে চাকরি করতে পারেন।

উচ্চশিক্ষায় সম্ভাবনা
হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগে পড়াশোনা শেষ করে যোগ্যতার ভিত্তিতে আমেরিকা, ইউরোপের অনেক দেশ যেমন–যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানি, সুইডেন, স্পেন, এশিয়ার দেশ চীন, জাপান, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর এবং কানাডা থেকে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ রয়েছে। এসব দেশের টপ র‍্যাঙ্কিং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্কলারশিপের ব্যবস্থা চালু রয়েছে। এই স্কলারশিপ পেতে হলে আপনাকে ভালো রেজাল্টসহ ইংরেজি বিষয়ে মানে আইইএলটিএস ও টোফেল পরীক্ষায় ভালো স্কোর অর্জন করতে হবে। এই স্কলারশিপ শিক্ষার্থীদের নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিতে পারে। এখানে যেকোনো শিক্ষার্থী মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রিতে ভর্তি হয়ে ক্যারিয়ার উন্নতি করতে পারে। এ জন্য শিক্ষার্থীকে স্নাতকে ভর্তি হয়ে পরিকল্পনা অনুযায়ী শিক্ষাকে এগিয়ে নিতে হবে। এ ছাড়া অ্যাকাউন্টিংয়ে বিভিন্ন প্রফেশনাল ডিগ্রি করার সুযোগ রয়েছে। যেমন সিএ, সিপিএ ও সিএমএ ইত্যাদি।

ড. মো. শফিকুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়

কেন পড়ব অ্যাকাউন্টিং

ড. মো. শফিকুল ইসলাম

অ্যাকাউন্টিং বা হিসাববিজ্ঞানের ইতিহাস প্রাচীন সভ্যতা থেকে চিহ্নিত করা হয়। হিসাবরক্ষণের প্রাথমিক বিকাশ প্রাচীন মেসোপটেমিয়া, প্রাচীন মিসরীয় এবং ব্যাবিলনীয়দের মধ্যে ছিল। এটি আর্থিক লেনদেন, অর্থ গণনা ও প্রাথমিক অডিটিং সিস্টেমের বিকাশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। রোমান সাম্রাজ্যের সময় সরকারের বিস্তারিত আর্থিক তথ্যের অ্যাকসেস ছিল। ইতালিয়ান লুকা প্যাসিওলি, যিনি অ্যাকাউন্টিংয়ের জনক হিসেবে স্বীকৃত। তিনিই প্রথম ডাবল-এন্ট্রি বুককিপিং প্রকাশ করেছিলেন এবং ইতালিতে এ বিষয়টি চালু করেছিলেন। বাংলাদেশে হিসাববিজ্ঞান পেশা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে গড়ে ওঠে।

কখন শুরু হয় এবং কারা পড়তে পারে
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ১৯৭০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হিসাববিজ্ঞান বিভাগ চালু হয়। যদিও অনেক কলেজে এর আগে হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনা শুরু হয়। এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ প্রায় সব পাবলিক ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে হিসাববিজ্ঞান কোর্সটি চালু রয়েছে। যদিও এটা ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের অন্তর্ভুক্ত বিষয়, কিন্তু সব শাখা অর্থাৎ বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করে এই বিষয়ে ভর্তি হতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি হওয়ার ক্ষেত্রে ন্যূনতম যোগ্যতা প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। উল্লেখ্য, প্রথমে হিসাববিজ্ঞান নামে চালু হলেও এখন প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগ নামে কোর্সটি চালু আছে।

কী কী বিষয়ে পড়ানো হয়
এই বিভাগের ছাত্রছাত্রীরা হিসাববিজ্ঞানের বেসিক নীতি, উৎপত্তি, ব্যয় হিসাববিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞান, হিসাববিজ্ঞানের বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ড, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের আর্থিক বিবরণী প্রস্তুতকরণ, অর্থনীতি, অ্যাকাউন্টিং তত্ত্বের নানা বিষয়, পরিসংখ্যান, নিরীক্ষা ব্যবস্থা ও পদ্ধতি, কর নির্ণয় ও করের নানা দিক, ব্যবস্থাপনা, বিমা পদ্ধতি, অর্থায়ন ও মার্কেটিং বিষয়ে পড়াশোনা করে থাকে। হিসাববিজ্ঞানে আর্থিক লেনদেন নিয়ে পড়ানো হয়। হিসাববিজ্ঞান বিভাগে ভালো ফলাফল করতে হলে গণিত বিষয়ে দক্ষ থাকতে হয়। হিসাববিজ্ঞান মানুষের নিত্যদিনের নানা বিষয়ে শিক্ষার্থীকে জ্ঞান দিয়ে থাকে। কীভাবে আমরা দৈনন্দিন জীবনে আর্থিক ব্যবস্থাপনা করব, সেই বিষয়ে সার্বিক দিক নির্দেশনা দেয়।

হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগের প্রয়োজনীয়তা
অ্যাকাউন্টিং ব্যবসা পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ, এটি আয় ও ব্যয় ট্র্যাক করতে, সংবিধিবদ্ধ সম্মতি নিশ্চিত করতে সহযোগিতা করে। এ ছাড়া এটি ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য বিনিয়োগকারী, ব্যবস্থাপনা ও সরকারকে প্রয়োজনীয় আর্থিক তথ্য দিয়ে থাকে। অ্যাকাউন্টিং হলো ব্যবসার ভাষা। যে কেউ ব্যবসায়িক ক্যারিয়ারের জন্য উচ্চাকাঙ্ক্ষী হলে, তাকে কিছুটা হলেও এ ভাষাটি শিখতে ও বলতে হবে। অ্যাকাউন্টিং ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। হিসাববিজ্ঞান নীতি এমনভাবে কার্যকর করতে হবে, যাতে সব পর্যায়ে শতভাগ জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়। দেশে যে দুর্নীতি হচ্ছে তার মূল কারণ হিসাবে গরমিল। আর হিসাব ঠিকমতো রেকর্ড ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে পারলে অধিকাংশ দুর্নীতি হ্রাস পাবে। গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে ম্যানেজমেন্ট টিমের অ্যাকাউন্টিংয়ের জ্ঞান থাকা প্রয়োজন।

চাকরির সুযোগ
অ্যাকাউন্টিংয়ে ক্যারিয়ারের অনেক সুযোগ রয়েছে। নির্বাহী, প্রশাসনিক ও ব্যবস্থাপক হিসেবে, হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে একজন গ্র্যাজুয়েট হিসাবরক্ষক ও নিরীক্ষকের চাকরি করার সুযোগ পান। একজন শিক্ষার্থী এই বিষয়ে পড়াশোনা শেষ করে হিসাব ব্যবস্থাপক, হিসাববিজ্ঞান বিশেষজ্ঞ, হিসাব নিরীক্ষক, বাজেট বিশ্লেষক, প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকর্তা, খরচ হিসাবরক্ষক, হিসাবরক্ষণ পরিচালক, আর্থিক প্রতিবেদনের পরিচালক, আর্থিক বিশ্লেষক, অভ্যন্তরীণ অডিটর, ব্যবস্থাপনা হিসাবরক্ষক, ব্যবস্থাপনা বিশ্লেষক, ব্যক্তিগত আর্থিক উপদেষ্টা, প্রকল্প ও সরকারি হিসাব বিশ্লেষক, কর হিসাবরক্ষক, কর পরীক্ষক ইত্যাদি পদে চাকরি করতে পারেন।

উচ্চশিক্ষায় সম্ভাবনা
হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগে পড়াশোনা শেষ করে যোগ্যতার ভিত্তিতে আমেরিকা, ইউরোপের অনেক দেশ যেমন–যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানি, সুইডেন, স্পেন, এশিয়ার দেশ চীন, জাপান, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর এবং কানাডা থেকে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ রয়েছে। এসব দেশের টপ র‍্যাঙ্কিং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্কলারশিপের ব্যবস্থা চালু রয়েছে। এই স্কলারশিপ পেতে হলে আপনাকে ভালো রেজাল্টসহ ইংরেজি বিষয়ে মানে আইইএলটিএস ও টোফেল পরীক্ষায় ভালো স্কোর অর্জন করতে হবে। এই স্কলারশিপ শিক্ষার্থীদের নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিতে পারে। এখানে যেকোনো শিক্ষার্থী মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রিতে ভর্তি হয়ে ক্যারিয়ার উন্নতি করতে পারে। এ জন্য শিক্ষার্থীকে স্নাতকে ভর্তি হয়ে পরিকল্পনা অনুযায়ী শিক্ষাকে এগিয়ে নিতে হবে। এ ছাড়া অ্যাকাউন্টিংয়ে বিভিন্ন প্রফেশনাল ডিগ্রি করার সুযোগ রয়েছে। যেমন সিএ, সিপিএ ও সিএমএ ইত্যাদি।

ড. মো. শফিকুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়