গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন

মোজাহিদুল ইসলাম নিরব

বক্তব্য দিচ্ছেন প্রধান আলোচক।

‘স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন, শিশুদের চোখে সমৃদ্ধির স্বপ্নে রঙিন’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে (গবি) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ১০৩তম জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন করা হয়েছে।

সোমবার (২০ মার্চ) সকালে একাডেমিক ভবনের ৪১৭ নম্বর কক্ষে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে দিবসটি উদাযাপন করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. এএসএম আবু দায়েন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার এস তাসাদ্দেক আহমেদ, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও সকল শিক্ষকমণ্ডলী।

শিক্ষার্থীবৃন্দ।

প্রধান আলোচকের বক্তব্যে ড.এএসএম আবু দায়েন বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক মহামানব, যার সঙ্গে কারও তুলনা করা যায় না। আমার মতে দেশের প্রতি ভালোবাসা দেখানোর মাধ্যম হলো বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ। অনেকে রাজনীতি করেন সুবিধা নেওয়ার জন্য কিন্তু বঙ্গবন্ধুই একমাত্র ব্যক্তি যিনি দেশের জন্য রাজনীতি করেছেন।

বক্তব্য দিচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার।

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার এস তাসাদ্দেক আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধু না থাকলে আমরা এদেশ পেতাম না। পরাধীন হয়ে একটি দেশে বসবাস করা যে কত কষ্ট তা যারা পরাধীন তারা বুঝে। রাজনীতি করা ঠিক আছে, তবে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে রাজনীতি করা আমি মনে করি উচিত না।

বক্তব্যের এক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীক বিষয়কে টেনে তিনি বলেন, ইউজিসির সাথে আমাদের সম্পর্ক উন্নত হয়েছে। তারা এ প্রতিষ্ঠানে কৃষি অনুষদ খোলার অনুমোদন দিয়েছে। বর্তমানে ছাত্রছাত্রী ভর্তি করা শুরু হয়েছে।

এমবিএইচ/এসএস

গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন

মোজাহিদুল ইসলাম নিরব

বক্তব্য দিচ্ছেন প্রধান আলোচক।

‘স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন, শিশুদের চোখে সমৃদ্ধির স্বপ্নে রঙিন’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে (গবি) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ১০৩তম জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন করা হয়েছে।

সোমবার (২০ মার্চ) সকালে একাডেমিক ভবনের ৪১৭ নম্বর কক্ষে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে দিবসটি উদাযাপন করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. এএসএম আবু দায়েন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার এস তাসাদ্দেক আহমেদ, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও সকল শিক্ষকমণ্ডলী।

শিক্ষার্থীবৃন্দ।

প্রধান আলোচকের বক্তব্যে ড.এএসএম আবু দায়েন বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক মহামানব, যার সঙ্গে কারও তুলনা করা যায় না। আমার মতে দেশের প্রতি ভালোবাসা দেখানোর মাধ্যম হলো বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ। অনেকে রাজনীতি করেন সুবিধা নেওয়ার জন্য কিন্তু বঙ্গবন্ধুই একমাত্র ব্যক্তি যিনি দেশের জন্য রাজনীতি করেছেন।

বক্তব্য দিচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার।

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার এস তাসাদ্দেক আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধু না থাকলে আমরা এদেশ পেতাম না। পরাধীন হয়ে একটি দেশে বসবাস করা যে কত কষ্ট তা যারা পরাধীন তারা বুঝে। রাজনীতি করা ঠিক আছে, তবে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে রাজনীতি করা আমি মনে করি উচিত না।

বক্তব্যের এক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীক বিষয়কে টেনে তিনি বলেন, ইউজিসির সাথে আমাদের সম্পর্ক উন্নত হয়েছে। তারা এ প্রতিষ্ঠানে কৃষি অনুষদ খোলার অনুমোদন দিয়েছে। বর্তমানে ছাত্রছাত্রী ভর্তি করা শুরু হয়েছে।

এমবিএইচ/এসএস