চবিতে মহান বিজয় দিবস উদযাপন

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহাসমারোহে ও আনন্দঘন পরিবেশে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে মহান বিজয় দিবস উদযাপন করা হয়েছে।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ১৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীনতা স্মারক ভাস্কর্য, শহীদ মিনার ও স্মৃতি সৌধ ‘স্মরণ’ সহ সকল গুরুত্বপূর্ণ ভবন এবং স্থাপনায় দৃষ্টিনন্দন আলোকসজ্জা ও অপরূপ সাজে ক্যাম্পাস সজ্জিত করা হয়। ১৫ ডিসেম্বর রাত ১২:০১ মিনিটে বিজয় দিবসের সূচনা লগ্নে বিউগল বাজিয়ে বিজয় দিবসকে স্বাগত জানানো হয়। এরপর জাতীয় সংগীত পরিবেশিত হয়। সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবনসমূহে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।

সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীনতা স্মারক ভাস্কর্যে পুস্পস্তবক অর্পণ করে লাখো শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার ও উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক বেনু কুমার দে। এরপর অনুষদের ডিনবৃন্দ, চবি শিক্ষক সমিতি, হলের প্রভোস্টবৃন্দ, প্রক্টর ও সহকারী প্রক্টরবৃন্দ, বিভিন্ন বিভাগীয় সভাপতি ও ইনস্টিটিউটের পরিচালকবৃন্দ, অফিসার সমিতি, চবি ক্লাব (ক্যাম্পাস), চবি মহিলা সংসদ, সমন্বয় কর্মকর্তা বিএনসিসি, চবি ল্যাবরেটরি স্কুল এন্ড কলেজ, কর্মচারী সমিতি, কর্মচারী ইউনিয়ন, সাংবাদিক সমিতি, বঙ্গবন্ধু পরিষদ এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনসমূহ পুস্পস্তবক অর্পন করে শ্রদ্ধা নিবেদন করে।

পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে উপাচার্যের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয় বিজয় র‌্যালি এবং র‌্যালি শেষে বঙ্গবন্ধু চত্বরে উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সকলকে সাথে নিয়ে মহাকালের মহানায়ক স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর জারুল তলায় অনুষ্ঠিত হয় মহান বিজয় দিবসের আলোচনা সভা। জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে আলোচনা সভা সূচিত হয়। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক বেনু কুমার দে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান এর সভাপতিত্বে এবং ইংরেজি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. সুকান্ত ভট্টাচার্য এর সঞ্চালনায় আলোচনা অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রক্টর ড. রবিউল হাসান ভূঁইয়া। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সিনেট সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আবুল মনছুর, সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম, মেরিন সায়েন্সেস অ্যান্ড ফিশারিজ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. শফিকুল ইসলাম, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. সজীব কুমার ঘোষ, আইকিউএসি’র পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আবদুল্লাহ মামুন, আলাওল হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফরিদুল আলম, কেন্দ্রীয় অটোমেশন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন, ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের সভাপতি ড. সুমন বড়–য়া, অফিসার সমিতির সাধারণ সম্পাদক হামিদ হাসান নোমানী, কর্মচারী সমিতির সভাপতি মো. সুমন এবং কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মোহাম্মদ আলী হোছাইন।

উপাচার্য তাঁর ভাষণে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, রাজনীতির মহাকবি, স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের মহান স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জাতীয় চারনেতা, মহান মুক্তিযুদ্ধে শাহাদৎ বরণকারী ত্রিশলক্ষ শহীদ, ১৯৭৫ এ নির্মমভাবে শহীদ বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যবর্গের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে নির্যাতিত দু’লক্ষ জায়া-জননী-কন্যার প্রতি বিশেষ সম্মান প্রদর্শন করেন। তিনি শহীদ জননী জাহানারা ইমাম এবং ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় শহীদ আইভি রহমানসহ অন্যান্য শহীদদের গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন।

উপাচার্য মহান মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি আলোকপাত করে বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহবানে এবং তাঁরই শক্তি, সাহস ও সম্মোহনী নেতৃত্বে স্বাধীনতা পিয়াসী নিরস্ত্র বাঙালি জাতির সশস্ত্র পাকিস্তানি হায়েনাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে বিজয় ছিনিয়ে আনা বিশ^ ইতিহাসের এক অবিস্মরণীয় ঘটনা। জাতির পিতা বাঙালি জাতিকে উপহার দিয়েছেন একটি লাল-সবুজের পতাকা। জাতির পিতা যে শক্তি, সাহস ও দৃঢ় মনোবল নিয়ে এ দেশের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য নিরলস লড়াই-সংগ্রাম করেছিলেন এবং যে স্বপ্নের বীজ বপন করেছিলেন; তাঁরই সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনা জাতির পিতার সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে অবিরাম কাজ করে যাচ্ছেন। উপাচার্য সকল ভেদাভেদ ভুলে জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নে সকলকে সত্য, সুন্দর এবং ন্যায়ের পথে থেকে ঐক্যবদ্ধভাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ন-অগ্রযাত্রায় সামিল হবার আহবান জানান।

অনুষ্ঠানমালায় সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্যবৃন্দ, অনুষদের ডিনবৃন্দ, শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ, রেজিস্ট্রার, কলেজ পরিদর্শক, হলের প্রভোস্টবৃন্দ, বিভাগীয় সভাপতি, ইনস্টিটিউট ও গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, প্রক্টর ও সহকারী প্রক্টরবৃন্দ, ছাত্র-ছাত্রী নির্দেশনা ও পরামর্শ কেন্দ্রের পরিচালক, অফিস প্রধানবৃন্দ, বঙ্গবন্ধু পরিষদের নেতৃবৃন্দ, অফিসার সমিতি, কর্মচারী সমিতি ও কর্মচারী ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ, চবি সাংবাদিক সমিতির নেতৃবৃন্দ, শিক্ষার্থীবৃন্দ, বিশ^বিদ্যালয় পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং সুধীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এমবিএইচ/এসএস

চবিতে মহান বিজয় দিবস উদযাপন

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহাসমারোহে ও আনন্দঘন পরিবেশে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে মহান বিজয় দিবস উদযাপন করা হয়েছে।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ১৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীনতা স্মারক ভাস্কর্য, শহীদ মিনার ও স্মৃতি সৌধ ‘স্মরণ’ সহ সকল গুরুত্বপূর্ণ ভবন এবং স্থাপনায় দৃষ্টিনন্দন আলোকসজ্জা ও অপরূপ সাজে ক্যাম্পাস সজ্জিত করা হয়। ১৫ ডিসেম্বর রাত ১২:০১ মিনিটে বিজয় দিবসের সূচনা লগ্নে বিউগল বাজিয়ে বিজয় দিবসকে স্বাগত জানানো হয়। এরপর জাতীয় সংগীত পরিবেশিত হয়। সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবনসমূহে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।

সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীনতা স্মারক ভাস্কর্যে পুস্পস্তবক অর্পণ করে লাখো শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার ও উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক বেনু কুমার দে। এরপর অনুষদের ডিনবৃন্দ, চবি শিক্ষক সমিতি, হলের প্রভোস্টবৃন্দ, প্রক্টর ও সহকারী প্রক্টরবৃন্দ, বিভিন্ন বিভাগীয় সভাপতি ও ইনস্টিটিউটের পরিচালকবৃন্দ, অফিসার সমিতি, চবি ক্লাব (ক্যাম্পাস), চবি মহিলা সংসদ, সমন্বয় কর্মকর্তা বিএনসিসি, চবি ল্যাবরেটরি স্কুল এন্ড কলেজ, কর্মচারী সমিতি, কর্মচারী ইউনিয়ন, সাংবাদিক সমিতি, বঙ্গবন্ধু পরিষদ এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনসমূহ পুস্পস্তবক অর্পন করে শ্রদ্ধা নিবেদন করে।

পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে উপাচার্যের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হয় বিজয় র‌্যালি এবং র‌্যালি শেষে বঙ্গবন্ধু চত্বরে উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সকলকে সাথে নিয়ে মহাকালের মহানায়ক স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর জারুল তলায় অনুষ্ঠিত হয় মহান বিজয় দিবসের আলোচনা সভা। জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে আলোচনা সভা সূচিত হয়। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক বেনু কুমার দে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান এর সভাপতিত্বে এবং ইংরেজি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. সুকান্ত ভট্টাচার্য এর সঞ্চালনায় আলোচনা অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রক্টর ড. রবিউল হাসান ভূঁইয়া। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সিনেট সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আবুল মনছুর, সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম, মেরিন সায়েন্সেস অ্যান্ড ফিশারিজ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. শফিকুল ইসলাম, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. সজীব কুমার ঘোষ, আইকিউএসি’র পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আবদুল্লাহ মামুন, আলাওল হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফরিদুল আলম, কেন্দ্রীয় অটোমেশন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন, ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের সভাপতি ড. সুমন বড়–য়া, অফিসার সমিতির সাধারণ সম্পাদক হামিদ হাসান নোমানী, কর্মচারী সমিতির সভাপতি মো. সুমন এবং কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মোহাম্মদ আলী হোছাইন।

উপাচার্য তাঁর ভাষণে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, রাজনীতির মহাকবি, স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের মহান স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জাতীয় চারনেতা, মহান মুক্তিযুদ্ধে শাহাদৎ বরণকারী ত্রিশলক্ষ শহীদ, ১৯৭৫ এ নির্মমভাবে শহীদ বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যবর্গের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে নির্যাতিত দু’লক্ষ জায়া-জননী-কন্যার প্রতি বিশেষ সম্মান প্রদর্শন করেন। তিনি শহীদ জননী জাহানারা ইমাম এবং ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় শহীদ আইভি রহমানসহ অন্যান্য শহীদদের গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন।

উপাচার্য মহান মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি আলোকপাত করে বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহবানে এবং তাঁরই শক্তি, সাহস ও সম্মোহনী নেতৃত্বে স্বাধীনতা পিয়াসী নিরস্ত্র বাঙালি জাতির সশস্ত্র পাকিস্তানি হায়েনাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে বিজয় ছিনিয়ে আনা বিশ^ ইতিহাসের এক অবিস্মরণীয় ঘটনা। জাতির পিতা বাঙালি জাতিকে উপহার দিয়েছেন একটি লাল-সবুজের পতাকা। জাতির পিতা যে শক্তি, সাহস ও দৃঢ় মনোবল নিয়ে এ দেশের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য নিরলস লড়াই-সংগ্রাম করেছিলেন এবং যে স্বপ্নের বীজ বপন করেছিলেন; তাঁরই সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনা জাতির পিতার সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে অবিরাম কাজ করে যাচ্ছেন। উপাচার্য সকল ভেদাভেদ ভুলে জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নে সকলকে সত্য, সুন্দর এবং ন্যায়ের পথে থেকে ঐক্যবদ্ধভাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ন-অগ্রযাত্রায় সামিল হবার আহবান জানান।

অনুষ্ঠানমালায় সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্যবৃন্দ, অনুষদের ডিনবৃন্দ, শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ, রেজিস্ট্রার, কলেজ পরিদর্শক, হলের প্রভোস্টবৃন্দ, বিভাগীয় সভাপতি, ইনস্টিটিউট ও গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, প্রক্টর ও সহকারী প্রক্টরবৃন্দ, ছাত্র-ছাত্রী নির্দেশনা ও পরামর্শ কেন্দ্রের পরিচালক, অফিস প্রধানবৃন্দ, বঙ্গবন্ধু পরিষদের নেতৃবৃন্দ, অফিসার সমিতি, কর্মচারী সমিতি ও কর্মচারী ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ, চবি সাংবাদিক সমিতির নেতৃবৃন্দ, শিক্ষার্থীবৃন্দ, বিশ^বিদ্যালয় পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং সুধীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এমবিএইচ/এসএস