চবির ঝর্ণা থেকে এসএসসি পরীক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ঝর্ণায় গোসল করতে গিয়ে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। নিহত ছাত্রের নাম রাকিবুল রশিদ জিসান। সে চট্টগ্রামের রেলওয়ে পাবলিক হাইস্কুলের এবারের এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল।

রোববার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলার ঝুপড়ির পাশের ঝর্ণায় এ ঘটনা ঘটে।

ওই ছাত্রের সহপাঠীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সকাল সাড়ে ৭টার ট্রেনে তারা সাত বন্ধু শহর থেকে চবি ক্যাম্পাসে ঘুরতে আসে। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থান দেখা শেষে বেলা ১১টায় তারা ঝর্ণায় আসে। একপর্যায়ে একজন ছাড়া বাকি ছয়জন গোসল করতে পানিতে নামে। সাঁতার না জানায় হঠাৎ করেই জিসান স্রোতে তলিয়ে যায়।

হাটহাজারী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সিনিয়র সেকশন অফিসার মোহাম্মদ শাহজাহান বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, দুপুর সোয়া ১২টার দিকে স্থানীয় কিছু লোক আমাদের জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই পাহাড়ের মাঝের ঝুঁকিপূর্ণ ঝর্ণায় একজন তলিয়ে গেছে। তাৎক্ষণিক আমরা হাটহাজারী ফায়ার সার্ভিসের প্রাইমারি ইউনিট পাঠিয়ে দিই। তারা দুপুর সোয়া ১টার দিকে ঝর্ণার ১৫ ফুটের মধ্যে ভাসমান অবস্থায় ওই ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর ড. শহিদুল ইসলাম বলেন, এই ঝর্ণাটি এমনিতেই ঝুঁকিপূর্ণ। এর আগেও এখানে কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। প্রবেশপথে সাবধান করে সাইনবোর্ডও লাগানো আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সাধারণত এখানে যায় না। এরা বাইরের শিক্ষার্থী। ছেলেটির বাবাকে মরদেহ নিয়ে যাওয়ার জন্য বলা হয়েছে।

চবির ঝর্ণা থেকে এসএসসি পরীক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ঝর্ণায় গোসল করতে গিয়ে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। নিহত ছাত্রের নাম রাকিবুল রশিদ জিসান। সে চট্টগ্রামের রেলওয়ে পাবলিক হাইস্কুলের এবারের এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল।

রোববার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলার ঝুপড়ির পাশের ঝর্ণায় এ ঘটনা ঘটে।

ওই ছাত্রের সহপাঠীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সকাল সাড়ে ৭টার ট্রেনে তারা সাত বন্ধু শহর থেকে চবি ক্যাম্পাসে ঘুরতে আসে। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থান দেখা শেষে বেলা ১১টায় তারা ঝর্ণায় আসে। একপর্যায়ে একজন ছাড়া বাকি ছয়জন গোসল করতে পানিতে নামে। সাঁতার না জানায় হঠাৎ করেই জিসান স্রোতে তলিয়ে যায়।

হাটহাজারী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সিনিয়র সেকশন অফিসার মোহাম্মদ শাহজাহান বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, দুপুর সোয়া ১২টার দিকে স্থানীয় কিছু লোক আমাদের জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই পাহাড়ের মাঝের ঝুঁকিপূর্ণ ঝর্ণায় একজন তলিয়ে গেছে। তাৎক্ষণিক আমরা হাটহাজারী ফায়ার সার্ভিসের প্রাইমারি ইউনিট পাঠিয়ে দিই। তারা দুপুর সোয়া ১টার দিকে ঝর্ণার ১৫ ফুটের মধ্যে ভাসমান অবস্থায় ওই ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর ড. শহিদুল ইসলাম বলেন, এই ঝর্ণাটি এমনিতেই ঝুঁকিপূর্ণ। এর আগেও এখানে কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। প্রবেশপথে সাবধান করে সাইনবোর্ডও লাগানো আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সাধারণত এখানে যায় না। এরা বাইরের শিক্ষার্থী। ছেলেটির বাবাকে মরদেহ নিয়ে যাওয়ার জন্য বলা হয়েছে।