ফাইল ছবি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফল অর্জনের স্বীকৃতি হিসেবে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে ‘ডিনস অ্যাওয়ার্ড’। বিশ্ববিদ্যালয়ের সব অনুষদভুক্ত বিভাগের চার বছর মেয়াদি স্নাতক চূড়ান্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সর্বোচ্চ সিজিপিএ অর্জনকারী শিক্ষার্থীকে প্রথমবারের মতো এ অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হবে।

ডিনস অ্যাওয়ার্ডের নীতিমালা অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ের সব অনুষদের আওতাধীন প্রতিটি বিভাগ থেকে স্নাতক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সর্বোচ্চ সিজিপিএ অর্জনকারী একজন করে শিক্ষার্থী ডিনস অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্তির জন্য মনোনীত হবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত শিক্ষার্থীদের এই অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হবে। এই অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত হতে হলে স্নাতক চূড়ান্ত পরীক্ষায় ন্যূনতম সিজিপিএ ৩ দশমিক ৭৫ থাকতে হবে। একই বিভাগে একাধিক শিক্ষার্থী সমান সিজিপিএ অর্জন করলে ওইসব শিক্ষার্থীর প্রথম থেকে অষ্টম সেমিস্টার পর্যন্ত প্রাপ্ত মোট নম্বর বিবেচনা করা হবে। এরপরও যদি সমতা থাকে, তবে সেক্ষেত্রে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল বিবেচনা করে চূড়ান্ত প্রার্থী মনোনয়ন পাবেন।প্রতিটি বিভাগের সর্বোচ্চ সিজিপিএ অর্জনকারী শিক্ষার্থী এই অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনয়নের ক্ষেত্রে প্রার্থী স্নাতক শ্রেণির কোনো সেমিস্টারে রিটেক এবং পুনর্ভর্তি থাকতে পারবেন না। কোনো কোর্সে মানোন্নয়ন এবং সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ থাকতে পারবেন না। কোনো সেমিস্টার পরীক্ষায় এক বা একাধিক কোর্সে ’এফ’ গ্রেড থাকা যাবে না। এছাড়া প্রতিটি সেমিস্টারে শতকরা ৮০ ভাগ উপস্থিতিসহ স্নাতক অধ্যয়নকালে কোনো প্রকার আর্থিক, একাডেমিক অথবা শৃঙ্খলাবিষয়ক শাস্তিপ্রাপ্ত হওয়া যাবে না।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. ওহিদুজ্জামান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সব অনুষদের জন্য ‘ডিনস অ্যাওয়ার্ড’ নীতিমালা ডিনস কমিটির সুপারিশে সিন্ডিকেটের ৯০তম সভায় অনুমোদিত হয়। একই দিন বঙ্গবন্ধু চেয়ারের নীতিমালাও পাস হয়েছে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক বলেন, প্রতি অনুষদ থেকে মেধাবী শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা ও সম্মাননার জন্য আমরা প্রতিটি বিভাগ থেকে একজনকে ডিনস অ্যাওয়ার্ড দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সিন্ডিকেট সভায় বঙ্গবন্ধু চেয়ারের অনুমোদন হয়েছে। নীতিমালা অনুযায়ী খুব শিগগির একজন স্বনামধন্য অধ্যাপক, বিশিষ্ট গবেষক ও মর্যাদাপূর্ণ শিক্ষককে এ চেয়ারে নিয়োগ দেওয়া হবে।

শান্ত রায়হান/কেএসআর/জিকেএস

ফাইল ছবি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফল অর্জনের স্বীকৃতি হিসেবে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে ‘ডিনস অ্যাওয়ার্ড’। বিশ্ববিদ্যালয়ের সব অনুষদভুক্ত বিভাগের চার বছর মেয়াদি স্নাতক চূড়ান্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সর্বোচ্চ সিজিপিএ অর্জনকারী শিক্ষার্থীকে প্রথমবারের মতো এ অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হবে।

ডিনস অ্যাওয়ার্ডের নীতিমালা অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ের সব অনুষদের আওতাধীন প্রতিটি বিভাগ থেকে স্নাতক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সর্বোচ্চ সিজিপিএ অর্জনকারী একজন করে শিক্ষার্থী ডিনস অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্তির জন্য মনোনীত হবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত শিক্ষার্থীদের এই অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হবে। এই অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত হতে হলে স্নাতক চূড়ান্ত পরীক্ষায় ন্যূনতম সিজিপিএ ৩ দশমিক ৭৫ থাকতে হবে। একই বিভাগে একাধিক শিক্ষার্থী সমান সিজিপিএ অর্জন করলে ওইসব শিক্ষার্থীর প্রথম থেকে অষ্টম সেমিস্টার পর্যন্ত প্রাপ্ত মোট নম্বর বিবেচনা করা হবে। এরপরও যদি সমতা থাকে, তবে সেক্ষেত্রে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল বিবেচনা করে চূড়ান্ত প্রার্থী মনোনয়ন পাবেন।প্রতিটি বিভাগের সর্বোচ্চ সিজিপিএ অর্জনকারী শিক্ষার্থী এই অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনয়নের ক্ষেত্রে প্রার্থী স্নাতক শ্রেণির কোনো সেমিস্টারে রিটেক এবং পুনর্ভর্তি থাকতে পারবেন না। কোনো কোর্সে মানোন্নয়ন এবং সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ থাকতে পারবেন না। কোনো সেমিস্টার পরীক্ষায় এক বা একাধিক কোর্সে ’এফ’ গ্রেড থাকা যাবে না। এছাড়া প্রতিটি সেমিস্টারে শতকরা ৮০ ভাগ উপস্থিতিসহ স্নাতক অধ্যয়নকালে কোনো প্রকার আর্থিক, একাডেমিক অথবা শৃঙ্খলাবিষয়ক শাস্তিপ্রাপ্ত হওয়া যাবে না।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. ওহিদুজ্জামান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সব অনুষদের জন্য ‘ডিনস অ্যাওয়ার্ড’ নীতিমালা ডিনস কমিটির সুপারিশে সিন্ডিকেটের ৯০তম সভায় অনুমোদিত হয়। একই দিন বঙ্গবন্ধু চেয়ারের নীতিমালাও পাস হয়েছে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক বলেন, প্রতি অনুষদ থেকে মেধাবী শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা ও সম্মাননার জন্য আমরা প্রতিটি বিভাগ থেকে একজনকে ডিনস অ্যাওয়ার্ড দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সিন্ডিকেট সভায় বঙ্গবন্ধু চেয়ারের অনুমোদন হয়েছে। নীতিমালা অনুযায়ী খুব শিগগির একজন স্বনামধন্য অধ্যাপক, বিশিষ্ট গবেষক ও মর্যাদাপূর্ণ শিক্ষককে এ চেয়ারে নিয়োগ দেওয়া হবে।

শান্ত রায়হান/কেএসআর/জিকেএস