ডি-নথির মাধ্যমে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত সম্ভব: উপাচার্য

প্রভাতী দাস

বক্তব্য দিচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি)-এর উদ্যোগে ডি-নথির বিষয়ে কর্মকর্তাদের এক প্রশিক্ষণ আজ ২৮ মার্চ অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী নজরুল ইসলাম ভবনের মডার্ন ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টারের ল্যাঙ্গুয়েজ ল্যাবে এ প্রশিক্ষণ শেষে বিকাল ৩টায় প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে প্রধান অতিথি হিসেবে সনদপত্র বিতরণ করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন।

এসময় তিনি বলেন, ডিজিটালাইজেশনের মূল বিষয় হলো স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা। ডি-নথির মাধ্যমে আমাদের মিসগাইড হওয়ার সুযোগ নেই। এর মাধ্যমে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সকল পর্যায়ে সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা সম্ভব। এর সাথে আমাদের মানসিকতারও পরিবর্তন করতে হবে। তবেই আমাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব।

সনদ গ্রহণ করছেন একজন প্রশিক্ষণার্থী।

আইকিউএসির পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জিয়াউল হায়দারের সভাপতিত্বে সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে শিক্ষা স্কুলের ভারপ্রাপ্ত ডিন অধ্যাপক মোছা. তাছলিমা খাতুন, মডার্ন ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টারের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. শাহজালাল, আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. কাজী মাসুদুল আলম এবং আইকিউএসির অতিরিক্ত পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. মতিউল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এসময় প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্য থেকে অনুভূতি ব্যক্ত করে বক্তব্য রাখেন একাডেমিক-১ শাখা প্রধান উপ- রেজিস্ট্রার মো. সিরাজুল ইসলাম ও আইকিউএসির সেকশন অফিসার মোস্তফা আল মামুন প্রবাল।

প্রশিক্ষণে রিসোর্স পারসন হিসেবে টেকনিক্যাল সেশন পরিচালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তরের কাউন্সিল শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার মো. সিরাজুল ইসলাম ও আইসিটি সেলের সহকারী কম্পিউটার প্রোগ্রামার ইঞ্জি. রাহুল দেব মহালদার। প্রশিক্ষণে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের ২৬ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।

আগামী ৩০ মার্চ ডি-নথির আরও একটি ধাপের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হবে।

এমবিএইচ/এসএস

ডি-নথির মাধ্যমে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত সম্ভব: উপাচার্য

প্রভাতী দাস

বক্তব্য দিচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি)-এর উদ্যোগে ডি-নথির বিষয়ে কর্মকর্তাদের এক প্রশিক্ষণ আজ ২৮ মার্চ অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী নজরুল ইসলাম ভবনের মডার্ন ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টারের ল্যাঙ্গুয়েজ ল্যাবে এ প্রশিক্ষণ শেষে বিকাল ৩টায় প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে প্রধান অতিথি হিসেবে সনদপত্র বিতরণ করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন।

এসময় তিনি বলেন, ডিজিটালাইজেশনের মূল বিষয় হলো স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা। ডি-নথির মাধ্যমে আমাদের মিসগাইড হওয়ার সুযোগ নেই। এর মাধ্যমে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সকল পর্যায়ে সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা সম্ভব। এর সাথে আমাদের মানসিকতারও পরিবর্তন করতে হবে। তবেই আমাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব।

সনদ গ্রহণ করছেন একজন প্রশিক্ষণার্থী।

আইকিউএসির পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জিয়াউল হায়দারের সভাপতিত্বে সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে শিক্ষা স্কুলের ভারপ্রাপ্ত ডিন অধ্যাপক মোছা. তাছলিমা খাতুন, মডার্ন ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টারের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. শাহজালাল, আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. কাজী মাসুদুল আলম এবং আইকিউএসির অতিরিক্ত পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. মতিউল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এসময় প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্য থেকে অনুভূতি ব্যক্ত করে বক্তব্য রাখেন একাডেমিক-১ শাখা প্রধান উপ- রেজিস্ট্রার মো. সিরাজুল ইসলাম ও আইকিউএসির সেকশন অফিসার মোস্তফা আল মামুন প্রবাল।

প্রশিক্ষণে রিসোর্স পারসন হিসেবে টেকনিক্যাল সেশন পরিচালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তরের কাউন্সিল শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার মো. সিরাজুল ইসলাম ও আইসিটি সেলের সহকারী কম্পিউটার প্রোগ্রামার ইঞ্জি. রাহুল দেব মহালদার। প্রশিক্ষণে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের ২৬ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।

আগামী ৩০ মার্চ ডি-নথির আরও একটি ধাপের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হবে।

এমবিএইচ/এসএস