ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে নবীনবরণ ও পিঠা উৎসব

কাওছার আলী
অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক ভবনের সামনে ১৩ জানুয়ারি পিঠা উৎসব ও নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে ফার্মেসি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ফরিদা বেগমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন ঢাকা -১১ আসনের সংসদ সদস্য এ কে এম রহমতুল্লাহ।

অন্যান্যদের মধ্যে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম, বোর্ড অব ট্রাস্টিজ চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, বোর্ড অব ট্রাস্টিজ ভাইস-চেয়ারম্যান ডা. এস কাদির পাটোয়ারী, উপ-উপাচার্য ড. গনেশ চন্দ্র সাহা, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম, ডিএনসিসি ৪১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ডা. আব্দুল মতিন।

এ সময় ডিআইইউ বোর্ড অব ট্রাস্টিজ চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনের অন্যতম হলো কো-কারিকুলাম কার্যক্রমের সাথে যুক্ত থাকা। নবীনবরণ, পিঠা উৎসব, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এখন শিক্ষারই এক অংশ। একই সাথে তিনি নবীন শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় স্বাগত জানান এবং পিঠা উৎসবের সফলতা কামনা করেন।

মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। 

সরেজমিনে দেখা যায়, অ্যাকাডেমিক ভবনের সামনে এ পিঠা উৎসবের আয়োজন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসী বিভাগের শিক্ষর্থীরা। বাহারি নামের পিঠাগুলোর মধ্যে রয়েছে, চিকেন মমোপিঠা, শামুক পিঠা, পুলি পিঠা, চমুচাই পিঠা, নকশি পিঠা, পাহাড়ি সান্নি পিঠা এছাড়াও ছিটা পিঠা ও হাঁসের মাংস।

পিঠা উৎসবে পিঠার সামনে শিক্ষার্থীরা।

ফার্মেসী বিভাগের ২৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী জেসি বলেন, আমাদের স্টলে হরেক রকমের পিঠা ও হাঁসের মাংস রয়েছে। ১০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০ টাকা পর্যন্ত খাবারের মূল্য রাখা হয়েছে। দেশীয় ঐতিহ্য ধরে রাখার প্রয়াসে এই আয়োজন। অনুভূতি জানতে চাইলে বলেন, পিঠা উৎসবে সবাই মিলে অনেক আনন্দ করেছি এবং স্টলের জন্য সবাই মিলে পিঠা তৈরিতে অংশগ্রহণ করে মনে হচ্ছে এরকম প্রাণবন্ত উৎসবমুখর পরিবেশ ক্যম্পাসে আরও হোক সেই কামনা করছি।

পিঠা উৎসবের শেষে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক আয়োজনের মধ্য দিয়ে জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।

এমবিএইচ/এসএস

ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে নবীনবরণ ও পিঠা উৎসব

কাওছার আলী
অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক ভবনের সামনে ১৩ জানুয়ারি পিঠা উৎসব ও নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে ফার্মেসি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ফরিদা বেগমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন ঢাকা -১১ আসনের সংসদ সদস্য এ কে এম রহমতুল্লাহ।

অন্যান্যদের মধ্যে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম, বোর্ড অব ট্রাস্টিজ চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, বোর্ড অব ট্রাস্টিজ ভাইস-চেয়ারম্যান ডা. এস কাদির পাটোয়ারী, উপ-উপাচার্য ড. গনেশ চন্দ্র সাহা, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম, ডিএনসিসি ৪১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ডা. আব্দুল মতিন।

এ সময় ডিআইইউ বোর্ড অব ট্রাস্টিজ চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনের অন্যতম হলো কো-কারিকুলাম কার্যক্রমের সাথে যুক্ত থাকা। নবীনবরণ, পিঠা উৎসব, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এখন শিক্ষারই এক অংশ। একই সাথে তিনি নবীন শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় স্বাগত জানান এবং পিঠা উৎসবের সফলতা কামনা করেন।

মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। 

সরেজমিনে দেখা যায়, অ্যাকাডেমিক ভবনের সামনে এ পিঠা উৎসবের আয়োজন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসী বিভাগের শিক্ষর্থীরা। বাহারি নামের পিঠাগুলোর মধ্যে রয়েছে, চিকেন মমোপিঠা, শামুক পিঠা, পুলি পিঠা, চমুচাই পিঠা, নকশি পিঠা, পাহাড়ি সান্নি পিঠা এছাড়াও ছিটা পিঠা ও হাঁসের মাংস।

পিঠা উৎসবে পিঠার সামনে শিক্ষার্থীরা।

ফার্মেসী বিভাগের ২৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী জেসি বলেন, আমাদের স্টলে হরেক রকমের পিঠা ও হাঁসের মাংস রয়েছে। ১০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০ টাকা পর্যন্ত খাবারের মূল্য রাখা হয়েছে। দেশীয় ঐতিহ্য ধরে রাখার প্রয়াসে এই আয়োজন। অনুভূতি জানতে চাইলে বলেন, পিঠা উৎসবে সবাই মিলে অনেক আনন্দ করেছি এবং স্টলের জন্য সবাই মিলে পিঠা তৈরিতে অংশগ্রহণ করে মনে হচ্ছে এরকম প্রাণবন্ত উৎসবমুখর পরিবেশ ক্যম্পাসে আরও হোক সেই কামনা করছি।

পিঠা উৎসবের শেষে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক আয়োজনের মধ্য দিয়ে জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।

এমবিএইচ/এসএস