প্রথমবারের মতো কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী হল নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরাণী হলে তিনটি ক্যাটাগরিতে ৬ জন ছাত্রীকে পুরস্কৃত করা হয়েছে। শুক্রবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭ টায় বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ পুরস্কার প্রদান করা হয়।

এতে নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরাণী হল শুদ্ধাচার পুরস্কার-২০২২ পেয়েছেন জান্নাতুল ফেরদৌস, সংস্কৃতি বিষয়ক পুরস্কার শামীমা সুলতানা শান্ত ও খন্দকার নাঈমা আক্তার নুন এবং ক্রীড়া বিষয়ক পুরস্কার পান শারমিনা আক্তার সুমি, ঐশী বিনতে মোর্শেদ ও চৈতী চাকমা।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) ও ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী ওমর সিদ্দিকী, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন এন এম রবিউল আওয়াল চৌধুরী, দুদকের পরিচালক এ কে এম ফজলুল হক, সিআইপির চেয়ারম্যান সিনথিয়া রহমান।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সহশিক্ষা কার্যক্রমে উদ্বুদ্ধ করতে এ হলের মধ্য দিয়ে এ পুরস্কার চালু হল। হলের ছাত্রীরা চমৎকার পারফর্ম করে। এ ধরনের সাংস্কৃতিক কার্যক্রম বিশ্ববিদ্যালয়কে সমৃদ্ধ করে। আশা করি সামনেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে।’

প্রথমবারের মতো এ পুরস্কার চালু করার বিষয়ে, হলের প্রাধ্যক্ষ জিল্লুর রহমান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় ও হল প্রশাসনের যৌথ উদ্যোগে এটি বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এতে আর্থিক সহায়তা করেছেন সিআইপির চেয়ারম্যান সিনথিয়া রহমান। এর মূল উদ্দেশ্য বিশ্ববিদ্যালয় যেহেতু শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তি চালু করেছে তেমনি হলেও সহশিক্ষা কার্যক্রমে উৎসাহিত করার জন্য এটি চালু করা হয়েছে। শুদ্ধাচার পুরস্কার হলে আচার-ব্যবহার কেমন হবে এবং শুদ্ধাচার চর্চায় উৎসাহিত করবে।’

উল্লেখ্য, প্রতিটি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার হিসেবে ছাত্রীদের নগদ পাঁচ হাজার টাকা প্রদান করা হয়।

প্রথমবারের মতো কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী হল নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরাণী হলে তিনটি ক্যাটাগরিতে ৬ জন ছাত্রীকে পুরস্কৃত করা হয়েছে। শুক্রবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭ টায় বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ পুরস্কার প্রদান করা হয়।

এতে নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরাণী হল শুদ্ধাচার পুরস্কার-২০২২ পেয়েছেন জান্নাতুল ফেরদৌস, সংস্কৃতি বিষয়ক পুরস্কার শামীমা সুলতানা শান্ত ও খন্দকার নাঈমা আক্তার নুন এবং ক্রীড়া বিষয়ক পুরস্কার পান শারমিনা আক্তার সুমি, ঐশী বিনতে মোর্শেদ ও চৈতী চাকমা।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) ও ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী ওমর সিদ্দিকী, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন এন এম রবিউল আওয়াল চৌধুরী, দুদকের পরিচালক এ কে এম ফজলুল হক, সিআইপির চেয়ারম্যান সিনথিয়া রহমান।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সহশিক্ষা কার্যক্রমে উদ্বুদ্ধ করতে এ হলের মধ্য দিয়ে এ পুরস্কার চালু হল। হলের ছাত্রীরা চমৎকার পারফর্ম করে। এ ধরনের সাংস্কৃতিক কার্যক্রম বিশ্ববিদ্যালয়কে সমৃদ্ধ করে। আশা করি সামনেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে।’

প্রথমবারের মতো এ পুরস্কার চালু করার বিষয়ে, হলের প্রাধ্যক্ষ জিল্লুর রহমান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় ও হল প্রশাসনের যৌথ উদ্যোগে এটি বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এতে আর্থিক সহায়তা করেছেন সিআইপির চেয়ারম্যান সিনথিয়া রহমান। এর মূল উদ্দেশ্য বিশ্ববিদ্যালয় যেহেতু শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তি চালু করেছে তেমনি হলেও সহশিক্ষা কার্যক্রমে উৎসাহিত করার জন্য এটি চালু করা হয়েছে। শুদ্ধাচার পুরস্কার হলে আচার-ব্যবহার কেমন হবে এবং শুদ্ধাচার চর্চায় উৎসাহিত করবে।’

উল্লেখ্য, প্রতিটি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার হিসেবে ছাত্রীদের নগদ পাঁচ হাজার টাকা প্রদান করা হয়।