নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় লোকপ্রশাসন বিভাগের নবীনবরণ

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়কে নন্দনকানন করে গড়ে তোলা হবে: উপাচার্য
শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর।

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি নন্দনকানন হিসেবে গড়ে তোলা হবে মন্তব্য করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর বলেছেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় হবে নন্দনকানন। এটি কঠিন কিছু নয়। এর জন্য স্থিতিশীলতা দরকার। শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা সহযোগিতা করলে খুব তাড়াতাড়িই এটি সম্ভব হবে।বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন ও সরকার পরিচালনা বিদ্যা বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠানে ১১ জানুয়ারি সকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ক্যাম্পাসে দুটো গেট হবে প্রধান দুটি ফটক। এখানে অবারিত চলাচলের সুযোগ থাকবে না। ইতোমধ্যে সীমানা প্রাচীর দৃশ্যমান। এই প্রাচীরের চারপাশ দিয়ে রাস্তা হবে। এখানে জো বাইক সিস্টেম চালু করা হবে। এই সিস্টেমে শিক্ষার্থীরা সাইকেলে নিমিষেই ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে যাতায়াত করতে পারবে। ইতোমধ্যেই এ ধরনের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।

নবীন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, জীবন উদযাপনের জন্য আয়োজন অনুষ্ঠানের দরকার আছে। আমরা যারা আজকে প্রতিষ্ঠিত আমাদের সবার জীবনে ছাত্রজীবন গেছে। আজকে যারা ছাত্রছাত্রী আছো, তাদেরও একসময় জীবনে প্রতিষ্ঠিত হবার সুযোগ আসবে। কিন্তু জীবনের এই পর্বান্তরটি যদি আগে বোঝা যায়, তবে জীবনকে গুছিয়ে নেওয়ার সুযোগ আছে।

অতিথিদের সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, আমরা যারা গত শতকের আট বা নয় দশকের ছাত্র তাদের ছাত্রজীবনের প্রথম ব্রত ছিল দেশকে রক্ষা করা। তখন আমরা জানতাম না পাশ করে বেরিয়ে গেলে চাকরি পাবো কি না। কিন্তু আজকের শিক্ষার্থীদের সামনে সুসময় এসেছে। চাকরির বাজার খুলে গেছে। বিশ্বায়নের যুগে প্রতিযোগিতাও বেড়ে গেছে। বিশ্বয়নের সাথে ছাত্রছাত্রীদের যুক্ত হতে হবে। বিশ্বমানব হয়ে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে। বিশ্বমানবের মূলকথা হলো মানবিকতা। সমাজ তথা বিশ্বের প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতার কথা সবসময় মনে রাখতে হবে।

বিভাগীয় চেয়ারম্যান ও সহযোগী অধ্যাপক আজিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মুখ্য আলোচক ছিলেন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সঞ্জয় কুমার মুখার্জী। অনভূতি ব্যক্ত করেন বিভাগের শিক্ষার্থী ওয়ালিদ নিহাদ ও তাবাসসুম মেহনাজ। এসময় বিভাগে অন্য শিক্ষক শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এমবিএইচ/এসএস

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় লোকপ্রশাসন বিভাগের নবীনবরণ

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়কে নন্দনকানন করে গড়ে তোলা হবে: উপাচার্য
শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর।

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি নন্দনকানন হিসেবে গড়ে তোলা হবে মন্তব্য করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর বলেছেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় হবে নন্দনকানন। এটি কঠিন কিছু নয়। এর জন্য স্থিতিশীলতা দরকার। শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা সহযোগিতা করলে খুব তাড়াতাড়িই এটি সম্ভব হবে।বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন ও সরকার পরিচালনা বিদ্যা বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠানে ১১ জানুয়ারি সকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ক্যাম্পাসে দুটো গেট হবে প্রধান দুটি ফটক। এখানে অবারিত চলাচলের সুযোগ থাকবে না। ইতোমধ্যে সীমানা প্রাচীর দৃশ্যমান। এই প্রাচীরের চারপাশ দিয়ে রাস্তা হবে। এখানে জো বাইক সিস্টেম চালু করা হবে। এই সিস্টেমে শিক্ষার্থীরা সাইকেলে নিমিষেই ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে যাতায়াত করতে পারবে। ইতোমধ্যেই এ ধরনের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।

নবীন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, জীবন উদযাপনের জন্য আয়োজন অনুষ্ঠানের দরকার আছে। আমরা যারা আজকে প্রতিষ্ঠিত আমাদের সবার জীবনে ছাত্রজীবন গেছে। আজকে যারা ছাত্রছাত্রী আছো, তাদেরও একসময় জীবনে প্রতিষ্ঠিত হবার সুযোগ আসবে। কিন্তু জীবনের এই পর্বান্তরটি যদি আগে বোঝা যায়, তবে জীবনকে গুছিয়ে নেওয়ার সুযোগ আছে।

অতিথিদের সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, আমরা যারা গত শতকের আট বা নয় দশকের ছাত্র তাদের ছাত্রজীবনের প্রথম ব্রত ছিল দেশকে রক্ষা করা। তখন আমরা জানতাম না পাশ করে বেরিয়ে গেলে চাকরি পাবো কি না। কিন্তু আজকের শিক্ষার্থীদের সামনে সুসময় এসেছে। চাকরির বাজার খুলে গেছে। বিশ্বায়নের যুগে প্রতিযোগিতাও বেড়ে গেছে। বিশ্বয়নের সাথে ছাত্রছাত্রীদের যুক্ত হতে হবে। বিশ্বমানব হয়ে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে। বিশ্বমানবের মূলকথা হলো মানবিকতা। সমাজ তথা বিশ্বের প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতার কথা সবসময় মনে রাখতে হবে।

বিভাগীয় চেয়ারম্যান ও সহযোগী অধ্যাপক আজিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মুখ্য আলোচক ছিলেন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সঞ্জয় কুমার মুখার্জী। অনভূতি ব্যক্ত করেন বিভাগের শিক্ষার্থী ওয়ালিদ নিহাদ ও তাবাসসুম মেহনাজ। এসময় বিভাগে অন্য শিক্ষক শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এমবিএইচ/এসএস