সরকারি-বেসরকারি স্কুলে ভর্তি

প্রতি মিনিটে ৪৫টি আবেদন

দেশের সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে বুধবার। সকাল ১১টায় ভর্তির নির্ধারিত ওয়েবসাইটে (https://gsa.teletalk.com.bd) আবেদন করার জন্য খুলে দেওয়া হয়। সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ১৯ হাজার আবেদন জমা পড়েছে। অর্থাৎ প্রতি মিনিটে ৪৫টি আবেদন জমা পড়েছে। ৬ ডিসেম্বর বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত আবেদন করা যাবে। আর আবেদন ফি জমা নেওয়া হবে রাত বারোটা পর্যন্ত।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) উপপরিচালক (মাধ্যমিক) আজিজ উদ্দিন যুগান্তরকে বলেন, প্রথমদিন হওয়ায় সব অভিভাবক ভর্তি কার্যক্রমের খবর পাননি। আগামী দিনগুলোতে প্রতি মিনিটে আবেদনের সংখ্যা হয়তো আরও বেড়ে যেতে পারে। তিনি অভিভাবকদের সতর্ক করে বলেন, আবেদন দাখিলই শেষ কথা নয়। আবেদনের পর ফি জমা না দিলে সেটি বাতিল করা হবে।

সরকার এবার তৃতীয়বারের সরকারি-বেসরকারি হাইস্কুলে একসঙ্গে অনলাইনে আবেদন ও ফি জমা নিচ্ছে। শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকরা বাসায় বসেই আবেদন করতে পারছেন। এবারও টেলিটক এ ক্ষেত্রে সহায়তা করছে। প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শূন্য আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। তবে সব স্কুলে সব শ্রেণিতে আসন ফাঁকা নেই। আবার কিছু হাইস্কুল সংযুক্ত প্রাথমিক স্তরে তৃতীয় শ্রেণি থেকে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়ে থাকে। এবার কোনো শ্রেণিতেই ভর্তি পরীক্ষা হবে না। সফটওয়্যারের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে কেন্দ্রীয়ভাবে লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে। আবেদন প্রক্রিয়া শেষে সরকারি স্কুলে ভর্তির লটারি হবে ১০ ডিসেম্বর। আর বেসরকারি স্কুলের লটারি ১৩ ডিসেম্বর করা হবে। ভর্তির যাবতীয় কাজ শেষ করা হবে ২৮ ডিসেম্বরের মধ্যে। এক আবেদনে পাঁচটি স্কুল পছন্দ দেওয়া যাবে। এবার সারা দেশে দুই হাজার ৯৬১টি বেসরকারি স্কুলে আসন রয়েছে ৯ লাখ ৪০ হাজার ৮৭৬টি। আর সরকারি ৪০৫টি স্কুলে আসন ৮০ হাজার ৯১টি।

সরকারি-বেসরকারি স্কুলে ভর্তি

প্রতি মিনিটে ৪৫টি আবেদন

দেশের সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে বুধবার। সকাল ১১টায় ভর্তির নির্ধারিত ওয়েবসাইটে (https://gsa.teletalk.com.bd) আবেদন করার জন্য খুলে দেওয়া হয়। সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ১৯ হাজার আবেদন জমা পড়েছে। অর্থাৎ প্রতি মিনিটে ৪৫টি আবেদন জমা পড়েছে। ৬ ডিসেম্বর বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত আবেদন করা যাবে। আর আবেদন ফি জমা নেওয়া হবে রাত বারোটা পর্যন্ত।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) উপপরিচালক (মাধ্যমিক) আজিজ উদ্দিন যুগান্তরকে বলেন, প্রথমদিন হওয়ায় সব অভিভাবক ভর্তি কার্যক্রমের খবর পাননি। আগামী দিনগুলোতে প্রতি মিনিটে আবেদনের সংখ্যা হয়তো আরও বেড়ে যেতে পারে। তিনি অভিভাবকদের সতর্ক করে বলেন, আবেদন দাখিলই শেষ কথা নয়। আবেদনের পর ফি জমা না দিলে সেটি বাতিল করা হবে।

সরকার এবার তৃতীয়বারের সরকারি-বেসরকারি হাইস্কুলে একসঙ্গে অনলাইনে আবেদন ও ফি জমা নিচ্ছে। শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকরা বাসায় বসেই আবেদন করতে পারছেন। এবারও টেলিটক এ ক্ষেত্রে সহায়তা করছে। প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শূন্য আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। তবে সব স্কুলে সব শ্রেণিতে আসন ফাঁকা নেই। আবার কিছু হাইস্কুল সংযুক্ত প্রাথমিক স্তরে তৃতীয় শ্রেণি থেকে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়ে থাকে। এবার কোনো শ্রেণিতেই ভর্তি পরীক্ষা হবে না। সফটওয়্যারের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে কেন্দ্রীয়ভাবে লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে। আবেদন প্রক্রিয়া শেষে সরকারি স্কুলে ভর্তির লটারি হবে ১০ ডিসেম্বর। আর বেসরকারি স্কুলের লটারি ১৩ ডিসেম্বর করা হবে। ভর্তির যাবতীয় কাজ শেষ করা হবে ২৮ ডিসেম্বরের মধ্যে। এক আবেদনে পাঁচটি স্কুল পছন্দ দেওয়া যাবে। এবার সারা দেশে দুই হাজার ৯৬১টি বেসরকারি স্কুলে আসন রয়েছে ৯ লাখ ৪০ হাজার ৮৭৬টি। আর সরকারি ৪০৫টি স্কুলে আসন ৮০ হাজার ৯১টি।