প্রশাসনিক কাজে স্বচ্ছতা নিশ্চিতের আশ্বাস চবির নবনিযুক্ত উপাচার্যের

রেফায়েত উল্যাহ রুপক

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের(চবি) ১৯তম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য এবং চবির ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের।

১৯৭৩ সালের বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ অনুযায়ী পরিচালিত দেশের শীর্ষ ৪ স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি চবি।পাহাড় অরণ্যে ঘেরা আয়তনে দেশের সর্ববৃহৎ এ বিদ্যাপীঠ নানা কারনেই খবরের শিরোনাম হয়। দীর্ঘদিন ধরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নানা অনিয়ম, দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনাসহ উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতারের পদত্যাগের দাবিতে পরিচালিত নানা কর্মসূচি আর আন্দোলনের কারনে বছর জুড়েই আলোচনায় ছিল চবি।

গতবছরের ৩ নভেম্বর উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতারের দায়িত্বের মেয়াদ শেষ হলেও নতুন উপাচার্য নিয়োগ না হওয়ায় স্বপদে বহাল ছিলেন তিনি। নানা জল্পনা-কল্পনা শেষে মঙ্গলবার(১৯ মার্চ) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে নতুন উপাচার্য হিসেবে অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহেরের নাম প্রকাশ করা হয়। এতে অনুমিতভাবেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক- শিক্ষার্থীদের মাঝে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।

দায়িত্ব পাওয়ার পরপরই নব-নিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহেরের কাছে তার পরবর্তী পরিকল্পনা জানতে চাইলে তিনি সকালের সময়কে বলেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগের প্রজ্ঞাপন শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে আমার হাতে এসেছে। আমি আমার দায়িত্ব গ্রহনের পর পাঁচটি বিষয়ে জোর দিব। এগুলো হলো ১. প্রশাসনিক কাজে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা, ২. গবেষণা বৃদ্ধির উপর জোর দেওয়া, ৩.শিক্ষার্থীদের সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে আরও বেশি উদ্বুদ্ধ করা, ৪. শিক্ষা সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টির জন্য অবকাঠামোগত উন্নয়ন, ৫. বিশ্ববিদ্যালয়ের র‍্যাংকিং উন্নতির জন্য দেশি- বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে কো-অপারেশন ও কোলাবেরেশন বৃদ্ধি করা।

ইবিহো/এসএস

প্রশাসনিক কাজে স্বচ্ছতা নিশ্চিতের আশ্বাস চবির নবনিযুক্ত উপাচার্যের

রেফায়েত উল্যাহ রুপক

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের(চবি) ১৯তম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য এবং চবির ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের।

১৯৭৩ সালের বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ অনুযায়ী পরিচালিত দেশের শীর্ষ ৪ স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি চবি।পাহাড় অরণ্যে ঘেরা আয়তনে দেশের সর্ববৃহৎ এ বিদ্যাপীঠ নানা কারনেই খবরের শিরোনাম হয়। দীর্ঘদিন ধরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নানা অনিয়ম, দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনাসহ উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতারের পদত্যাগের দাবিতে পরিচালিত নানা কর্মসূচি আর আন্দোলনের কারনে বছর জুড়েই আলোচনায় ছিল চবি।

গতবছরের ৩ নভেম্বর উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতারের দায়িত্বের মেয়াদ শেষ হলেও নতুন উপাচার্য নিয়োগ না হওয়ায় স্বপদে বহাল ছিলেন তিনি। নানা জল্পনা-কল্পনা শেষে মঙ্গলবার(১৯ মার্চ) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে নতুন উপাচার্য হিসেবে অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহেরের নাম প্রকাশ করা হয়। এতে অনুমিতভাবেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক- শিক্ষার্থীদের মাঝে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।

দায়িত্ব পাওয়ার পরপরই নব-নিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহেরের কাছে তার পরবর্তী পরিকল্পনা জানতে চাইলে তিনি সকালের সময়কে বলেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগের প্রজ্ঞাপন শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে আমার হাতে এসেছে। আমি আমার দায়িত্ব গ্রহনের পর পাঁচটি বিষয়ে জোর দিব। এগুলো হলো ১. প্রশাসনিক কাজে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা, ২. গবেষণা বৃদ্ধির উপর জোর দেওয়া, ৩.শিক্ষার্থীদের সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে আরও বেশি উদ্বুদ্ধ করা, ৪. শিক্ষা সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টির জন্য অবকাঠামোগত উন্নয়ন, ৫. বিশ্ববিদ্যালয়ের র‍্যাংকিং উন্নতির জন্য দেশি- বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে কো-অপারেশন ও কোলাবেরেশন বৃদ্ধি করা।

ইবিহো/এসএস