প্রশ্ন ফাঁসের সুযোগ নেই, গুজব রটালে কঠোর শাস্তি: শিক্ষামন্ত্রী

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক
ছবি সংগৃহীত।

চলমান এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁসের সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেন, গুজব রটাতে পারে। আর গুজব রটিয়ে ধরা পড়লে কঠোর শাস্তি হবে।

২০২৩ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার প্রথম দিন রবিবার (৩০ এপ্রিল) রাজধানীর বাড্ডা হাইস্কুলে কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।

পরিদর্শনের সময় আরো উপস্থিত ছিলেন শিক্ষাউপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান,  মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের  মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ, ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান   অধ্যাপক তপন কুমার সরকার
প্রমুখ।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘প্রশ্ন ফাঁস নিয়ে গুজব রটানো রোধে সার্বক্ষণিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। যেখানেই কোনো ব্যত্যয় দেখা যাচ্ছে, কেউ গুজব ছড়াবার চেষ্টা করছে বা কিছু হচ্ছে, সেখানেই সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ’

আগামী বছর পরীক্ষার সময় এগোবে কিনা জানতে চাইলে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আগামী বছর পরীক্ষা এগিয়ে আনার চেষ্টা করবো। তবে যারা পরীক্ষা দেবে তারা পুরো প্রস্তুতির সময় পেয়েছে কিনা তা দেখা হবে।  সারাদেশের শিক্ষকদের একটি মতামত নেওয়া হবে। তারা কোন সময়ের মধ্যে সিলেবাস শেষ করতে পারবেন। শুধু তো তাড়াহুড়া করে শেষ করলে হবে না। স্বস্তিতে শেষ করতে হবে। শিক্ষকদের মতামত নিয়ে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’

শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘গত বছর আমরা পরীক্ষা এগিয়ে আনতে পারতাম, কিন্তু বন্যার কারণে আমাদের পেছাতে হয়েছে। এইবার আমরা গত বছরের থেকে অনেক এগিয়ে নিয়ে এসেছি। সামনের বছর চেষ্টা করবো, স্বাভাবিকের যত কাছাকাছি যাওয়া যায়।’

প্রশ্নপত্রে ভুলের বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘ভুলভ্রান্ত্রি যেটা সেটাই তো ভুলই। গতবার যে কয়েকটি জায়গায় যে কয়েকটি ভুল হয়েছে তাদের কড়া মাশুল দিতে হয়েছে। যারা দায়িত্বে থাকেন, তাদের যাতে ভুল না হয়, সেদিকে যেন সচেতন থাকেন।

ইবিহো/এসএস

প্রশ্ন ফাঁসের সুযোগ নেই, গুজব রটালে কঠোর শাস্তি: শিক্ষামন্ত্রী

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক
ছবি সংগৃহীত।

চলমান এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁসের সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেন, গুজব রটাতে পারে। আর গুজব রটিয়ে ধরা পড়লে কঠোর শাস্তি হবে।

২০২৩ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার প্রথম দিন রবিবার (৩০ এপ্রিল) রাজধানীর বাড্ডা হাইস্কুলে কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।

পরিদর্শনের সময় আরো উপস্থিত ছিলেন শিক্ষাউপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান,  মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের  মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ, ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান   অধ্যাপক তপন কুমার সরকার
প্রমুখ।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘প্রশ্ন ফাঁস নিয়ে গুজব রটানো রোধে সার্বক্ষণিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। যেখানেই কোনো ব্যত্যয় দেখা যাচ্ছে, কেউ গুজব ছড়াবার চেষ্টা করছে বা কিছু হচ্ছে, সেখানেই সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ’

আগামী বছর পরীক্ষার সময় এগোবে কিনা জানতে চাইলে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আগামী বছর পরীক্ষা এগিয়ে আনার চেষ্টা করবো। তবে যারা পরীক্ষা দেবে তারা পুরো প্রস্তুতির সময় পেয়েছে কিনা তা দেখা হবে।  সারাদেশের শিক্ষকদের একটি মতামত নেওয়া হবে। তারা কোন সময়ের মধ্যে সিলেবাস শেষ করতে পারবেন। শুধু তো তাড়াহুড়া করে শেষ করলে হবে না। স্বস্তিতে শেষ করতে হবে। শিক্ষকদের মতামত নিয়ে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’

শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘গত বছর আমরা পরীক্ষা এগিয়ে আনতে পারতাম, কিন্তু বন্যার কারণে আমাদের পেছাতে হয়েছে। এইবার আমরা গত বছরের থেকে অনেক এগিয়ে নিয়ে এসেছি। সামনের বছর চেষ্টা করবো, স্বাভাবিকের যত কাছাকাছি যাওয়া যায়।’

প্রশ্নপত্রে ভুলের বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘ভুলভ্রান্ত্রি যেটা সেটাই তো ভুলই। গতবার যে কয়েকটি জায়গায় যে কয়েকটি ভুল হয়েছে তাদের কড়া মাশুল দিতে হয়েছে। যারা দায়িত্বে থাকেন, তাদের যাতে ভুল না হয়, সেদিকে যেন সচেতন থাকেন।

ইবিহো/এসএস