চবিতে আলোচনা

বঙ্গবন্ধুর ‘জুলিও কুরি’ পদকপ্রাপ্তির ৫০ বছর 

রেফায়েত উল্যাহ রুপক

বঙ্গবন্ধুর ‘জুলিও কুরি’ পদকপ্রাপ্তির সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে চবিতে আলোচনা হয়েছে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদকপ্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ২৩ মে বেলা ২টা ৩০ মিনিটে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উদ্যোগে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক বেনু কুমার দে।

উপাচার্য তাঁর বক্তব্যের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু সারা বিশ্বের নির্যাতিত-নিপীড়িত গণমানুষের এক মহান নেতা। এ মহাপুরুষ আমৃত্যু শোষিত-বঞ্চিত, নির্যাতিত-নিপীড়িত গণমানুষের কল্যাণে কাজ করে গেছেন। বঙ্গবন্ধু ছিলেন অত্যাচারীর বিরুদ্ধে এক লড়াকু সৈনিক।

তিনি আরও বলেন, ‘১৯৭৩ সালের ২৩ মে বিশ্ব শান্তি পরিষদের উদ্যোগে ঢাকায় অনুষ্ঠিত ‘আসিয়ান পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি কনফারেন্স’ এর দ্বিতীয় দিনে জাতীয় সংসদের উত্তর প্লাজার উন্মুক্ত চত্বরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিশ্ব শান্তি পরিষদের তৎকালীন মহাসচিব রমেশচন্দ্র বঙ্গবন্ধুকে ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদক পরিয়ে দেন। জাতির পিতার এ পদকপ্রাপ্তি বাঙালি জাতিকে বিশ্বের বুকে এক অনন্য উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করেছে।

ইবিহো/এসএস

চবিতে আলোচনা

বঙ্গবন্ধুর ‘জুলিও কুরি’ পদকপ্রাপ্তির ৫০ বছর 

রেফায়েত উল্যাহ রুপক

বঙ্গবন্ধুর ‘জুলিও কুরি’ পদকপ্রাপ্তির সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে চবিতে আলোচনা হয়েছে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদকপ্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ২৩ মে বেলা ২টা ৩০ মিনিটে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উদ্যোগে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক বেনু কুমার দে।

উপাচার্য তাঁর বক্তব্যের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু সারা বিশ্বের নির্যাতিত-নিপীড়িত গণমানুষের এক মহান নেতা। এ মহাপুরুষ আমৃত্যু শোষিত-বঞ্চিত, নির্যাতিত-নিপীড়িত গণমানুষের কল্যাণে কাজ করে গেছেন। বঙ্গবন্ধু ছিলেন অত্যাচারীর বিরুদ্ধে এক লড়াকু সৈনিক।

তিনি আরও বলেন, ‘১৯৭৩ সালের ২৩ মে বিশ্ব শান্তি পরিষদের উদ্যোগে ঢাকায় অনুষ্ঠিত ‘আসিয়ান পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি কনফারেন্স’ এর দ্বিতীয় দিনে জাতীয় সংসদের উত্তর প্লাজার উন্মুক্ত চত্বরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিশ্ব শান্তি পরিষদের তৎকালীন মহাসচিব রমেশচন্দ্র বঙ্গবন্ধুকে ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদক পরিয়ে দেন। জাতির পিতার এ পদকপ্রাপ্তি বাঙালি জাতিকে বিশ্বের বুকে এক অনন্য উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করেছে।

ইবিহো/এসএস