বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ছিল আলোর পথে যাত্রা: জাবি উপাচার্য

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক
বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল উন্মোচন করা হচ্ছে।

ঐতিহাসিক ১০ জানুয়ারি, স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের প্রবেশ দ্বারে  বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল উন্মোচন করা হয়েছে।

সকাল দশটায় প্রধান অতিথি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম ম্যুরাল উন্মোচনকালে জাতির পিতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এসময় তিনি বলেন, ১৯৭২ সালের এ দিনে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ছিল আলোর পথে যাত্রা। স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে অর্জিত হয়েছে। তাই বাঙালির হৃদয়ে বঙ্গবন্ধু চির অম্লান হয়ে আছেন।

বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল উন্মোচন করা হচ্ছে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. তপোধীর ভট্টাচার্য বলেন বঙ্গবন্ধু শুধু বাংলাদেশের জনগণের মধ্যেই নন, তিনি সকল বাংলা ভাষাভাষি মানুষের অক্ষয় প্রেরণার উৎস হয়ে আছেন। বঙ্গবন্ধু তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. রাশেদা আখতার, ছাত্রলীগ জাবি শাখার সভাপতি আক্তারুজ্জামান সোহেল, সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান লিটন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে ভারতের উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. নিখিলেশ রায় এবং কলকাতার বিদ্যানগর কলেজের অধ্যাপক ড. বনানী চক্রবর্তী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল উন্মোচনের পর জহির রায়হান মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের আয়োজনে এক আলোচনা সভায় অধ্যাপক ড. তপোধীর ভট্টাচার্য বঙ্গবন্ধুর ওপর বক্তৃতা করেন।

এমবিএইচ/এসএস

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ছিল আলোর পথে যাত্রা: জাবি উপাচার্য

শিক্ষা-শিক্ষাঙ্গন ডেস্ক
বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল উন্মোচন করা হচ্ছে।

ঐতিহাসিক ১০ জানুয়ারি, স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের প্রবেশ দ্বারে  বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল উন্মোচন করা হয়েছে।

সকাল দশটায় প্রধান অতিথি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম ম্যুরাল উন্মোচনকালে জাতির পিতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এসময় তিনি বলেন, ১৯৭২ সালের এ দিনে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ছিল আলোর পথে যাত্রা। স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে অর্জিত হয়েছে। তাই বাঙালির হৃদয়ে বঙ্গবন্ধু চির অম্লান হয়ে আছেন।

বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল উন্মোচন করা হচ্ছে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. তপোধীর ভট্টাচার্য বলেন বঙ্গবন্ধু শুধু বাংলাদেশের জনগণের মধ্যেই নন, তিনি সকল বাংলা ভাষাভাষি মানুষের অক্ষয় প্রেরণার উৎস হয়ে আছেন। বঙ্গবন্ধু তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. রাশেদা আখতার, ছাত্রলীগ জাবি শাখার সভাপতি আক্তারুজ্জামান সোহেল, সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান লিটন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে ভারতের উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. নিখিলেশ রায় এবং কলকাতার বিদ্যানগর কলেজের অধ্যাপক ড. বনানী চক্রবর্তী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল উন্মোচনের পর জহির রায়হান মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের আয়োজনে এক আলোচনা সভায় অধ্যাপক ড. তপোধীর ভট্টাচার্য বঙ্গবন্ধুর ওপর বক্তৃতা করেন।

এমবিএইচ/এসএস