বর্ণাঢ্য আয়োজনে জবিতে সরস্বতী পূজা উদযাপন

জবি সংবাদদাতা

পূজা মন্ডপ। ছবি: জনকণ্ঠ।

ব্যাপক উৎসাহ, উদ্দীপনা ও যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) ৩৪টি বিভাগ, ২টি ইনস্টিটিউট এবং শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছাত্রী হলের পূজা মন্ডপে সরস্বতী পূজা পালিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) সকাল থেকেই সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ধরনের নতুন পোশাকে নিজেদের বিভাগের পূজা মন্ডপে আসতে থাকে। তরণীদের পরনে শাড়ি আর তরুণদের পাঞ্জাবি পায়জামা পরিহিত দেখা যায়।

জবি কেন্দ্রীয় পূজা উদযাপন পরিষদের উদ্যোগে এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সহযোগিতায় পূজার আয়োজন করা হয়। এবার বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল এবং পোগোজ ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজসহ (আইইআর, জবি) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ৩৭টি পূজামন্ডপে পূজা অনুষ্ঠিত হয়।

জবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক এবং কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ পূজামন্ডপসমূহ পরিদর্শন করেন।

সরস্বতী পূজা উপলক্ষে ক্যাম্পাসের নানা অংশ জুড়ে আঁকা হয়েছে বর্ণিল রঙের আলপনা। শান্ত চত্বর থেকে রফিক ভবনের সামনের অংশ, শহীদ মিনারের অগ্রভাগে, সামাজিক বিজ্ঞান ভবনের আশপাশের জায়গাসহ বিভিন্ন অংশ জুড়ে সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসকে ফুটিয়ে তুলেছে রং তুলির আবাহে। পূজা উপলক্ষে গত কয়েকদিন ধরে চলে নির্ঘুম আয়োজন। অপরূপ আলোক সজ্জায় সজ্জিত করা হয় প্রতিটি মন্ডপকে।

বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) ভোর হতেই হিন্দুধর্মালম্বী হাজারো বিদ্যান্বেষীর ভিড় জমে ক্যাম্পাসে ও বিভিন্ন বিভাগের পূজা মন্ডপ ঘিরে। দর্শন বিভাগ, ইংরেজি, অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজ বিজ্ঞান, সমাজ কর্ম, বাংলা, ইতিহাস, ম্যানেজমেন্ট, একাউন্টিং, আইন, শিক্ষা ও গবেষণা, গণিত, পরিসংখ্যান, পদার্থ, প্রাণীবিজ্ঞান, ভূগোল ও পরিবেশ, চারুকলা, নাট্যকলা, সংগীত বিভাগ ও শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলসহ ৩৭টি পূজোমন্ডপে ভোর থেকে পূজার্চনা শুরু হয়।

ধর্মীয় বিধান অনুসারে মাঘ মাসের শুক্লপঞ্চমী তিথিতে সাদা রাজহাঁসে চড়ে বিদ্যা ও জ্ঞানের দেবী সরস্বতী পৃথিবীতে আসেন। দেবী সরস্বতীর প্রতিমাতে অঞ্জলী প্রদানসহ নাচগানের মধ্যদিয়ে এই পূজা পালিত হচ্ছে। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের পাশাপাশি সব ধর্মের মানুষ এই উৎসবে অংশগ্রহণ করায় তা হয়ে উঠেছে আরো বেশি উপভোগ্য। শিক্ষার্থীরা ছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণি পেশার শত শত মানুষের পূজায় উপস্থিতি ছিল লক্ষ্যণীয়। পরিবার-পরিজন নিয়েও অনেকে বেরিয়েছেন পূজা দেখতে। সব মিলিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশের অবতারণা ঘটে পুরো জবি ক্যাম্পাস জুড়ে।

বর্ণাঢ্য আয়োজনে জবিতে সরস্বতী পূজা উদযাপন

জবি সংবাদদাতা

পূজা মন্ডপ। ছবি: জনকণ্ঠ।

ব্যাপক উৎসাহ, উদ্দীপনা ও যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) ৩৪টি বিভাগ, ২টি ইনস্টিটিউট এবং শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছাত্রী হলের পূজা মন্ডপে সরস্বতী পূজা পালিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) সকাল থেকেই সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ধরনের নতুন পোশাকে নিজেদের বিভাগের পূজা মন্ডপে আসতে থাকে। তরণীদের পরনে শাড়ি আর তরুণদের পাঞ্জাবি পায়জামা পরিহিত দেখা যায়।

জবি কেন্দ্রীয় পূজা উদযাপন পরিষদের উদ্যোগে এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সহযোগিতায় পূজার আয়োজন করা হয়। এবার বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল এবং পোগোজ ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজসহ (আইইআর, জবি) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ৩৭টি পূজামন্ডপে পূজা অনুষ্ঠিত হয়।

জবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক এবং কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ পূজামন্ডপসমূহ পরিদর্শন করেন।

সরস্বতী পূজা উপলক্ষে ক্যাম্পাসের নানা অংশ জুড়ে আঁকা হয়েছে বর্ণিল রঙের আলপনা। শান্ত চত্বর থেকে রফিক ভবনের সামনের অংশ, শহীদ মিনারের অগ্রভাগে, সামাজিক বিজ্ঞান ভবনের আশপাশের জায়গাসহ বিভিন্ন অংশ জুড়ে সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসকে ফুটিয়ে তুলেছে রং তুলির আবাহে। পূজা উপলক্ষে গত কয়েকদিন ধরে চলে নির্ঘুম আয়োজন। অপরূপ আলোক সজ্জায় সজ্জিত করা হয় প্রতিটি মন্ডপকে।

বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) ভোর হতেই হিন্দুধর্মালম্বী হাজারো বিদ্যান্বেষীর ভিড় জমে ক্যাম্পাসে ও বিভিন্ন বিভাগের পূজা মন্ডপ ঘিরে। দর্শন বিভাগ, ইংরেজি, অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজ বিজ্ঞান, সমাজ কর্ম, বাংলা, ইতিহাস, ম্যানেজমেন্ট, একাউন্টিং, আইন, শিক্ষা ও গবেষণা, গণিত, পরিসংখ্যান, পদার্থ, প্রাণীবিজ্ঞান, ভূগোল ও পরিবেশ, চারুকলা, নাট্যকলা, সংগীত বিভাগ ও শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলসহ ৩৭টি পূজোমন্ডপে ভোর থেকে পূজার্চনা শুরু হয়।

ধর্মীয় বিধান অনুসারে মাঘ মাসের শুক্লপঞ্চমী তিথিতে সাদা রাজহাঁসে চড়ে বিদ্যা ও জ্ঞানের দেবী সরস্বতী পৃথিবীতে আসেন। দেবী সরস্বতীর প্রতিমাতে অঞ্জলী প্রদানসহ নাচগানের মধ্যদিয়ে এই পূজা পালিত হচ্ছে। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের পাশাপাশি সব ধর্মের মানুষ এই উৎসবে অংশগ্রহণ করায় তা হয়ে উঠেছে আরো বেশি উপভোগ্য। শিক্ষার্থীরা ছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণি পেশার শত শত মানুষের পূজায় উপস্থিতি ছিল লক্ষ্যণীয়। পরিবার-পরিজন নিয়েও অনেকে বেরিয়েছেন পূজা দেখতে। সব মিলিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশের অবতারণা ঘটে পুরো জবি ক্যাম্পাস জুড়ে।