বাঁচতে চান ঢাবি শিক্ষার্থী মুশফিক

শাহীন আলম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মুশফিকুর রহমান। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র মুশফিকুর রহিম বাঁচতে চায়। পিতৃহীন নিন্মমধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান মুশফিকুর রহমানের দুটি কিডনি নষ্ট হয়ে গেছে। এখন ধীরে ধীরে শরীর অকেজো হতে বসেছে। তার বাঁচার আকুতি কিন্তু অর্থের অভাবে চিকিৎসা করতে পারছেনা তার পরিবার।

গত ৩১ মে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে মুশফিকের উভয় কিডনি বিকল হিসেবে ধরা পড়ে। দীর্ঘদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি থাকার পর বর্তমানে আত্মীয়ের বাসায় আছেন ঐ শিক্ষার্থী। প্রতি সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ডায়ালাইসিস করতে হয় তার।এতে করে বিপুল অর্থের যোগান দিতে হিমশিম অবস্থায় পড়তে হচ্ছে পরিবারটির।
চিকিৎসকরা বলেছেন, মুশফিকের দ্রুত কিডনি প্রতিস্থাপন করা প্রয়োজন। কিন্তু কিডনি প্রতিস্থাপন ও চিকিৎসা বাবদ দরকার প্রায় ৩৫ লাখ টাকা। এ ব্যয় বহন করা মুশফিকের পরিবারের পক্ষে সম্ভব নয়। তাই তাকে বাঁচাতে সমাজের হৃদয়বান ও দানশীল ব্যক্তিদের কাছে আর্থিক সহায়তা চেয়েছেন মুশফিকের পরিবার ও বন্ধুরা।

মুশফিকের বড় ভাই তাফসির বলেন, মুশফিকের দুইটি কিডনি বিকল হয়ে যাওয়ায় ডাক্তার তাকে ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করাতে বলেন। এখন আমরা গ্রামে এসেছি পাসপোর্ট ও ভিসা করার জন্য। টাকার ব্যবস্থা হয়ে গেলে আমরা দ্রুতই চিকিৎসার জন্য ভারতে চলে যাবো। আমাদের বাবা না থাকায় আমরা টিউশনি করিয়ে, আত্মীয় স্বজনদের সাহায্য ও বাবার রেখে যাওয়া কিছু সম্পদের উপর নির্ভরশীল ছিলাম। আমাদের আর্থিক অবস্থা ভালো না হওয়ায় মুশফিকের চিকিৎসার জন্য ৩৫ লাখ টাকা জোগাড় করা অনেকটা অসম্ভব। যদি আত্মীয়রা বা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুশফিকের শুভাকাঙ্ক্ষীরা তার চিকিৎসার জন্য সহযোগিতা করেন তাহলে হয়তো আমার ভাই সুস্থ হয়ে উঠবে।

ইবিহো/এসএস

বাঁচতে চান ঢাবি শিক্ষার্থী মুশফিক

শাহীন আলম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মুশফিকুর রহমান। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র মুশফিকুর রহিম বাঁচতে চায়। পিতৃহীন নিন্মমধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান মুশফিকুর রহমানের দুটি কিডনি নষ্ট হয়ে গেছে। এখন ধীরে ধীরে শরীর অকেজো হতে বসেছে। তার বাঁচার আকুতি কিন্তু অর্থের অভাবে চিকিৎসা করতে পারছেনা তার পরিবার।

গত ৩১ মে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে মুশফিকের উভয় কিডনি বিকল হিসেবে ধরা পড়ে। দীর্ঘদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি থাকার পর বর্তমানে আত্মীয়ের বাসায় আছেন ঐ শিক্ষার্থী। প্রতি সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ডায়ালাইসিস করতে হয় তার।এতে করে বিপুল অর্থের যোগান দিতে হিমশিম অবস্থায় পড়তে হচ্ছে পরিবারটির।
চিকিৎসকরা বলেছেন, মুশফিকের দ্রুত কিডনি প্রতিস্থাপন করা প্রয়োজন। কিন্তু কিডনি প্রতিস্থাপন ও চিকিৎসা বাবদ দরকার প্রায় ৩৫ লাখ টাকা। এ ব্যয় বহন করা মুশফিকের পরিবারের পক্ষে সম্ভব নয়। তাই তাকে বাঁচাতে সমাজের হৃদয়বান ও দানশীল ব্যক্তিদের কাছে আর্থিক সহায়তা চেয়েছেন মুশফিকের পরিবার ও বন্ধুরা।

মুশফিকের বড় ভাই তাফসির বলেন, মুশফিকের দুইটি কিডনি বিকল হয়ে যাওয়ায় ডাক্তার তাকে ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করাতে বলেন। এখন আমরা গ্রামে এসেছি পাসপোর্ট ও ভিসা করার জন্য। টাকার ব্যবস্থা হয়ে গেলে আমরা দ্রুতই চিকিৎসার জন্য ভারতে চলে যাবো। আমাদের বাবা না থাকায় আমরা টিউশনি করিয়ে, আত্মীয় স্বজনদের সাহায্য ও বাবার রেখে যাওয়া কিছু সম্পদের উপর নির্ভরশীল ছিলাম। আমাদের আর্থিক অবস্থা ভালো না হওয়ায় মুশফিকের চিকিৎসার জন্য ৩৫ লাখ টাকা জোগাড় করা অনেকটা অসম্ভব। যদি আত্মীয়রা বা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুশফিকের শুভাকাঙ্ক্ষীরা তার চিকিৎসার জন্য সহযোগিতা করেন তাহলে হয়তো আমার ভাই সুস্থ হয়ে উঠবে।

ইবিহো/এসএস