বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ পাচ্ছেন চবির ২১৫ শিক্ষার্থী

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

ছবি : সংগৃহীত

২০২২-২৩ অর্থবছরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ১৯টি বিভাগের মোট ২১৫ জন শিক্ষার্থী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ পাচ্ছেন। যা চবির ইতিহাসে সর্বোচ্চসংখ্যক। গত অর্থবছরে যার সর্বমোট সংখ্যা ছিল ১৫১।

জানা গেছে, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত এবং গবেষণারত মাস্টার্স, এমফিল, পিএইচডি এবং পোস্ট-ডক্টরাল পর্যায়ের গবেষণায় উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য এই অনুদান পাচ্ছেন তারা। এবারে রসায়ন বিভাগ থেকে সর্বোচ্চ ৩৬জন মনোনীত হয়েছেন। মনোনীত সবাই গবেষণার জন্য চুয়ান্ন হাজার টাকা করে বরাদ্দ পাবেন। এটি শিক্ষার্থীদের গবেষণায় উদ্বুদ্ধ করতে এবং টেকসই উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

এ ছাড়াও মেরিন সায়েন্স বিভাগ থেকে ১৯ জন, ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগ থেকে ১৮ জন, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ থেকে ১৬ জন, ফার্মেসি বিভাগ থেকে ১৫ জন, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগ থেকে ১৩ জন, ফলিত রসায়ন অ্যান্ড কেমিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে ১২ জন, পরিবেশবিদ্যা বিভাগ থেকে ১২ জন, ফরেস্ট্রি বিভাগ থেকে ১২ জন, মাইক্রোবায়োলজি বিভাগ থেকে ১১ জন, ফিশারিজ বিভাগ থেকে ১০ জন, বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিক্যুলার বায়োলজি বিভাগ থেকে ৯ জন, বোটানি বিভাগ থেকে ৮ জন, পদার্থবিদ্যা বিভাগ থেকে ৮ জন, গণিত বিভাগ থেকে ৬ জন, পরিসংখ্যান বিভাগ থেকে ৫ জন, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে ২ জন, সাইকোলজি বিভাগ থেকে ২ জন ও মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২ জন এ ফেলোশিপ পাবেন।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ গবেষণা অনুদানগুলোর একটি এই ফেলোশিপ। মোট তিনটি গ্রুপে এই ফেলোশিপ প্রদান করা হয়- ১. ভৌত, জৈব ও অজৈববিজ্ঞান, প্রকৌশল ও পরিবেশবিজ্ঞান, নবায়নযোগ্য শক্তিবিজ্ঞান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ন্যানোটেকনোলজি লাগসই প্রযুক্তি ২. জীববিজ্ঞান ও চিকিৎসাবিজ্ঞান এবং ৩. খাদ্য ও কৃষিবিজ্ঞান।

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় রিচার্স অ্যান্ড হায়ার এডুকেশন সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ শরীফ বলেন, শিক্ষার্থীদের মাঝে এ ধরনের ফেলোশিপগুলো জনপ্রিয় করে তোলা ও তারা যেন গবেষণা কাজে বেশি অংশগ্রহণ করে আমরা সে লক্ষ্যে কাজ করছি এবং আলহামদুলিল্লাহ আমরা অনেকটাই সফল।

তিনি আরও বলেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে সর্বাধিক শিক্ষার্থী ফেলোশিপ পেয়েছে। আমার চেষ্টা থাকবে পরবর্তী বছর যেন সংখ্যাটা আরও বৃদ্ধি পায়। আমাদের দেখাদেখি অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও আমাদের মতো উদ্যোগ হাতে নিয়েছে। গবেষণা কাজে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের নিয়ে আমরা এভাবে কাজ করে যেতে চাই।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ পাচ্ছেন চবির ২১৫ শিক্ষার্থী

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

ছবি : সংগৃহীত

২০২২-২৩ অর্থবছরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ১৯টি বিভাগের মোট ২১৫ জন শিক্ষার্থী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ পাচ্ছেন। যা চবির ইতিহাসে সর্বোচ্চসংখ্যক। গত অর্থবছরে যার সর্বমোট সংখ্যা ছিল ১৫১।

জানা গেছে, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত এবং গবেষণারত মাস্টার্স, এমফিল, পিএইচডি এবং পোস্ট-ডক্টরাল পর্যায়ের গবেষণায় উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য এই অনুদান পাচ্ছেন তারা। এবারে রসায়ন বিভাগ থেকে সর্বোচ্চ ৩৬জন মনোনীত হয়েছেন। মনোনীত সবাই গবেষণার জন্য চুয়ান্ন হাজার টাকা করে বরাদ্দ পাবেন। এটি শিক্ষার্থীদের গবেষণায় উদ্বুদ্ধ করতে এবং টেকসই উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

এ ছাড়াও মেরিন সায়েন্স বিভাগ থেকে ১৯ জন, ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগ থেকে ১৮ জন, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ থেকে ১৬ জন, ফার্মেসি বিভাগ থেকে ১৫ জন, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগ থেকে ১৩ জন, ফলিত রসায়ন অ্যান্ড কেমিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে ১২ জন, পরিবেশবিদ্যা বিভাগ থেকে ১২ জন, ফরেস্ট্রি বিভাগ থেকে ১২ জন, মাইক্রোবায়োলজি বিভাগ থেকে ১১ জন, ফিশারিজ বিভাগ থেকে ১০ জন, বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিক্যুলার বায়োলজি বিভাগ থেকে ৯ জন, বোটানি বিভাগ থেকে ৮ জন, পদার্থবিদ্যা বিভাগ থেকে ৮ জন, গণিত বিভাগ থেকে ৬ জন, পরিসংখ্যান বিভাগ থেকে ৫ জন, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে ২ জন, সাইকোলজি বিভাগ থেকে ২ জন ও মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২ জন এ ফেলোশিপ পাবেন।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ গবেষণা অনুদানগুলোর একটি এই ফেলোশিপ। মোট তিনটি গ্রুপে এই ফেলোশিপ প্রদান করা হয়- ১. ভৌত, জৈব ও অজৈববিজ্ঞান, প্রকৌশল ও পরিবেশবিজ্ঞান, নবায়নযোগ্য শক্তিবিজ্ঞান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ন্যানোটেকনোলজি লাগসই প্রযুক্তি ২. জীববিজ্ঞান ও চিকিৎসাবিজ্ঞান এবং ৩. খাদ্য ও কৃষিবিজ্ঞান।

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় রিচার্স অ্যান্ড হায়ার এডুকেশন সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ শরীফ বলেন, শিক্ষার্থীদের মাঝে এ ধরনের ফেলোশিপগুলো জনপ্রিয় করে তোলা ও তারা যেন গবেষণা কাজে বেশি অংশগ্রহণ করে আমরা সে লক্ষ্যে কাজ করছি এবং আলহামদুলিল্লাহ আমরা অনেকটাই সফল।

তিনি আরও বলেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে সর্বাধিক শিক্ষার্থী ফেলোশিপ পেয়েছে। আমার চেষ্টা থাকবে পরবর্তী বছর যেন সংখ্যাটা আরও বৃদ্ধি পায়। আমাদের দেখাদেখি অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও আমাদের মতো উদ্যোগ হাতে নিয়েছে। গবেষণা কাজে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের নিয়ে আমরা এভাবে কাজ করে যেতে চাই।