বিদেশের সেরা ৫টি সরকারি বৃত্তি

বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জনের আগ্রহ কমবেশি সব শিক্ষার্থীর মাঝেই থাকে। কিন্তু বিদেশের পড়াশোনা ও জীবনযাত্রা বেশ ব্যয়বহুল হওয়ায় অনেকের স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যায়।

উচ্চশিক্ষা অর্জনে এই বিশাল প্রতিবন্ধকতা দূর করে মেধাবী শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় উৎসাহিত করতে বিশ্বের অনেক দেশ সরকারিভাবে বৃত্তি দিয়ে থাকে। প্রতিবছর ডিসেম্বর-ফেব্রুয়ারির মধ্যে বেশির ভাগ স্কলারশিপের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এসব বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়ে থাকে।

সাধারণত স্নাতক, স্নাতকোত্তর, পিএইচডি—তিন স্তরেই এ বৃত্তিগুলো দেওয়া হয়।যেকোনো সরকারি বৃত্তির আবেদনের জন্য প্রয়োজন মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের ট্রান্সক্রিপ্ট, পাসপোর্ট, ভালো আইইএলটিএস স্কোর, সহশিক্ষা কার্যক্রমের সার্টিফিকেট, শিক্ষকের রেকমেন্ডেশন লেটার এবং মোটিভেশনাল লেটার বা স্টেটমেন্ট অব পারপাস। যাঁরা স্নাতকোত্তর পড়তে আসবেন স্বভাবতই তাঁদের স্নাতকের ফলাফলও চাওয়া হবে।

পিএইচডি করতে আগ্রহী ব্যক্তিদের জন্য উপর্যুক্ত সবকিছুর সঙ্গে খুব গুরুত্বপূর্ণ আরেকটি ডকুমেন্ট হলো রিসার্চ প্রপোজাল। এ ছাড়া দেশভেদে আবেদন সম্পন্ন করার জন্য অতিরিক্ত কাগজপত্র যেমন পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট, মেডিকেল সার্টিফিকেট ইত্যাদি লাগতে পারে। তাই আবেদনের আগে সংশ্লিষ্ট স্কলারশিপের বিজ্ঞপ্তি ভালো করে পড়ে নিতে হবে।

সরকারি বৃত্তির সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে পড়াশোনার সম্পূর্ণ খরচ সংশ্লিষ্ট দেশের সরকার বহন করে থাকে। এ ছাড়া নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের থাকা-খাওয়ার খরচ এবং মাসিক ভাতা দিয়ে থাকে। আছে স্বাস্থ্যবিমা ও খণ্ডকালীন চাকরির সুযোগ। অন্যান্য স্কলারশিপ থেকে সরকারি বৃত্তির সুযোগ-সুবিধা অনেকাংশে বেশি বলেই বৃত্তি পাওয়ার জন্য প্রতিযোগিতাটাও হয় একটু বেশি। আগ্রহীদের জন্য থাকছে বিশ্বসেরা ৫টি সরকারি বৃত্তির তালিকা।

মেক্সট (মনবুকাগাকুশো) স্কলারশিপ
জাপান সরকারের শিক্ষা, সংস্কৃতি, ক্রীড়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় কর্তৃক দেওয়া মেক্সট স্কলারশিপ বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় বৃত্তিগুলোর  একটি। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা দুইভাবে এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। প্রথমটি হলো জাপান দূতাবাসের সুপারিশপ্রাপ্ত হয়ে। এই প্রক্রিয়ার আবেদন বিজ্ঞপ্তি শুরু হয় এপ্রিল-মে মাসে এবং শিক্ষার্থীকে সরাসরি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে আবেদনপত্র জমা দিতে হয়। মন্ত্রণালয় থেকে যাচাই-বাছাই করে একটি প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করা হয়। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের জাপান দূতাবাসে একটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা এবং সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করতে হয়। উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মেক্সট বৃত্তি প্রদান করা হয়। অন্যদিকে দ্বিতীয় প্রক্রিয়া, অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয়ের সুপারিশের মাধ্যমে বৃত্তি পাওয়া অপেক্ষাকৃত সহজ। সাধারণত অক্টোবরে আবেদন-প্রক্রিয়া শুরু হয়। এই নিয়মে শিক্ষার্থীরা নিজেদের পছন্দমতো বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করার সঙ্গেই মেক্সট বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারে। অবশ্যই আগে দেখে নিতে হবে পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয় মেক্সট প্রদান করে থাকে কি না।
ওয়েবসাইট: https://www. bd. emb-japan. go. jp/itpr_en /scholarshipnotice. html

স্টাইপেন্ডিয়াম হাঙ্গেরিকাম স্কলারশিপ
প্রতিবছর নভেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত এই স্কলারশিপের আবেদন-প্রক্রিয়া কার্যকর থাকে। প্রথম পর্যায়ে প্রাপ্ত আবেদনপত্র বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় যাচাই করে একটি প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করে। এই লিস্টে উত্তীর্ণ সবাইকে একটি ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়। জুলাই মাসে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হয়।
ওয়েবসাইট: https://stipendiumhungaricum. hu/

তুর্কিয়ে বুরসলারি স্কলারশিপ 
তুরস্ক সরকার বিশ্বব্যাপী ৫ হাজারের অধিক শিক্ষার্থীকে এই বৃত্তি দিয়ে থাকে। বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর প্রায় ৫০ জন শিক্ষার্থী এই বৃত্তি পেয়ে থাকেন। আকর্ষণীয় সুযোগ-সুবিধার জন্য এই বৃত্তির জনপ্রিয়তাও শিক্ষার্থীদের মধ্যে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বৃত্তির অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের স্ক্যান কপি জমা দিয়ে সহজেই আবেদন-প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যায়। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে চলতে থাকে প্রাথমিক আবেদনের প্রক্রিয়া। প্রাথমিক বাছাইয়ে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের জুন-জুলাই মাসে লিখিত পরীক্ষা এবং সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করতে ডাকা হয়। চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের তালিকা আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে প্রকাশ করা হয়। ওয়েবসাইট: https://www. turkiyeburslari. gov. tr/

আইসিসিআর স্কলারশিপ
সম্প্রতি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের কাছে ভারত সরকার কর্তৃক প্রদত্ত আইসিসিআর স্কলারশিপ অন্যতম জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। প্রতিবছর নভেম্বর-জানুয়ারির মধ্যে এই বৃত্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়ে থাকে। বৃত্তির সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া অনলাইনেই সম্পন্ন করা যায়। অন্যান্য স্কলারশিপের মতো এখানেও প্রাথমিক বাছাইয়ের পর একটি লিখিত এবং একটি মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ থেকে চূড়ান্তভাবে ২০০ জনকে এই বৃত্তি দেওয়া হয়। ওয়েবসাইট: https://a2 ascholarships. iccr. gov. in/

চাইনিজ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ
ফুল ফান্ডেড স্কলারশিপ হওয়ায় আমাদের দেশের শিক্ষার্থীদের মাঝে চীনে মেডিকেল কলেজে পড়তে আসার আগ্রহ প্রবল। মেক্সটের মতো চাইনিজ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের আবেদনও দুটি প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করা যায়। এই বৃত্তির আবেদন শুরু হয় জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাস থেকে এবং তা চলতে থাকে জুন-জুলাই মাস পর্যন্ত। ওয়েবসাইট: https:// studyinchina. csc. edu. cn/

অনুবাদ: ওয়াসিমা নূর ইকরা

বিদেশের সেরা ৫টি সরকারি বৃত্তি

বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জনের আগ্রহ কমবেশি সব শিক্ষার্থীর মাঝেই থাকে। কিন্তু বিদেশের পড়াশোনা ও জীবনযাত্রা বেশ ব্যয়বহুল হওয়ায় অনেকের স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যায়।

উচ্চশিক্ষা অর্জনে এই বিশাল প্রতিবন্ধকতা দূর করে মেধাবী শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় উৎসাহিত করতে বিশ্বের অনেক দেশ সরকারিভাবে বৃত্তি দিয়ে থাকে। প্রতিবছর ডিসেম্বর-ফেব্রুয়ারির মধ্যে বেশির ভাগ স্কলারশিপের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এসব বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়ে থাকে।

সাধারণত স্নাতক, স্নাতকোত্তর, পিএইচডি—তিন স্তরেই এ বৃত্তিগুলো দেওয়া হয়।যেকোনো সরকারি বৃত্তির আবেদনের জন্য প্রয়োজন মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের ট্রান্সক্রিপ্ট, পাসপোর্ট, ভালো আইইএলটিএস স্কোর, সহশিক্ষা কার্যক্রমের সার্টিফিকেট, শিক্ষকের রেকমেন্ডেশন লেটার এবং মোটিভেশনাল লেটার বা স্টেটমেন্ট অব পারপাস। যাঁরা স্নাতকোত্তর পড়তে আসবেন স্বভাবতই তাঁদের স্নাতকের ফলাফলও চাওয়া হবে।

পিএইচডি করতে আগ্রহী ব্যক্তিদের জন্য উপর্যুক্ত সবকিছুর সঙ্গে খুব গুরুত্বপূর্ণ আরেকটি ডকুমেন্ট হলো রিসার্চ প্রপোজাল। এ ছাড়া দেশভেদে আবেদন সম্পন্ন করার জন্য অতিরিক্ত কাগজপত্র যেমন পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট, মেডিকেল সার্টিফিকেট ইত্যাদি লাগতে পারে। তাই আবেদনের আগে সংশ্লিষ্ট স্কলারশিপের বিজ্ঞপ্তি ভালো করে পড়ে নিতে হবে।

সরকারি বৃত্তির সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে পড়াশোনার সম্পূর্ণ খরচ সংশ্লিষ্ট দেশের সরকার বহন করে থাকে। এ ছাড়া নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের থাকা-খাওয়ার খরচ এবং মাসিক ভাতা দিয়ে থাকে। আছে স্বাস্থ্যবিমা ও খণ্ডকালীন চাকরির সুযোগ। অন্যান্য স্কলারশিপ থেকে সরকারি বৃত্তির সুযোগ-সুবিধা অনেকাংশে বেশি বলেই বৃত্তি পাওয়ার জন্য প্রতিযোগিতাটাও হয় একটু বেশি। আগ্রহীদের জন্য থাকছে বিশ্বসেরা ৫টি সরকারি বৃত্তির তালিকা।

মেক্সট (মনবুকাগাকুশো) স্কলারশিপ
জাপান সরকারের শিক্ষা, সংস্কৃতি, ক্রীড়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় কর্তৃক দেওয়া মেক্সট স্কলারশিপ বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় বৃত্তিগুলোর  একটি। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা দুইভাবে এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। প্রথমটি হলো জাপান দূতাবাসের সুপারিশপ্রাপ্ত হয়ে। এই প্রক্রিয়ার আবেদন বিজ্ঞপ্তি শুরু হয় এপ্রিল-মে মাসে এবং শিক্ষার্থীকে সরাসরি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে আবেদনপত্র জমা দিতে হয়। মন্ত্রণালয় থেকে যাচাই-বাছাই করে একটি প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করা হয়। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের জাপান দূতাবাসে একটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা এবং সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করতে হয়। উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মেক্সট বৃত্তি প্রদান করা হয়। অন্যদিকে দ্বিতীয় প্রক্রিয়া, অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয়ের সুপারিশের মাধ্যমে বৃত্তি পাওয়া অপেক্ষাকৃত সহজ। সাধারণত অক্টোবরে আবেদন-প্রক্রিয়া শুরু হয়। এই নিয়মে শিক্ষার্থীরা নিজেদের পছন্দমতো বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করার সঙ্গেই মেক্সট বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারে। অবশ্যই আগে দেখে নিতে হবে পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয় মেক্সট প্রদান করে থাকে কি না।
ওয়েবসাইট: https://www. bd. emb-japan. go. jp/itpr_en /scholarshipnotice. html

স্টাইপেন্ডিয়াম হাঙ্গেরিকাম স্কলারশিপ
প্রতিবছর নভেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত এই স্কলারশিপের আবেদন-প্রক্রিয়া কার্যকর থাকে। প্রথম পর্যায়ে প্রাপ্ত আবেদনপত্র বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় যাচাই করে একটি প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করে। এই লিস্টে উত্তীর্ণ সবাইকে একটি ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়। জুলাই মাসে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হয়।
ওয়েবসাইট: https://stipendiumhungaricum. hu/

তুর্কিয়ে বুরসলারি স্কলারশিপ 
তুরস্ক সরকার বিশ্বব্যাপী ৫ হাজারের অধিক শিক্ষার্থীকে এই বৃত্তি দিয়ে থাকে। বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর প্রায় ৫০ জন শিক্ষার্থী এই বৃত্তি পেয়ে থাকেন। আকর্ষণীয় সুযোগ-সুবিধার জন্য এই বৃত্তির জনপ্রিয়তাও শিক্ষার্থীদের মধ্যে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বৃত্তির অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের স্ক্যান কপি জমা দিয়ে সহজেই আবেদন-প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যায়। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে চলতে থাকে প্রাথমিক আবেদনের প্রক্রিয়া। প্রাথমিক বাছাইয়ে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের জুন-জুলাই মাসে লিখিত পরীক্ষা এবং সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করতে ডাকা হয়। চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের তালিকা আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে প্রকাশ করা হয়। ওয়েবসাইট: https://www. turkiyeburslari. gov. tr/

আইসিসিআর স্কলারশিপ
সম্প্রতি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের কাছে ভারত সরকার কর্তৃক প্রদত্ত আইসিসিআর স্কলারশিপ অন্যতম জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। প্রতিবছর নভেম্বর-জানুয়ারির মধ্যে এই বৃত্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়ে থাকে। বৃত্তির সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া অনলাইনেই সম্পন্ন করা যায়। অন্যান্য স্কলারশিপের মতো এখানেও প্রাথমিক বাছাইয়ের পর একটি লিখিত এবং একটি মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ থেকে চূড়ান্তভাবে ২০০ জনকে এই বৃত্তি দেওয়া হয়। ওয়েবসাইট: https://a2 ascholarships. iccr. gov. in/

চাইনিজ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ
ফুল ফান্ডেড স্কলারশিপ হওয়ায় আমাদের দেশের শিক্ষার্থীদের মাঝে চীনে মেডিকেল কলেজে পড়তে আসার আগ্রহ প্রবল। মেক্সটের মতো চাইনিজ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের আবেদনও দুটি প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করা যায়। এই বৃত্তির আবেদন শুরু হয় জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাস থেকে এবং তা চলতে থাকে জুন-জুলাই মাস পর্যন্ত। ওয়েবসাইট: https:// studyinchina. csc. edu. cn/

অনুবাদ: ওয়াসিমা নূর ইকরা