বেগুন নিয়ে গবেষককে ‘নাজেহাল ও অসম্মানিত’ করার প্রতিবাদ খুবি শিক্ষক সমিতির

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনে প্রচারিত টকশোতে বেগুন নিয়ে গবেষককে নাজেহাল ও অসম্মানিত করার প্রতিবাদ জানিয়েছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি) শিক্ষক সমিতি।

রোববার সমিতির সভাপতি অধ্যাপক মো. শরীফ হাসান লিমন ও যুগ্ম-সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. মতিউল ইসলামের স্বাক্ষর করা এক বিবৃতিতে এ প্রতিবাদ জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সায়েন্টিফিক রিপোর্টস’ জার্নালে প্রকাশিত বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কৃষি রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জাকির হোসেনের একটি গবেষণা নিবন্ধের ‘অপব্যাখ্যা’ করা হয়।

এর প্রতিবাদ জানিয়েছে তারা।বিবৃতিতে বলা হয়, ‘টিভির টকশো এর উপস্থাপকসহ তার অন্য দুজন সহকর্মী অবিজ্ঞানসুলভ কথাবার্তা ও আক্রমণাত্মক বাক্যবাণে সংশ্লিষ্ট গবেষককে নাজেহাল ও অসম্মানিত করেছেন। এই ধরনের অপব্যাখ্যামূলক, আক্রমণাত্মক ও অবিজ্ঞানসুলভ কথাবার্তা সাংবাদিকতা ও স্বাভাবিক সৌজন্যতার সম্পূর্ণ পরিপন্থী।’

বিবৃতিতে শিক্ষক নেতারা আরো বলেন, ‘সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যক্তিদের যেভাবে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছানোর সুযোগ আছে বোধ করি, অন্য কোনো পেশায় সে সুযোগ নেই। কাজেই সংবাদমাধ্যমগুলো সুযোগ্য মানুষদের বিচরণে মুখরিত হোক। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির প্রত্যাশা এই যে, সাংবাদিকতার মহান চর্চায় সৌজন্যতা, সম্মান ও জ্ঞান নির্ভরতার প্রাধান্য পাবে’।

এতে আরো বলা হয়, ‘খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি (ওই বেসরকারি) টেলিভিশনের উল্লিখিত টকশোতে অধ্যাপক ড. মো. জাকির হোসেনের সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে।’

বেগুন নিয়ে গবেষককে ‘নাজেহাল ও অসম্মানিত’ করার প্রতিবাদ খুবি শিক্ষক সমিতির

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনে প্রচারিত টকশোতে বেগুন নিয়ে গবেষককে নাজেহাল ও অসম্মানিত করার প্রতিবাদ জানিয়েছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি) শিক্ষক সমিতি।

রোববার সমিতির সভাপতি অধ্যাপক মো. শরীফ হাসান লিমন ও যুগ্ম-সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. মতিউল ইসলামের স্বাক্ষর করা এক বিবৃতিতে এ প্রতিবাদ জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সায়েন্টিফিক রিপোর্টস’ জার্নালে প্রকাশিত বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কৃষি রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জাকির হোসেনের একটি গবেষণা নিবন্ধের ‘অপব্যাখ্যা’ করা হয়।

এর প্রতিবাদ জানিয়েছে তারা।বিবৃতিতে বলা হয়, ‘টিভির টকশো এর উপস্থাপকসহ তার অন্য দুজন সহকর্মী অবিজ্ঞানসুলভ কথাবার্তা ও আক্রমণাত্মক বাক্যবাণে সংশ্লিষ্ট গবেষককে নাজেহাল ও অসম্মানিত করেছেন। এই ধরনের অপব্যাখ্যামূলক, আক্রমণাত্মক ও অবিজ্ঞানসুলভ কথাবার্তা সাংবাদিকতা ও স্বাভাবিক সৌজন্যতার সম্পূর্ণ পরিপন্থী।’

বিবৃতিতে শিক্ষক নেতারা আরো বলেন, ‘সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যক্তিদের যেভাবে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছানোর সুযোগ আছে বোধ করি, অন্য কোনো পেশায় সে সুযোগ নেই। কাজেই সংবাদমাধ্যমগুলো সুযোগ্য মানুষদের বিচরণে মুখরিত হোক। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির প্রত্যাশা এই যে, সাংবাদিকতার মহান চর্চায় সৌজন্যতা, সম্মান ও জ্ঞান নির্ভরতার প্রাধান্য পাবে’।

এতে আরো বলা হয়, ‘খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি (ওই বেসরকারি) টেলিভিশনের উল্লিখিত টকশোতে অধ্যাপক ড. মো. জাকির হোসেনের সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে।’