ফারহানা ইয়াসমিন।

হাউস অব রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এইচআরডি), রিসার্চ ফার্মের আওতায় মাহমুদা-লতিফ স্কলারশিপ পেয়েছেন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের মাস্টার্স (২০২০-২১) শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ফারহানা ইয়াসমিন।

গত ৩১ মার্চ এক মেইল বার্তার মাধ্যমে স্কলারশিপের জন্য মনোনীতের বিষয়টি জানতে পারেন তিনি। রিসার্চ অর্গানাইজেশনটি চলতি বছর থেকে অনার্স-মাস্টার্সে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের গবেষণার জন্য বৃত্তিটি চালু করেছে। অর্গানাইজেশনের প্রথম বৃত্তি পেয়েছেন ফারহানা ইয়াসমিন।

বৃত্তি পাওয়ার অনুভূতি ব্যক্ত করে ফারহানা বলেন, এইচআরডি-এর প্রথম বৃত্তটি পেয়ে আমি অনেক বেশি আনন্দিত ও উৎসাহিত। ফান্ডের পরিমাণ সীমিত হলেও এটি একটি অর্জন। গবেষণায় তরুণ প্রজন্মকে আগ্রহী করার ক্ষেত্রে এধরনের রিসার্চ ফার্মগুলোর অবদান অনেক। ফারহানার রিসার্চ প্রপোজালের এর টপিক ছিলো উপকূলীয় এলাকায় নারীদের মেন্সট্রুয়াল হেল্থের উপর লবণাক্ততার প্রভাব।

বৃত্তির জন্য মনোনীত হওয়ায়, ফারহানার থিসিস সুপারভাইজার ববি সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক দিল আফরোজ খানম বলেন, এটা খুবই প্রশংসনীয় উদ্যোগ। ছোট পরিসরে শুরু হলেও একসময় এটাই হতে পারে আরও অনেকের অনুপ্রেরণা। মানসম্পন্ন গবেষক তৈরিতে ভবিষ্যতে এ বৃত্তি বিশেষ অবদান রাখবে বলেই বিশ্বাস করি।

একদল গবেষকদের হাত ধরে এই এইচআরডি অর্গানাইজেশন গড়ে উঠেছে। তাদের কাজকর্ম এখনও প্রস্তুতি পর্বে আছে। এই বৃত্তি অন্য আগ্রহী শিক্ষার্থীরা কিভাবে পেতে পারেন, সে বিষয়ে এই ফার্মের একজন কো-ফাউন্ডার (সুইডেনের গোথেনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক) বলেন, আমরা এখনও প্রস্তুতি পর্বে আছি। আমাদের ওয়েবসাইট ডিভেলপমেন্টের কাজ প্রক্রিয়াধীন। ওয়েবসাইটের কাজ শেষ হওয়া মাত্রই আমরা এই স্কলারশিপে আবেদন করার পুরো প্রক্রিয়া আপলোড করে দিবো।

ইবিহো/এসএস

ফারহানা ইয়াসমিন।

হাউস অব রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এইচআরডি), রিসার্চ ফার্মের আওতায় মাহমুদা-লতিফ স্কলারশিপ পেয়েছেন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের মাস্টার্স (২০২০-২১) শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ফারহানা ইয়াসমিন।

গত ৩১ মার্চ এক মেইল বার্তার মাধ্যমে স্কলারশিপের জন্য মনোনীতের বিষয়টি জানতে পারেন তিনি। রিসার্চ অর্গানাইজেশনটি চলতি বছর থেকে অনার্স-মাস্টার্সে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের গবেষণার জন্য বৃত্তিটি চালু করেছে। অর্গানাইজেশনের প্রথম বৃত্তি পেয়েছেন ফারহানা ইয়াসমিন।

বৃত্তি পাওয়ার অনুভূতি ব্যক্ত করে ফারহানা বলেন, এইচআরডি-এর প্রথম বৃত্তটি পেয়ে আমি অনেক বেশি আনন্দিত ও উৎসাহিত। ফান্ডের পরিমাণ সীমিত হলেও এটি একটি অর্জন। গবেষণায় তরুণ প্রজন্মকে আগ্রহী করার ক্ষেত্রে এধরনের রিসার্চ ফার্মগুলোর অবদান অনেক। ফারহানার রিসার্চ প্রপোজালের এর টপিক ছিলো উপকূলীয় এলাকায় নারীদের মেন্সট্রুয়াল হেল্থের উপর লবণাক্ততার প্রভাব।

বৃত্তির জন্য মনোনীত হওয়ায়, ফারহানার থিসিস সুপারভাইজার ববি সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক দিল আফরোজ খানম বলেন, এটা খুবই প্রশংসনীয় উদ্যোগ। ছোট পরিসরে শুরু হলেও একসময় এটাই হতে পারে আরও অনেকের অনুপ্রেরণা। মানসম্পন্ন গবেষক তৈরিতে ভবিষ্যতে এ বৃত্তি বিশেষ অবদান রাখবে বলেই বিশ্বাস করি।

একদল গবেষকদের হাত ধরে এই এইচআরডি অর্গানাইজেশন গড়ে উঠেছে। তাদের কাজকর্ম এখনও প্রস্তুতি পর্বে আছে। এই বৃত্তি অন্য আগ্রহী শিক্ষার্থীরা কিভাবে পেতে পারেন, সে বিষয়ে এই ফার্মের একজন কো-ফাউন্ডার (সুইডেনের গোথেনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক) বলেন, আমরা এখনও প্রস্তুতি পর্বে আছি। আমাদের ওয়েবসাইট ডিভেলপমেন্টের কাজ প্রক্রিয়াধীন। ওয়েবসাইটের কাজ শেষ হওয়া মাত্রই আমরা এই স্কলারশিপে আবেদন করার পুরো প্রক্রিয়া আপলোড করে দিবো।

ইবিহো/এসএস