মাল্টিমিডিয়া টকিং বইয়ের দায়িত্বে এবার এনসিটিবি

প্রতিমন্ত্রী পলকের চিঠি

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড-এনসিটিবি

কালবেলা প্রতিবেদক

মাল্টিমিডিয়া টকিং বই পড়ার ধরন পাল্টে দিয়েছে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের। ২০২৩ সালের জন্য চলতি বছরের ডিসেম্বরে তাদের হাতে বইটি তুলে দেওয়ার দায়িত্বে রয়েছে এনসিটিবি (জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড)।

চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক স্বাক্ষরিত একটি চিঠি পাঠানো হয় শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীকে। গত ২ ফেব্রুয়ারি এটুআই (একসেস টু ইনফরমেশন প্রোগ্রাম) প্রকল্প পরিচালক (যুগ্ম সচিব) ড. দেওয়ান মুহম্মদ হুমায়ুন কবীর স্বাক্ষরিত আরেকটি চিঠি যায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে। সেখানে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের প্রতি শিক্ষাবর্ষের শুরুতে মাল্টিমিডিয়া টকিং বই দিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়। এর কপি এনসিটিবি চেয়ারম্যানকেও দেওয়া হয়।

প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের ডিও লেটারের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি শিক্ষা উপমন্ত্রী এনসিটিবির চেয়ারম্যানকে ২০২৩ শিক্ষা বছরের শুরুতে মাল্টিমিডিয়া টকিং বই তৈরি ও বিতরণের নির্দেশ দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব খালেদা আখতার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) স্বাক্ষরিত আরেকটি চিঠি গত ৬ এপ্রিল এনসিটিবি চেয়ারম্যানকে পাঠানো হয়। এতে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবর্ষের শুরুতে মাল্টিমিডিয়া টকিং বই দেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়।

এনসিটিবির চেয়ারম্যান ফরহাদুল ইসলাম বলেন, ‘এটুআইয়ের সঙ্গে মাল্টিমিডিয়া টকিং বই নিয়ে মতবিনিময় হয়েছে। তাদের কাছে আমরা কারিগরি সহায়তা চাচ্ছি। তারা এখনো কিছু জানায়নি। অচিরেই আমরা টেন্ডার ডাকব।’

এটুআই শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আফজাল হোসেন সারওয়ার বলেন, ‘প্রথম-দ্বিতীয় এবং ষষ্ঠ-সপ্তম শ্রেণিতে এনসিটিবির নতুন কারিকুলাম হওয়ায় পাঠ্যপুস্তকও পরিবর্তন হচ্ছে। এখন থেকে কাজ শুরু করলে ডিসেম্বরের মধ্যে এ বই করা সম্ভব।’

এটুআই প্রকল্প পরিচালক (যুগ্মসচিব) ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবির বলেন, ‘এনসিটিবির প্রয়োজনের সময় আমরা কারিগরিসহ সব ধরনের সহযোগিতা করব।’ ২০২২ সাল পর্যন্ত এসব বই তৈরির দায়িত্বে ছিল এটুআই প্রকল্পের সার্ভিস ইনোভেশন ফান্ডের ‘মাল্টিমিডিয়া টকিং বুক’ প্রকল্প।

মাল্টিমিডিয়া টকিং বইয়ের দায়িত্বে এবার এনসিটিবি

প্রতিমন্ত্রী পলকের চিঠি

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড-এনসিটিবি

কালবেলা প্রতিবেদক

মাল্টিমিডিয়া টকিং বই পড়ার ধরন পাল্টে দিয়েছে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের। ২০২৩ সালের জন্য চলতি বছরের ডিসেম্বরে তাদের হাতে বইটি তুলে দেওয়ার দায়িত্বে রয়েছে এনসিটিবি (জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড)।

চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক স্বাক্ষরিত একটি চিঠি পাঠানো হয় শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীকে। গত ২ ফেব্রুয়ারি এটুআই (একসেস টু ইনফরমেশন প্রোগ্রাম) প্রকল্প পরিচালক (যুগ্ম সচিব) ড. দেওয়ান মুহম্মদ হুমায়ুন কবীর স্বাক্ষরিত আরেকটি চিঠি যায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে। সেখানে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের প্রতি শিক্ষাবর্ষের শুরুতে মাল্টিমিডিয়া টকিং বই দিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়। এর কপি এনসিটিবি চেয়ারম্যানকেও দেওয়া হয়।

প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের ডিও লেটারের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি শিক্ষা উপমন্ত্রী এনসিটিবির চেয়ারম্যানকে ২০২৩ শিক্ষা বছরের শুরুতে মাল্টিমিডিয়া টকিং বই তৈরি ও বিতরণের নির্দেশ দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব খালেদা আখতার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) স্বাক্ষরিত আরেকটি চিঠি গত ৬ এপ্রিল এনসিটিবি চেয়ারম্যানকে পাঠানো হয়। এতে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবর্ষের শুরুতে মাল্টিমিডিয়া টকিং বই দেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়।

এনসিটিবির চেয়ারম্যান ফরহাদুল ইসলাম বলেন, ‘এটুআইয়ের সঙ্গে মাল্টিমিডিয়া টকিং বই নিয়ে মতবিনিময় হয়েছে। তাদের কাছে আমরা কারিগরি সহায়তা চাচ্ছি। তারা এখনো কিছু জানায়নি। অচিরেই আমরা টেন্ডার ডাকব।’

এটুআই শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আফজাল হোসেন সারওয়ার বলেন, ‘প্রথম-দ্বিতীয় এবং ষষ্ঠ-সপ্তম শ্রেণিতে এনসিটিবির নতুন কারিকুলাম হওয়ায় পাঠ্যপুস্তকও পরিবর্তন হচ্ছে। এখন থেকে কাজ শুরু করলে ডিসেম্বরের মধ্যে এ বই করা সম্ভব।’

এটুআই প্রকল্প পরিচালক (যুগ্মসচিব) ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবির বলেন, ‘এনসিটিবির প্রয়োজনের সময় আমরা কারিগরিসহ সব ধরনের সহযোগিতা করব।’ ২০২২ সাল পর্যন্ত এসব বই তৈরির দায়িত্বে ছিল এটুআই প্রকল্পের সার্ভিস ইনোভেশন ফান্ডের ‘মাল্টিমিডিয়া টকিং বুক’ প্রকল্প।