মিরপুরে দ্বিতীয় দিনের মতো অবস্থানে প্রাথমিকে চাকরিপ্রত্যাশীরা

মিরপুরে প্রাথমিকে সর্বোচ্চ নিয়োগের দাবিতে চলছে দ্বিতীয় দিনের অবস্থান কর্মসূচি।ছবি : কালবেলা

প্রাথমিকে প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী মোট ভাইভা প্রার্থীর প্রতি তিনজনের একজন নিয়োগ এবং শূন্য পদ থাকা সাপেক্ষে সর্বোচ্চ সংখ্যক নিয়োগের দাবিতে রাজধানীর মিরপুরে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) সামনে দ্বিতীয় দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা।

আজ সোমবার সকাল ৯টা থেকে ২০২০ সালের প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ চাকরিপ্রত্যাশীদের এ কর্মসূচি শুরু হয়। কেন্দ্রীয়ভাবে ডিপিইর সামনে অবস্থানের পাশাপাশি জেলা সদরগুলোতেও এ কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে।

আন্দোলনকারীরা বলেন, প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে পদ সংখ্যা বাড়ানো যৌক্তিক। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদ্য বিদায়ী সচিব গণমাধ্যমে বলেছেন, ‘অনুমোদনকৃত পদ ৩২ হাজার ৫৭৭টি হলেও করোনার দুই বছরে অবসরজনিত কারণে আরও ১০ হাজারের বেশি পদ শূন্য থাকায় ৫৮ হাজারের মতো নিয়োগ দেওয়া হবে।‘ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর কিছু বিবৃতিতেও পদ সংখ্যা বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে।

কিন্তু গত শনিবার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের বরাতে পদ সংখ্যা না বাড়ানোর বিষয়টি গণমাধ্যমে এসেছে। মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কয়েকজন কর্মকর্তা পদসংখ্যা বাড়ানোর বিপক্ষে, তাই পদসংখ্যা বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত থেকে তারা সরে এসেছেন।

তারা বলেন, এ সিদ্ধান্ত করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত বেকারদের জন্য অত্যন্ত হতাশাজনক।কারণ এখন পর্যন্ত প্রতি তিনজন মৌখিক প্রার্থী থেকে একজনকে আনুপাতিক হারে চূড়ান্ত নিয়োগ দেওয়া হতো এবং করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অধিকাংশ নিয়োগ প্রার্থীরই বয়সসীমা শেষ হয়ে গেছে বা শেষ হওয়ার পথে।

এমনকি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে বলাই আছে, শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। তাহলে কেন এই ১০ থেকে ১৫ হাজার অবসরজনিত শূন্য পদে নিয়োগ নিশ্চিত করা হবে না।

তারা আরও বলেন, ‘আমরা পদসংখ্যা বৃদ্ধির মাধ্যমে পিইডিপি-৪ এর লক্ষ্যমাত্রার পূর্ণতা এবং উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সর্বোচ্চ সংখ্যক নিয়োগের দাবি জানাচ্ছি।’

মিরপুরে দ্বিতীয় দিনের মতো অবস্থানে প্রাথমিকে চাকরিপ্রত্যাশীরা

মিরপুরে প্রাথমিকে সর্বোচ্চ নিয়োগের দাবিতে চলছে দ্বিতীয় দিনের অবস্থান কর্মসূচি।ছবি : কালবেলা

প্রাথমিকে প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী মোট ভাইভা প্রার্থীর প্রতি তিনজনের একজন নিয়োগ এবং শূন্য পদ থাকা সাপেক্ষে সর্বোচ্চ সংখ্যক নিয়োগের দাবিতে রাজধানীর মিরপুরে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) সামনে দ্বিতীয় দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা।

আজ সোমবার সকাল ৯টা থেকে ২০২০ সালের প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ চাকরিপ্রত্যাশীদের এ কর্মসূচি শুরু হয়। কেন্দ্রীয়ভাবে ডিপিইর সামনে অবস্থানের পাশাপাশি জেলা সদরগুলোতেও এ কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে।

আন্দোলনকারীরা বলেন, প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে পদ সংখ্যা বাড়ানো যৌক্তিক। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদ্য বিদায়ী সচিব গণমাধ্যমে বলেছেন, ‘অনুমোদনকৃত পদ ৩২ হাজার ৫৭৭টি হলেও করোনার দুই বছরে অবসরজনিত কারণে আরও ১০ হাজারের বেশি পদ শূন্য থাকায় ৫৮ হাজারের মতো নিয়োগ দেওয়া হবে।‘ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর কিছু বিবৃতিতেও পদ সংখ্যা বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে।

কিন্তু গত শনিবার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের বরাতে পদ সংখ্যা না বাড়ানোর বিষয়টি গণমাধ্যমে এসেছে। মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কয়েকজন কর্মকর্তা পদসংখ্যা বাড়ানোর বিপক্ষে, তাই পদসংখ্যা বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত থেকে তারা সরে এসেছেন।

তারা বলেন, এ সিদ্ধান্ত করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত বেকারদের জন্য অত্যন্ত হতাশাজনক।কারণ এখন পর্যন্ত প্রতি তিনজন মৌখিক প্রার্থী থেকে একজনকে আনুপাতিক হারে চূড়ান্ত নিয়োগ দেওয়া হতো এবং করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অধিকাংশ নিয়োগ প্রার্থীরই বয়সসীমা শেষ হয়ে গেছে বা শেষ হওয়ার পথে।

এমনকি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে বলাই আছে, শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। তাহলে কেন এই ১০ থেকে ১৫ হাজার অবসরজনিত শূন্য পদে নিয়োগ নিশ্চিত করা হবে না।

তারা আরও বলেন, ‘আমরা পদসংখ্যা বৃদ্ধির মাধ্যমে পিইডিপি-৪ এর লক্ষ্যমাত্রার পূর্ণতা এবং উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সর্বোচ্চ সংখ্যক নিয়োগের দাবি জানাচ্ছি।’