রাবির উর্দু বিভাগের শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙালেন উপাচার্য

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
পানি পান করিয়ে রাবি শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙাচ্ছেন উপাচার্য।ছবি : কালবেলা।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উর্দু বিভাগের শিক্ষার্থীদের পানি পান করিয়ে অনশন ভাঙালেন উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার। আজ সোমবার রাত সাড়ে ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রশাসন ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙান তিনি।

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য অধ্যাপক সুলতান উল ইসলাম, অধ্যাপক হুমায়ুন কবীর, উর্দু বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক আতাউর রহমান উপস্থিত ছিলেন। এর আগে ফল পুনর্মূল্যায়নের দাবিতে অনশন শুরু করেন শিক্ষার্থীরা।

এদিন সকাল ১০টায় পরীক্ষার ফল বিপর্যয়ের সমাধান না পাওয়ায় অনশনে বসেছিলেন ওই বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা। অনশনে ফারজানা লুনা, নুসরাত প্রিয়া, মনিজা আক্তার, সুমাইয়াসহ মোট ছয়জন শিক্ষার্থী অসুস্থ হন।

শিক্ষার্থীদের দাবি, পুনর্মূল্যায়ন করে দ্রুত ফল প্রকাশ করতে হবে।

অনশনরত শিক্ষার্থীরা বলেন, ফল বিপর্যয়ে সমাধান না হওয়া পর্যন্ত অনশন থেকে উঠব না।

বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয় সেমিস্টারের ফল প্রকাশের পর কাঙ্ক্ষিত ফল না পেয়ে ওইদিনই শিক্ষার্থীরা সভাপতির কক্ষে তালা ঝুলিয়ে ফল পুনর্মূল্যায়নের দাবি জানান। ফল পুনর্মূল্যায়ন করবে বলে বারবার কালক্ষেপণ করে বিভাগ। পরবর্তীতে ফল পরিবর্তন হবে না বলে জানান।

অনশন ভাঙানোর আগে উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেন, ‘এ বিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে, যেটা আগামী ৭ দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হবে।’

মাসুদ নামে এক অনশনরত শিক্ষার্থী বলেন, ‘উপাচার্য স্যার আমাদের সমস্যা সমাধানে জন্য আশ্বাস দিয়েছেন। সাত দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা ও সমস্যা সমাধান না হলে আবার আন্দোলনে যাব।’

রাবির উর্দু বিভাগের শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙালেন উপাচার্য

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
পানি পান করিয়ে রাবি শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙাচ্ছেন উপাচার্য।ছবি : কালবেলা।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উর্দু বিভাগের শিক্ষার্থীদের পানি পান করিয়ে অনশন ভাঙালেন উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার। আজ সোমবার রাত সাড়ে ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রশাসন ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙান তিনি।

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য অধ্যাপক সুলতান উল ইসলাম, অধ্যাপক হুমায়ুন কবীর, উর্দু বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক আতাউর রহমান উপস্থিত ছিলেন। এর আগে ফল পুনর্মূল্যায়নের দাবিতে অনশন শুরু করেন শিক্ষার্থীরা।

এদিন সকাল ১০টায় পরীক্ষার ফল বিপর্যয়ের সমাধান না পাওয়ায় অনশনে বসেছিলেন ওই বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা। অনশনে ফারজানা লুনা, নুসরাত প্রিয়া, মনিজা আক্তার, সুমাইয়াসহ মোট ছয়জন শিক্ষার্থী অসুস্থ হন।

শিক্ষার্থীদের দাবি, পুনর্মূল্যায়ন করে দ্রুত ফল প্রকাশ করতে হবে।

অনশনরত শিক্ষার্থীরা বলেন, ফল বিপর্যয়ে সমাধান না হওয়া পর্যন্ত অনশন থেকে উঠব না।

বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয় সেমিস্টারের ফল প্রকাশের পর কাঙ্ক্ষিত ফল না পেয়ে ওইদিনই শিক্ষার্থীরা সভাপতির কক্ষে তালা ঝুলিয়ে ফল পুনর্মূল্যায়নের দাবি জানান। ফল পুনর্মূল্যায়ন করবে বলে বারবার কালক্ষেপণ করে বিভাগ। পরবর্তীতে ফল পরিবর্তন হবে না বলে জানান।

অনশন ভাঙানোর আগে উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেন, ‘এ বিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে, যেটা আগামী ৭ দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হবে।’

মাসুদ নামে এক অনশনরত শিক্ষার্থী বলেন, ‘উপাচার্য স্যার আমাদের সমস্যা সমাধানে জন্য আশ্বাস দিয়েছেন। সাত দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা ও সমস্যা সমাধান না হলে আবার আন্দোলনে যাব।’