রাবি’র ডিনস্ অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১০২ শিক্ষক-শিক্ষার্থী

আল-মামুন আশিক
পুরস্কার গ্রহণ করছেন একজন শিক্ষার্থী।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বিজ্ঞান অনুষদের ১০২ শিক্ষক ও শিক্ষার্থীকে ডিন’স অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়েছে। গত ৭ জুন বুধবার সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ সিনেট ভবনে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার প্রধান অতিথি হিসেবে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করেন। এ সময় শিক্ষক- শিক্ষার্থীদের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও পুরস্কারের চেক তুলে দেওয়া হয়।
২০২১ ও ২০২২ সালের ৮জন শিক্ষক ও ৯৫জন শিক্ষার্থীকে এ ডিন’স অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। ২০২১ সেশনের ৫১ জন, ২০২২ সেশনে ৪৩ জন ও ২০২০ সেশনে ১ জন শিক্ষার্থীকে এবং ২০২১ সেশনে ৪ জন ও ২০২২ সেশনের ৪ জনসহ মোট ৮ জন শিক্ষককে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।

২০২১ সালের অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত শিক্ষকরা হলেন, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সালেহ হাসান নকিব, পপুলেশন সায়েন্স এন্ড হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক মো. মুশফিকুর রহমান, রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক মো. হাসান আহমেদ (দুই ক্যাটাগরিতে প্রাপ্ত)।

পুরস্কার গ্রহণ করছেন একজন শিক্ষার্থী।

২০২২ সালের অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তরা হলেন, ফলিত গণিত বিভাগের অধ্যাপক মো. আলি আকবর, পপুলেশন সায়েন্স এন্ড হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট-এর অধ্যাপক ইসমাইল তারেক, প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মো. খালেদ হোসাইন ও সৈয়দ রাসেল কবির।

অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মধ্যে গণিত বিভাগে ৭জন, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের ১০ জন, রসায়ন বিভাগের ৭জন, পরিসংখ্যান বিভাগে ২৫ জন, প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণবিজ্ঞান বিভাগে রয়েছেন ১৪ জন, ফার্মেসি বিভাগের ১৯ জন, পপুলেশন সায়েন্স এন্ড হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট বিভাগের ৪ জন, ফলিত গণিত বিভাগের ৫জন ও ফিজিক্যাল এডুকেশন এন্ড স্পোর্টস সায়েন্স রয়েছেন ৩জন শিক্ষার্থী।

শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে উপাচার্য বলেন, আন্তর্জাতিক শিক্ষাঙ্গনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সিজিপিএ দিয়ে মান-পরিমাপ করা হয় না। মেধাবী শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রেখে মেধার প্রমাণ দিতে হবে। সমাজের সব জায়গায় সমতা আনতে হবে। গবেষণা ক্ষেত্রে বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা নেই বলে তিনি উল্লেখ করেন।

বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো. সাহেদ জামানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. সুলতান-উল-ইসলাম ও উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মো. হুমায়ুন কবীর, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. অবাইদুর রহমান প্রামাণিক, সম্মানিত অতিথি ছিলেন অধ্যাপক বাসুদেব কুমার দাশ, প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক, জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক প্রদীপ কুমার পান্ডে, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. আলমগীর হোসেন সরকার, বিভিন্ন অনুষদের ডিনসহ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।

ইবিহো/এসএস

রাবি’র ডিনস্ অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১০২ শিক্ষক-শিক্ষার্থী

আল-মামুন আশিক
পুরস্কার গ্রহণ করছেন একজন শিক্ষার্থী।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বিজ্ঞান অনুষদের ১০২ শিক্ষক ও শিক্ষার্থীকে ডিন’স অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়েছে। গত ৭ জুন বুধবার সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ সিনেট ভবনে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার প্রধান অতিথি হিসেবে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করেন। এ সময় শিক্ষক- শিক্ষার্থীদের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও পুরস্কারের চেক তুলে দেওয়া হয়।
২০২১ ও ২০২২ সালের ৮জন শিক্ষক ও ৯৫জন শিক্ষার্থীকে এ ডিন’স অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। ২০২১ সেশনের ৫১ জন, ২০২২ সেশনে ৪৩ জন ও ২০২০ সেশনে ১ জন শিক্ষার্থীকে এবং ২০২১ সেশনে ৪ জন ও ২০২২ সেশনের ৪ জনসহ মোট ৮ জন শিক্ষককে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।

২০২১ সালের অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত শিক্ষকরা হলেন, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সালেহ হাসান নকিব, পপুলেশন সায়েন্স এন্ড হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক মো. মুশফিকুর রহমান, রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক মো. হাসান আহমেদ (দুই ক্যাটাগরিতে প্রাপ্ত)।

পুরস্কার গ্রহণ করছেন একজন শিক্ষার্থী।

২০২২ সালের অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তরা হলেন, ফলিত গণিত বিভাগের অধ্যাপক মো. আলি আকবর, পপুলেশন সায়েন্স এন্ড হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট-এর অধ্যাপক ইসমাইল তারেক, প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মো. খালেদ হোসাইন ও সৈয়দ রাসেল কবির।

অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মধ্যে গণিত বিভাগে ৭জন, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের ১০ জন, রসায়ন বিভাগের ৭জন, পরিসংখ্যান বিভাগে ২৫ জন, প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণবিজ্ঞান বিভাগে রয়েছেন ১৪ জন, ফার্মেসি বিভাগের ১৯ জন, পপুলেশন সায়েন্স এন্ড হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট বিভাগের ৪ জন, ফলিত গণিত বিভাগের ৫জন ও ফিজিক্যাল এডুকেশন এন্ড স্পোর্টস সায়েন্স রয়েছেন ৩জন শিক্ষার্থী।

শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে উপাচার্য বলেন, আন্তর্জাতিক শিক্ষাঙ্গনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সিজিপিএ দিয়ে মান-পরিমাপ করা হয় না। মেধাবী শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রেখে মেধার প্রমাণ দিতে হবে। সমাজের সব জায়গায় সমতা আনতে হবে। গবেষণা ক্ষেত্রে বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা নেই বলে তিনি উল্লেখ করেন।

বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো. সাহেদ জামানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. সুলতান-উল-ইসলাম ও উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মো. হুমায়ুন কবীর, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. অবাইদুর রহমান প্রামাণিক, সম্মানিত অতিথি ছিলেন অধ্যাপক বাসুদেব কুমার দাশ, প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক, জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক প্রদীপ কুমার পান্ডে, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. আলমগীর হোসেন সরকার, বিভিন্ন অনুষদের ডিনসহ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।

ইবিহো/এসএস