নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থী এসজেএম শাহরিয়ারের মৃত্যু ঘিরে উত্তাপ বাড়ছে রাজশাহীতে। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের পর মামলা দায়ের করেছে রাবি। শনিবার (২২ অক্টোবর) দিবাগত রাতে মামলাটি রেকর্ড করেছে নগরীর রাজপাড়া থানা পুলিশ।

মামলার বাদী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে রেজিস্ট্রার মো. আবদুস সালাম। মামলায় চিকিৎসায় অবহেলা ও মারধরের অভিযোগ আনা হয়েছে। মামলাটিতে হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসক, নার্স ও আনসার সদস্যদের অভিযুক্ত করা হয়েছে।রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) রফিকুল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, শনিবার দিবাগত রাত ১২টার আগে বা পরে রাবির অভিযোগটি মামলা হিসেবে নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে রামেক কর্তৃপক্ষের অভিযোগটিও মামলা হিসেবে নেওয়া হয়। এখন এ বিষয়ে তদন্ত করে তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করবেন।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) হাসপাতালে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় রাজপাড়া থানায় লিখিত অভিযোগ দেন হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত প্রশাসনিক কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন।

হামলা, ভাঙচুর, মারধর, সরকারি কাজে বাধা এবং সরকারি সম্পত্তি বিনষ্টের অভিযোগ আনা হয়েছে তাতে। এই মামলায় রাবির তিন শতাধিক শিক্ষার্থীকে অভিযুক্ত করা হলেও কারো নাম উল্লেখ করা হয়নি।এর আগে বুধবার (১৯ অক্টোবর) রাত ৮টার দিকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী এসজেএম শাহরিয়ার হলের তৃতীয় তলার বারান্দা থেকে পড়ে যান। দ্রুত তাকে রামেক হাসপাতালে নেওয়া হলে তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।

চিকিৎসায় অবহেলার অভিযোগ এনে পরে হাসপাতালে ভাঙচুর চালান রাবি শিক্ষার্থীরা। রামেক হাসপাতালের  ইন্টার্ন চিকিৎসকদের সঙ্গে তারা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। সেদিন রাত ১২টা থেকে হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসকরা কর্মবিরতি শুরু করেন। ওই রাতেই পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি হয়। দোষীদের শাস্তির আশ্বাস পেয়ে ইন্টার্ন চিকিৎসকরা আন্দোলন না করলেও শনিবার বিকেল থেকে ফের ৭২ ঘণ্টার কর্মবিরতি পালন করছেন তারা।

ফেরদৌস সিদ্দিকী/এসপি

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থী এসজেএম শাহরিয়ারের মৃত্যু ঘিরে উত্তাপ বাড়ছে রাজশাহীতে। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের পর মামলা দায়ের করেছে রাবি। শনিবার (২২ অক্টোবর) দিবাগত রাতে মামলাটি রেকর্ড করেছে নগরীর রাজপাড়া থানা পুলিশ।

মামলার বাদী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে রেজিস্ট্রার মো. আবদুস সালাম। মামলায় চিকিৎসায় অবহেলা ও মারধরের অভিযোগ আনা হয়েছে। মামলাটিতে হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসক, নার্স ও আনসার সদস্যদের অভিযুক্ত করা হয়েছে।রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) রফিকুল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, শনিবার দিবাগত রাত ১২টার আগে বা পরে রাবির অভিযোগটি মামলা হিসেবে নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে রামেক কর্তৃপক্ষের অভিযোগটিও মামলা হিসেবে নেওয়া হয়। এখন এ বিষয়ে তদন্ত করে তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করবেন।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) হাসপাতালে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় রাজপাড়া থানায় লিখিত অভিযোগ দেন হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত প্রশাসনিক কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন।

হামলা, ভাঙচুর, মারধর, সরকারি কাজে বাধা এবং সরকারি সম্পত্তি বিনষ্টের অভিযোগ আনা হয়েছে তাতে। এই মামলায় রাবির তিন শতাধিক শিক্ষার্থীকে অভিযুক্ত করা হলেও কারো নাম উল্লেখ করা হয়নি।এর আগে বুধবার (১৯ অক্টোবর) রাত ৮টার দিকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী এসজেএম শাহরিয়ার হলের তৃতীয় তলার বারান্দা থেকে পড়ে যান। দ্রুত তাকে রামেক হাসপাতালে নেওয়া হলে তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।

চিকিৎসায় অবহেলার অভিযোগ এনে পরে হাসপাতালে ভাঙচুর চালান রাবি শিক্ষার্থীরা। রামেক হাসপাতালের  ইন্টার্ন চিকিৎসকদের সঙ্গে তারা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। সেদিন রাত ১২টা থেকে হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসকরা কর্মবিরতি শুরু করেন। ওই রাতেই পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি হয়। দোষীদের শাস্তির আশ্বাস পেয়ে ইন্টার্ন চিকিৎসকরা আন্দোলন না করলেও শনিবার বিকেল থেকে ফের ৭২ ঘণ্টার কর্মবিরতি পালন করছেন তারা।

ফেরদৌস সিদ্দিকী/এসপি