শিক্ষক লাঞ্ছিত, তদন্তে অগ্রগতি নেই ২ মাসেও

শেকৃবি প্রতিনিধি

রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।পুরোনো ছবি

রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) এক শিক্ষককে লাঞ্ছিত করার দুই মাস পার হতে চললেও ঘটনার তদন্তে কোনো অগ্রগতি নেই। ঘটনাটি ঘটে ২৫ সেপ্টেম্বর।

সে দিন বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিক্যাল অফিসার ড. খন্দকার মো. শহিদুল ইসলামের সঙ্গে অশোভন আচরণের জেরে মাইক্রোবায়োলজি ও প্যারাসাইটোলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. এম এ মান্নানকে লাঞ্ছিত করেন কর্মকর্তারা। ভুক্তভোগী শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বরাবর অভিযোগ করলে কর্তৃপক্ষ পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে দেয়।

জানা যায়, মেডিকেল সেন্টারে সেবা নিতে গিয়ে গত ২৫ সেপ্টেম্বর দুপুরে সহকারী অধ্যাপক ড. এম এ মান্নানের সঙ্গে ড. খন্দকারের তর্ক হয়। এর জেরে ৩০ থেকে ৪০ জন কর্মকর্তা ওই শিক্ষকের বিভাগীয় কক্ষে ঢুকে গালমন্দ করে মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে টেবিলের ফাইলপত্র এলোমেলো করে ফেলেন।

ওই দিনের ঘটনা প্রসঙ্গে শেখ কামাল অনুষদ ভবনে থাকা প্রত্যক্ষদর্শী কিছু শিক্ষার্থী জানান, সেদিন ৩০ থেকে ৪০ জন কর্মকর্তা মান্নান স্যারের চেম্বার যান। সেখান থেকে অনেক জোরে জোরে আওয়াজ আসছিল। পরে কর্মকর্তারা ধীরে ধীরে ওই কক্ষ থেকে বের হয়ে আসেন।

তদন্তের অগ্রগতি বিষয়ে কথা হয় কমিটির প্রধান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কার্যক্রমের জন্য একটু দেরি হয়েছে। তদন্ত চলমান। আমরা কয়েকজনের জবানবন্দি নিয়েছি। বাকিগুলোও দ্রুতই নেওয়া হবে।

শিক্ষক লাঞ্ছিত, তদন্তে অগ্রগতি নেই ২ মাসেও

শেকৃবি প্রতিনিধি

রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।পুরোনো ছবি

রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) এক শিক্ষককে লাঞ্ছিত করার দুই মাস পার হতে চললেও ঘটনার তদন্তে কোনো অগ্রগতি নেই। ঘটনাটি ঘটে ২৫ সেপ্টেম্বর।

সে দিন বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিক্যাল অফিসার ড. খন্দকার মো. শহিদুল ইসলামের সঙ্গে অশোভন আচরণের জেরে মাইক্রোবায়োলজি ও প্যারাসাইটোলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. এম এ মান্নানকে লাঞ্ছিত করেন কর্মকর্তারা। ভুক্তভোগী শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বরাবর অভিযোগ করলে কর্তৃপক্ষ পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে দেয়।

জানা যায়, মেডিকেল সেন্টারে সেবা নিতে গিয়ে গত ২৫ সেপ্টেম্বর দুপুরে সহকারী অধ্যাপক ড. এম এ মান্নানের সঙ্গে ড. খন্দকারের তর্ক হয়। এর জেরে ৩০ থেকে ৪০ জন কর্মকর্তা ওই শিক্ষকের বিভাগীয় কক্ষে ঢুকে গালমন্দ করে মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে টেবিলের ফাইলপত্র এলোমেলো করে ফেলেন।

ওই দিনের ঘটনা প্রসঙ্গে শেখ কামাল অনুষদ ভবনে থাকা প্রত্যক্ষদর্শী কিছু শিক্ষার্থী জানান, সেদিন ৩০ থেকে ৪০ জন কর্মকর্তা মান্নান স্যারের চেম্বার যান। সেখান থেকে অনেক জোরে জোরে আওয়াজ আসছিল। পরে কর্মকর্তারা ধীরে ধীরে ওই কক্ষ থেকে বের হয়ে আসেন।

তদন্তের অগ্রগতি বিষয়ে কথা হয় কমিটির প্রধান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কার্যক্রমের জন্য একটু দেরি হয়েছে। তদন্ত চলমান। আমরা কয়েকজনের জবানবন্দি নিয়েছি। বাকিগুলোও দ্রুতই নেওয়া হবে।