শ্রেণিকক্ষের দাবিতে বশেমুরবিপ্রবি উপাচার্যের কার্যালয়ে তালা

তালাবদ্ধ করে রাখা হয় উপাচার্যের কার্যালয়ের গেট

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক

গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বশেমুরবিপ্রবি) উপাচার্যের কার্যালয়ের গেটে তালা দিয়েছেন ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থীরা।

শ্রেণিকক্ষের দাবিতে বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে গেটে তালা ঝুলিয়ে দেন তারা। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনিযুক্ত প্রক্টর মো. কামরুজ্জামান, প্রকৌশল অনুষদের ডিন সালেহ আহমেদ, বাণিজ্য অনুষদের ডিন মো. রোকনুজ্জামান, কলা অনুষদের ডিন আশিকুজ্জামান ভূঁইয়া, সহকারী প্রক্টর সাদ্দাম হোসেন, সহকারী প্রক্টর গাজী মাহবুবসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষক অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন। প্রশাসনের আশ্বাসে রাত ৮টার দিকে তালা খুলে দিলে সবাই মুক্ত হন।

jagonews24

হঠাৎ উপাচার্যের কার্যালয়ে তালা দেওয়ার বিষয়ে ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী শরীফুল ইসলাম সোহাগ বলেন, ‘চার বছরেও আমাদের কোনো নির্দিষ্ট ক্লাসরুম দেওয়া হয়নি। এর আগে নতুন একাডেমিক ভবনের আটতলায় আমরা ক্লাস করেছিলাম। আটতলার ক্লাসরুমও ছেড়ে দিতে বলা হয় এবং জানানো হয় পাঁচতলায় ক্লাসরুম দেওয়া হয়েছে। এখন আমাদের কোনো ক্লাসরুম নাই। এ কারণেই আমরা তালা ঝুলিয়েছি।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর সাদ্দাম হোসেন জাগো নিউজকে বলেন, সমস্যা সমাধানের জন্য আলোচনা করা হয়েছে। বিষয়টি দ্রুত সমাধান হবে বলে আশাবাদী।

এসজে/জিকেএস

শ্রেণিকক্ষের দাবিতে বশেমুরবিপ্রবি উপাচার্যের কার্যালয়ে তালা

তালাবদ্ধ করে রাখা হয় উপাচার্যের কার্যালয়ের গেট

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক

গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বশেমুরবিপ্রবি) উপাচার্যের কার্যালয়ের গেটে তালা দিয়েছেন ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থীরা।

শ্রেণিকক্ষের দাবিতে বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে গেটে তালা ঝুলিয়ে দেন তারা। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনিযুক্ত প্রক্টর মো. কামরুজ্জামান, প্রকৌশল অনুষদের ডিন সালেহ আহমেদ, বাণিজ্য অনুষদের ডিন মো. রোকনুজ্জামান, কলা অনুষদের ডিন আশিকুজ্জামান ভূঁইয়া, সহকারী প্রক্টর সাদ্দাম হোসেন, সহকারী প্রক্টর গাজী মাহবুবসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষক অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন। প্রশাসনের আশ্বাসে রাত ৮টার দিকে তালা খুলে দিলে সবাই মুক্ত হন।

jagonews24

হঠাৎ উপাচার্যের কার্যালয়ে তালা দেওয়ার বিষয়ে ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী শরীফুল ইসলাম সোহাগ বলেন, ‘চার বছরেও আমাদের কোনো নির্দিষ্ট ক্লাসরুম দেওয়া হয়নি। এর আগে নতুন একাডেমিক ভবনের আটতলায় আমরা ক্লাস করেছিলাম। আটতলার ক্লাসরুমও ছেড়ে দিতে বলা হয় এবং জানানো হয় পাঁচতলায় ক্লাসরুম দেওয়া হয়েছে। এখন আমাদের কোনো ক্লাসরুম নাই। এ কারণেই আমরা তালা ঝুলিয়েছি।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর সাদ্দাম হোসেন জাগো নিউজকে বলেন, সমস্যা সমাধানের জন্য আলোচনা করা হয়েছে। বিষয়টি দ্রুত সমাধান হবে বলে আশাবাদী।

এসজে/জিকেএস