ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির সমন্বিত রুটিন প্রকাশ

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কর্তৃক পাঠানো ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির সমন্বিত রুটিন প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।

গতকাল বৃহস্পতিবার মাউশির সহকারী পরিচালক (মাধ্যমিক-২) এস এম জিয়াউল হায়দার হেনরী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ রুটিন প্রকাশ করা হয়।

সমন্বিত রুটিনে এক শিফটের সাধারণ স্কুলগুলোতে সকাল ১০টায় পাঠদান শুরু করে বেলা ১টা থেকে ১টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত বিরতি দিয়ে বিকেল ৪টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত পাঠদান করতে বলা হয়েছে।

আর দুই শিফটের স্কুলগুলোতে প্রথম শিফটে সকাল সাড়ে ৭টায় শুরু করে ৯টা ৩৫ মিনিট থেকে ১০টা পর্যন্ত বিরতি দিয়ে দুপুর ১২টা পর্যন্ত পাঠদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় শিফট দুপুর সাড়ে ১২টায় শুরু করে বেলা ২টা ৩৫ মিনিট থেকে বেলা ৩টা ৫ মিনিট পর্যন্ত বিরতি দিয়ে বেলা ৩টা ৫ মিনিট থেকে বিকেল ৫টা ৫ মিনিট পর্যন্ত পাঠদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এক শিফটের সাধারণ স্কুলে যেসব নির্দেশনা মানতে হবে—

  • ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির জন্য রুটিনে উল্লিখিত বিষয়গুলো যেভাবে আছে, সেভাবেই শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।
  • অষ্টম থেকে দশম শ্রেণির জন্য রুটিনে উল্লিখিত দিন ও সময়ে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে তাদের নিজস্ব সুবিধামতো বিষয়গুলো স্থাপন করে পূর্ণাঙ্গ রুটিন প্রণয়ন করতে হবে।
  • নবম ও দশম শ্রেণির জন্য রুটিন ছক অনুসারে সপ্তম পিরিয়ডে (বিকেল ৪টা ১৫ মিনিট থেকে ৫টা পর্যন্ত) অতিরিক্ত একটি ক্লাস নিতে হবে।
    প্রথম থেকে তৃতীয় পিরিয়ড হবে ৬০ মিনিটের এবং চতুর্থ থেকে সপ্তম পিরিয়ড হবে ৫০ মিনিটের।
  • প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অবশ্যই প্রতিদিন সমাবেশে শিক্ষার্থীদের জাতীয় সংগীত গাওয়ানোর ব্যবস্থা করবে। এ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিজেদের পরিকল্পনা অনুযায়ী শরীরচর্চা, পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন শ্রেণির বিভিন্ন উপস্থাপনা, যেমন গান, নাটক, আবৃত্তি, নাচ প্রভৃতিসহ অন্যান্য আয়োজন করতে পারে। এ জন্য সমাবেশের সময় বাড়াতে হলে প্রয়োজনে বিদ্যালয় শুরুর সময় এগিয়ে আনা যাবে। কিন্তু কোনোক্রমেই সেশনের সময় কমানো যাবে না।
  • রুটিনে উল্লিখিত ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির কোনো বিষয়েই সেশন সংখ্যা বা ক্রম পরিবর্তন করা যাবে না।
  • জাতীয় দিবস উদ্‌যাপন (২১ ফেব্রুয়ারি, ১৭ মার্চ, ২৬ মার্চ, পয়লা বৈশাখ, ১ মে, ১৫ আগস্ট, ১৬ ডিসেম্বর) শিখনকালীন কার্যক্রম হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। জাতীয় দিবসে সেশন রুটিন অনুসরণ না করে, দিবস পালনে বিভিন্ন বিষয় সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের শিক্ষক আগে থেকেই পরামর্শ করে শিক্ষক সহায়িকার নির্দেশনা অনুসরণ করে বিদ্যালয়ে জাতীয় দিবসের কার্যক্রম সাজাবেন। যেন দিবস পালনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের যে অভিজ্ঞতা অর্জন করা প্রয়োজন, তা অর্জিত হয়।
  • প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকেরা শুধু ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির সেশন পরিচালনার দায়িত্বপ্রাপ্ত হবেন। একটি শ্রেণির একটি বিষয়ে একজন শিক্ষককেই দায়িত্ব দেওয়া যাবে। একই শ্রেণির একই বিষয়ে একাধিক শিক্ষককে দায়িত্ব দেওয়া যাবে না। যে শিক্ষক যে বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন, তাঁকে সে বিষয়েরই সেশন/শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্ব দিতে হবে।

দুই শিফটের সাধারণ স্কুলে যেসব নির্দেশনা মানতে হবে—

  • ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির জন্য রুটিনে উল্লিখিত বিষয়সমূহ যেভাবে রয়েছে, সেভাবেই শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।
  • অষ্টম থেকে দশম শ্রেণির জন্য রুটিনে উল্লিখিত দিন ও সময়ে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে তাদের নিজস্ব সুবিধামতো বিষয়গুলো স্থাপন করে পূর্ণাঙ্গ রুটিন প্রণয়ন করতে হবে।
  • নবম ও দশম শ্রেণির জন্য রুটিন ছক অনুসারে সপ্তম পিরিয়ডে অতিরিক্ত একটি ক্লাস নিতে হবে।
  • রোল কলের কারণে প্রথম পিরিয়ড হবে ৪৫ মিনিটের এবং বাকি পিরিয়ড হবে ৪০ মিনিটের।

অন্যান্য নির্দেশনা এক শিফটের সাধারণ স্কুলের নির্দেশনার মতোই মানতে হবে।
ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির সমন্বিত রুটিন এই লিংকে দেখা যাবে।

ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির সমন্বিত রুটিন প্রকাশ

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কর্তৃক পাঠানো ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির সমন্বিত রুটিন প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।

গতকাল বৃহস্পতিবার মাউশির সহকারী পরিচালক (মাধ্যমিক-২) এস এম জিয়াউল হায়দার হেনরী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ রুটিন প্রকাশ করা হয়।

সমন্বিত রুটিনে এক শিফটের সাধারণ স্কুলগুলোতে সকাল ১০টায় পাঠদান শুরু করে বেলা ১টা থেকে ১টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত বিরতি দিয়ে বিকেল ৪টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত পাঠদান করতে বলা হয়েছে।

আর দুই শিফটের স্কুলগুলোতে প্রথম শিফটে সকাল সাড়ে ৭টায় শুরু করে ৯টা ৩৫ মিনিট থেকে ১০টা পর্যন্ত বিরতি দিয়ে দুপুর ১২টা পর্যন্ত পাঠদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় শিফট দুপুর সাড়ে ১২টায় শুরু করে বেলা ২টা ৩৫ মিনিট থেকে বেলা ৩টা ৫ মিনিট পর্যন্ত বিরতি দিয়ে বেলা ৩টা ৫ মিনিট থেকে বিকেল ৫টা ৫ মিনিট পর্যন্ত পাঠদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এক শিফটের সাধারণ স্কুলে যেসব নির্দেশনা মানতে হবে—

  • ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির জন্য রুটিনে উল্লিখিত বিষয়গুলো যেভাবে আছে, সেভাবেই শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।
  • অষ্টম থেকে দশম শ্রেণির জন্য রুটিনে উল্লিখিত দিন ও সময়ে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে তাদের নিজস্ব সুবিধামতো বিষয়গুলো স্থাপন করে পূর্ণাঙ্গ রুটিন প্রণয়ন করতে হবে।
  • নবম ও দশম শ্রেণির জন্য রুটিন ছক অনুসারে সপ্তম পিরিয়ডে (বিকেল ৪টা ১৫ মিনিট থেকে ৫টা পর্যন্ত) অতিরিক্ত একটি ক্লাস নিতে হবে।
    প্রথম থেকে তৃতীয় পিরিয়ড হবে ৬০ মিনিটের এবং চতুর্থ থেকে সপ্তম পিরিয়ড হবে ৫০ মিনিটের।
  • প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অবশ্যই প্রতিদিন সমাবেশে শিক্ষার্থীদের জাতীয় সংগীত গাওয়ানোর ব্যবস্থা করবে। এ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিজেদের পরিকল্পনা অনুযায়ী শরীরচর্চা, পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন শ্রেণির বিভিন্ন উপস্থাপনা, যেমন গান, নাটক, আবৃত্তি, নাচ প্রভৃতিসহ অন্যান্য আয়োজন করতে পারে। এ জন্য সমাবেশের সময় বাড়াতে হলে প্রয়োজনে বিদ্যালয় শুরুর সময় এগিয়ে আনা যাবে। কিন্তু কোনোক্রমেই সেশনের সময় কমানো যাবে না।
  • রুটিনে উল্লিখিত ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির কোনো বিষয়েই সেশন সংখ্যা বা ক্রম পরিবর্তন করা যাবে না।
  • জাতীয় দিবস উদ্‌যাপন (২১ ফেব্রুয়ারি, ১৭ মার্চ, ২৬ মার্চ, পয়লা বৈশাখ, ১ মে, ১৫ আগস্ট, ১৬ ডিসেম্বর) শিখনকালীন কার্যক্রম হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। জাতীয় দিবসে সেশন রুটিন অনুসরণ না করে, দিবস পালনে বিভিন্ন বিষয় সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের শিক্ষক আগে থেকেই পরামর্শ করে শিক্ষক সহায়িকার নির্দেশনা অনুসরণ করে বিদ্যালয়ে জাতীয় দিবসের কার্যক্রম সাজাবেন। যেন দিবস পালনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের যে অভিজ্ঞতা অর্জন করা প্রয়োজন, তা অর্জিত হয়।
  • প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকেরা শুধু ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির সেশন পরিচালনার দায়িত্বপ্রাপ্ত হবেন। একটি শ্রেণির একটি বিষয়ে একজন শিক্ষককেই দায়িত্ব দেওয়া যাবে। একই শ্রেণির একই বিষয়ে একাধিক শিক্ষককে দায়িত্ব দেওয়া যাবে না। যে শিক্ষক যে বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন, তাঁকে সে বিষয়েরই সেশন/শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্ব দিতে হবে।

দুই শিফটের সাধারণ স্কুলে যেসব নির্দেশনা মানতে হবে—

  • ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির জন্য রুটিনে উল্লিখিত বিষয়সমূহ যেভাবে রয়েছে, সেভাবেই শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।
  • অষ্টম থেকে দশম শ্রেণির জন্য রুটিনে উল্লিখিত দিন ও সময়ে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে তাদের নিজস্ব সুবিধামতো বিষয়গুলো স্থাপন করে পূর্ণাঙ্গ রুটিন প্রণয়ন করতে হবে।
  • নবম ও দশম শ্রেণির জন্য রুটিন ছক অনুসারে সপ্তম পিরিয়ডে অতিরিক্ত একটি ক্লাস নিতে হবে।
  • রোল কলের কারণে প্রথম পিরিয়ড হবে ৪৫ মিনিটের এবং বাকি পিরিয়ড হবে ৪০ মিনিটের।

অন্যান্য নির্দেশনা এক শিফটের সাধারণ স্কুলের নির্দেশনার মতোই মানতে হবে।
ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির সমন্বিত রুটিন এই লিংকে দেখা যাবে।