তিনি বলেন, ‘পড়াশুনার পাশাপাশি অন্য কাজ করা সবসময়ই চ্যালেঞ্জের। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিরেই কাজে লেগে পড়েছি। কাস্টমারের জন্য বিরিয়ানি বানাচ্ছি। কিছুটা ক্লান্ত হলেও এতে অভ্যস্ত হয়ে পড়ছি।’
ফারাহ’র রেস্তোরাঁয় সবসময়ই থাকে কাস্টমারদের ভিড়। এখানে কাজ করা সবাই নারী। ইরাকে নারীদের জন্য কিছু করাটা কষ্টসাধ্য হলেও তাদেরই কর্মী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন এই সাহসী উদ্যেক্তা।