সকালে ক্লাস, বিকেলে রেস্তোরাঁ চালান তরুণী

উদ্যোক্তা ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী ফারাহ মোহাম্মদ।ছবি : রয়টার্স

নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী ফারাহ মোহাম্মদ। চাকরির বাজার সংকুচিত থাকায় মনোযোগ দেন ব্যবসায়।পড়াশুনা চলাকালেই সাহস করে রেস্তোরাঁর ব্যবসায় নামেন এই ইরাকি তরুণী। শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও এখন দাঁড়িয়ে গেছে তার ব্যবসা।একটা সময় নিজের কর্মসংস্থান নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকলেও ২৬ বছর বয়সী এই তরুণী এখন নিজ প্রতিষ্ঠানে সুযোগ করে দিয়েছেন অন্যদের কাজ করার।

তিনি বলেন, ‘পড়াশুনার পাশাপাশি অন্য কাজ করা সবসময়ই চ্যালেঞ্জের। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিরেই কাজে লেগে পড়েছি। কাস্টমারের জন্য বিরিয়ানি বানাচ্ছি। কিছুটা ক্লান্ত হলেও এতে অভ্যস্ত হয়ে পড়ছি।’

ফারাহ’র রেস্তোরাঁয় সবসময়ই থাকে কাস্টমারদের ভিড়। এখানে কাজ করা সবাই নারী। ইরাকে নারীদের জন্য কিছু করাটা কষ্টসাধ্য হলেও তাদেরই কর্মী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন এই সাহসী উদ্যেক্তা।

এ বিষয়ে ফারাহ বলেন, ‘এখানে কাজ করা সবাই নারী। অনেকেই পাশাপশি পড়াশুনাও চালিয়ে যাচ্ছেন। এ ছাড়া স্বামী পরিত্যক্ত ও বিধবা নারীরাও এখানে কাজ করছেন। নিজের পাশাপশি অন্যদের কর্মসংস্থান করতে পারাটা আনন্দের।’

ইউনিসেফ বলছে, ১৫-৩০ বয়সী তরুণরা বেকার, এমন অঞ্চলগুলোর মধ্যে ইরাকের অবস্থান প্রথম সারিতে। এমন একটি দেশে ফারাহ মোহাম্মদের এ উদ্যোগ অন্যদের জন্যও অনুপ্রেরণার।

সকালে ক্লাস, বিকেলে রেস্তোরাঁ চালান তরুণী

উদ্যোক্তা ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী ফারাহ মোহাম্মদ।ছবি : রয়টার্স

নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী ফারাহ মোহাম্মদ। চাকরির বাজার সংকুচিত থাকায় মনোযোগ দেন ব্যবসায়।পড়াশুনা চলাকালেই সাহস করে রেস্তোরাঁর ব্যবসায় নামেন এই ইরাকি তরুণী। শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও এখন দাঁড়িয়ে গেছে তার ব্যবসা।একটা সময় নিজের কর্মসংস্থান নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকলেও ২৬ বছর বয়সী এই তরুণী এখন নিজ প্রতিষ্ঠানে সুযোগ করে দিয়েছেন অন্যদের কাজ করার।

তিনি বলেন, ‘পড়াশুনার পাশাপাশি অন্য কাজ করা সবসময়ই চ্যালেঞ্জের। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিরেই কাজে লেগে পড়েছি। কাস্টমারের জন্য বিরিয়ানি বানাচ্ছি। কিছুটা ক্লান্ত হলেও এতে অভ্যস্ত হয়ে পড়ছি।’

ফারাহ’র রেস্তোরাঁয় সবসময়ই থাকে কাস্টমারদের ভিড়। এখানে কাজ করা সবাই নারী। ইরাকে নারীদের জন্য কিছু করাটা কষ্টসাধ্য হলেও তাদেরই কর্মী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন এই সাহসী উদ্যেক্তা।

এ বিষয়ে ফারাহ বলেন, ‘এখানে কাজ করা সবাই নারী। অনেকেই পাশাপশি পড়াশুনাও চালিয়ে যাচ্ছেন। এ ছাড়া স্বামী পরিত্যক্ত ও বিধবা নারীরাও এখানে কাজ করছেন। নিজের পাশাপশি অন্যদের কর্মসংস্থান করতে পারাটা আনন্দের।’

ইউনিসেফ বলছে, ১৫-৩০ বয়সী তরুণরা বেকার, এমন অঞ্চলগুলোর মধ্যে ইরাকের অবস্থান প্রথম সারিতে। এমন একটি দেশে ফারাহ মোহাম্মদের এ উদ্যোগ অন্যদের জন্যও অনুপ্রেরণার।